বর্তমান যারা প্রশাসন ক্যাডারে আছে তাদের সকলের সম্পদের হিসাব নেয়া হোক। আওয়ামী সরকারের সুবিধাভোগী প্রশাসন ক্যাডারের সকল সদস্যকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হোক।
আশ্চর্য ! রাজস্বভূক কর্মচারীরা এত সাহস পায় কোত্থেকে ? এদেরকে চাকুরিবিধি ভঙ্গের দায়ে কেনো চাকুরী থেকে অব্যহতি দেয়া হবে না ! আবার কিন্তু ছাত্রজনতা নামবে এদেরকে প্রশ্রয় দেয়ার বিরুদ্ধে । এরা নিজেদেরকে বাহ্মন ভেবে নতুন একটা বর্ন সৃষ্টি করতে চাচ্ছে , এখনই এদেরকে রুখে দিতে হবে ।
প্রশাসন ক্যাডারদের সম্পদের হিসাব নেওয়া হোক যারা সঠিক হিসাব দিতে পারবে তাদেরকে চাকরিতে বহাল রেখে যথাযথ মর্যাদা দেওয়া হোক আর অসাধু প্রশাসন ক্যাডারদেরকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে আইনের আওতায় আনা হোক।
এতদিন পর খাওয়া বন্ধ হয়েছে তো,,তাই গা জ্বলতেছে,,,হাসু আপার হেল্প hending হিসেবে তো ১৭ বছর ছিলই,,তখন তারা কোথায় ছিল এখন কি খাওয়া-দাওয়া ভাগে কম পড়তেছে
উপসচিব থেকে সচিব পর্যন্ত পদগুলো প্রশাসন ক্যাডারদের না, গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের। যোগ্যতা অনুযায়ী পরীক্ষার মাধ্যমে পদোন্নতি দেওয়া হোক। বিগত সরকারের সময়ও তারা আখের গুছিয়েছে, ৫ আগস্টের পরেও তারা সবচেয়ে সুবিধাভোগী।
জনগণ যাদের বেতন দেয় রাষ্ট্রের সেই এমপি-মন্ত্রী সহ সকল জনপ্রতিনিধি ও সামরিক-বেসামরিক কর্মচারীর সাথে সেই রাষ্ট্রের জনগণ, যেন প্রভুর সাথে প্রজার মতো আচরণে অভ্যস্ত। অথচ সাধারণভাবে কর্মচারী বেতনের বিনিময়ে দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে তার মালিকের সাথে যেমন আচরণ করে, রাষ্ট্রের কর্মচারীরা জনগণের সাথে তেমন আচরণে অভ্যস্ত হওয়াই ন্যায় সঙ্গত। এই মনস্তাত্ত্বিক পরিবর্তনই রাষ্ট্রের দ্বিতীয় প্রধান সংস্কারের বিষয়। অদক্ষতা ও দূর্নীতিতে নিমজ্জিত, অথচ দূর্নীতি থেকে মুক্ত হওয়ার কথা বলে আকাশচুম্বী বেতন ও সুবিধা দিচ্ছে জনগণের ট্যাক্সের টাকায়। বাস্তবতার মধ্য দিয়ে আমরা কারা এবং আমরা কি তা স্পষ্ট হয়। পক্ষগুলোর একে অপরের মধ্যে স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচার, দুটোরই সীমা ও পরিধি এবং গণতন্ত্র সম্পর্কে এই জনগোষ্ঠীর ধারণা অষ্পষ্ট, চর্চা নেই বললেই চলে। তারা বাস্তবতার জটিলতা বুঝতে অক্ষম। বাস্তবতা বোঝার প্রক্রিয়ায় যেখানে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি হয়, চিন্তার সেখানেই তারা থেমে যায়; এরপর আর কিছু বোঝার আগ্রহ থাকে না। বিপুল জনগোষ্ঠী নিজেদের দায়িত্ব এড়াতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। এগুলোর শিকড় অবহেলা ও অজ্ঞতা (Ignorance, جهل, अज्ञान, 无知)। আর এই অজ্ঞতায় ও অবহেলায় তারা দূর্নীতি ও ধোঁকার ফাঁদে পড়ে। পরিণতি হলো দ্বন্দ্ব, সংঘাত আর দূঃখ। গনতন্ত্র সংখ্যাগরিষ্ঠের স্বৈরশাসন নয়। ৯৯% জনগোষ্ঠি চাইলো বাকি ১% জনগোষ্ঠির জীবনে ও জবানে অর্থাৎ জীবনযাত্রা ও ভিন্নমত প্রকাশে বাঁধা দিবো, এটা গনতন্ত্র নয় এবং কোন জনগোষ্ঠীই এমন অবিচার মেনে স্থায়ী ঐক্যে অংশগ্রহণ করে না। বিষয়টি আমরা যত অনুধাবন করবো ততই ঐক্যের কাছাকাছি পৌঁছবো। এবং সেই ঐক্য ভিন্ন মত ও পথকে সহ্য করে। ন্যায়বিচার ছাড়া আর কোন্ কোন্ বিষয়ে সকলে একমত? সংখ্যাগরিষ্ঠের স্বৈরশাসনে গণতন্ত্র বা ন্যায়বিচার তো দূরের কথা, ঐক্যই হয় না, যতটুকু আছে তাও থাকবে না। এই উপলব্ধি এবং মনস্তাত্ত্বিক পরিবর্তনই রাষ্ট্রের প্রধান সংস্কারের বিষয়। আমরা স্বভাবে শক্তের ভক্ত, নরমের যম, নগন্য ব্যতিক্রম ছাড়া। ফলস্বরূপ, ন্যায্য আচরণ, ন্যায্য দাবি বা একসঙ্গে থাকার গণতান্ত্রিক আচরণে আমরা অভ্যস্ত নই। এমনকি জনগণ এসব আচরণ কীভাবে করতে হয়, তাও জানে না। যোগ্য ও স্বনীর্ভর হওয়ায় মনোযোগ ও লক্ষ্য নেই। উদাহরণ হিসেবে, পরীক্ষায় অংশ না নিয়েই উত্তীর্ণ হওয়া, পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা না নেওয়া, চাকুরি স্থায়ীকরণ, বেতন-সুবিধা বাড়ানো, মাজার ভাঙা, অথবা শরিয়া আইনের দাবি তোলা-যা একটি জনগোষ্ঠীর ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান, নিয়ম-কানুন, বিশ্বাস ও কর্মকাণ্ড অন্যদের বা সবার ওপর চাপিয়ে দেওয়ার প্রয়াস-এসব কর্মকাণ্ড মৌলিক দুর্বলতাকে আরো স্পষ্ট করে। এর পাশাপাশি, আসামিদের আদালতে নেওয়ার পথে তাদের লাঞ্ছিত করা বা আইনজীবীদের হেনস্থার মতো কর্মকাণ্ডও এই দুর্বলতার অংশ। এসব কার্যকলাপ যে দুর্নীতি এবং স্বৈরাচারী আচরণ, তা বোঝার ক্ষমতাও নেই, লজ্জাবোধ তো দূরের কথা। রাষ্ট্র বল প্রয়োগ না করলে, একদল আরেক দলকে যেকোনো উপায়ে নিশ্চিহ্ন করার পরিকল্পনা, দ্বন্দ্ব এবং সংঘাতে লিপ্ত হয়। ক্ষমতা না থাকলে তারা কষ্ট সহ্য করে, কিন্তু ক্ষমতা পেলেই অসহনশীলতা হয়ে ওঠে। বিশ্বের সফল রাষ্ট্রগুলোর জনগণের তুলনায় আমাদের সামষ্টিক সহনশীলতা, সংবেদনশীলতা ও দূরদর্শিতা খুবই নিম্নমানের। বৃহত্তর স্বার্থে কষ্ট সহ্য করার, অপেক্ষা করার এবং জটিলতা বুঝার মানসিকতায় এই জনগোষ্ঠী এখনও আদিম পর্যায়ে রয়ে গেছে। ভবিষ্যতে হয়তো উন্নতি হবে। জনগণের পরিশ্রমের টাকার ন্যায্য ও সর্বোত্তম ব্যবহার এবং জনগণের অগ্রাধিকার নিশ্চিত করতে ন্যায্যতা, যোগ্যতা ও সামর্থ্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া আবশ্যক। কিন্তু আমরা তা বুঝি না; বরং রাষ্ট্র বল প্রয়োগ না করলে, দূর্বল ভেবে জনগণের অর্থ থেকে অবিলম্বে একটু বেশি সুবিধা আদায় করে নিতে চাই। ২০২৪-এর অভ্যুত্থান-পরবর্তী সরকার আগের মতো (১) শক্তি প্রয়োগ করতে পারবে না এবং (২) আমাদের মত প্রকাশ বা সমাবেশে বাধা দিতে পারবে না। অথচ আমরা এমন পরিবেশে একসঙ্গে থাকায় অভ্যস্ত নই। আমরা কেউ কেউ প্রত্যাশা করি, সরকার শক্তি প্রয়োগ করুক, বা ন্যায্যতা যাচাই না করে দাবি পূরণ করুক, কিংবা কখনো কখনো দুই পক্ষকে চাপ দিয়ে আমাদের সমস্যার সমাধান করে দিক।
প্রসাশন ক্যাডাররা কিভাবে হুমকি দেয়, এদের কে চাকরিচ্যুত করা হোক, এরা রাষ্ট্রদ্রোহীতায় লিপ্ত হয়েছে
আওয়ামী লীগ
Je hasina চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ চালু korsilo..thiki toh ei govt sei চুক্তিভিত্তিক niyog দিতেছেন
চাকরি কি আপনার আব্বা দিসে????
@@alauddinemon9353জনগনের চাকর কিন্তু জনগনকে চাকর বানিয়ে রাখছে।
@@alauddinemon9353 hasina ?
প্রশাসনের ক্যাডারের সবথেকে পদত্যাগ চাই এবং আইনগত শাস্তির ব্যবস্থা করো। প্রশাসন ক্যাডার রাষ্ট্রদ্রোহী উগ্রপন্থী
চা বেচ এগুলো নিয়ে চিন্তা করা লাগবো না😅😅
বর্তমান যারা প্রশাসন ক্যাডারে আছে তাদের সকলের সম্পদের হিসাব নেয়া হোক। আওয়ামী সরকারের সুবিধাভোগী প্রশাসন ক্যাডারের সকল সদস্যকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হোক।
একমত
প্রসাশন ক্যাডাররা কিভাবে হুমকি দেয়, এদের কে চাকরিচ্যুত করা হোক,
সঠিক আছে, এরাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ মেধাবী, কারন তারাই সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েছে
সংস্কার কমিশনকে ধন্যবাদ যে, কেঁচো খুঁড়ে সাপ বের করেছেন, আপনারা সঠিক পথে আছেন , আরেকটু বড় গর্ত করুন ।
এতদিন মুখে কুলু দিয়ে রাখছিলো😂😂😂
স্বার্থে টান লাগছে আর চিল্লাচ্ছে 😑
ruclips.net/video/Q3r6TPlhHVY/видео.htmlfeature=shared
কোথায় মেরুদন্ড!?
ফ্যাসিস্টের জন্য এতদিন বলতে পারে নাই...
এদের সবাইকে বাদ দিয়ে নতুনদের সুযোগ দেন এরা সবাই ১৭ বছর দেশটারে খাইচে আর কত
কাদের বাদ দিবেন যারা র্নিযাতিত।
Zara oparadi tader k bad dita hoba
@@saimeabedinএরা হুমকি দিচ্ছে সরকারকে? এদের সাহস কত বড়?
@@saimeabedinপরিবার পরিজন সবারই সম্পত্তির হিসাব দিন তথাপি বোঝা কে নির্যাতিত?
সব বাদ@@saimeabedin
সুস্পষ্ট রাষ্ট্রদ্রোহিতা
এদের সম্পদের সুষ্ঠু তদন্ত করা হোক।
তুমি কে মামু, তুমি কি ভুলে গেছ তুমি চাকর
আমলারা গলাবাজি ছেড়ে সৎ পথে আসুন , মানুষের ভালোবাসা পাবেন ।
🎉🎉ক্যাডার লিগ।🎉🎉
সবার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা দায়ের করা হোক।
গত ১৬ বছরে দেশের স্বার্থে উনারা এক প্ল্যাটফর্মে আসতে পারেননি কিন্তু ব্যক্তি স্বার্থে এক হতে পেরেছেন। এই হলো আমাদের প্রশাসন ক্যাডার!
সুস্পষ্ট রাষ্ট্রদ্রোহিতা। আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক। ✊✊✊
কিছুর গন্ধ পাচ্ছি।
তোমরা আমলারা কি করো প্রত্যেকটা সরকারি প্রতিষ্ঠানে বসে বসে তা জনগণ জানে। তোমাদের সম্পদের হিসেব নেওয়া হবে এবং বিচারের আওতায় আনা হবে।
প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হোক
এরা কারা ১৫ বছর কই ছিল।এদের পিছনে কে জিন্দাবাদ 😂😂😂
উপসচিব পদে কোন কোটা থাকবে না। ১০০% পোস্টে পরীক্ষা দিয়ে নিয়োগ দিতে হবে।
উপসচিব প্রশাসনিক পদ।এটা বাই ডিফল্ট প্রশাসন ক্যাডারের কাজ।আপনি কিসের কোঠার কথা বলছেন।?
প্রশাসন ক্যাডারকে , ক্যাডার লিস্ট থেকে বাদ দিতে হবে। অন্য ক্যাডার থেকে পারফরম্যান্স এর ভিত্তিতে প্রশাসন ক্যাডারে নিয়োগ দিতে হবে।
খুব যৌক্তিক প্রস্তাব... বাহ।
পদোন্নতি পরীক্ষার মাধ্যমে হইলেই তো ভালো হয়
উপসচিব থেকে সিনিয়র সচিব পদগুলো প্রশাসন ক্যাদারের না। এইগুলা সরকারের পদ।
এই সকল কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব নেয়া দরকার ইউনুস সরকারের।
প্রশাসন ক্যাডার রাখাই উচিত না
প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীর মুখে এইসব কথা মানায় না। ছিঃ
সঠিক আছে, এরাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ মেধাবী, কারন তারাই সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েছে
শুধু আপনাদের সুবিধা দেখলে হবে না কর্মচারীদের সুবিধা দেখতে হবে।
যৌক্তিক
🙋♂️👍
জনগন যতদিন রাস্তায় তাড়া করবে না ততদিন পর্যন্ত এদের আস্ফালন থামবে না
আশ্চর্য ! রাজস্বভূক কর্মচারীরা এত সাহস পায় কোত্থেকে ? এদেরকে চাকুরিবিধি ভঙ্গের দায়ে কেনো চাকুরী থেকে অব্যহতি দেয়া হবে না ! আবার কিন্তু ছাত্রজনতা নামবে এদেরকে প্রশ্রয় দেয়ার বিরুদ্ধে । এরা নিজেদেরকে বাহ্মন ভেবে নতুন একটা বর্ন সৃষ্টি করতে চাচ্ছে , এখনই এদেরকে রুখে দিতে হবে ।
প্রশাসন ক্যাডারের দরকার নাই বাংলাদেশ
এই হুমকি এই দেশে চলবে না....
প্রশাসন ক্যাডারদের এক চাটিয়া প্রভাব মুক্ত আমলাতন্ত্র চাই।
এদের সবাইকে চাকরিচ্যুত করতে হবে
প্রশাসন ক্যাডারদের সম্পদের হিসাব নেওয়া হোক যারা সঠিক হিসাব দিতে পারবে তাদেরকে চাকরিতে বহাল রেখে যথাযথ মর্যাদা দেওয়া হোক আর অসাধু প্রশাসন ক্যাডারদেরকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে আইনের আওতায় আনা হোক।
এই বাটপারদের এখনই বাদ দিতে হবে।এতদিন চুপছিল কেন?
এরা দেশের ক্ষতি করতেছে।
দলবাজ সাংবাদিক ও দলবাজ আমলাদের ব্যাপারে কঠিন ব্যবস্থা নেয়া উচিত।
নতুনভাবে পরীক্ষা নিয়ে নিয়োগ দেওয়া হোক
এর একটাও রাজপথের আন্দোলনে ছিল না,ধাপে ধাপে সবগুলোরে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর জোর দাবি জানাচ্ছি।
কমিশন প্রধান একজন সৎ ও গতিশীল মানুষ। যারাই এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছেন, তাদের দুর্নীতির এজেন্ডা আছে।
প্রসাশন ক্যাডারের এই বদমায়েশ গুলো কে বহিষ্কার করে আইনের আওতায় আনা হোক। 😡
যোগ্য ছাত্র নিয়োগ দেওয়া হোক।
এগুলাকে সব রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দিয়ে বের করতে হবে।
চাকরদের সাথে আবার কিসের আলাপ?
তুই কে??
কে কোন দলের হয়ে কাজ করেছেন প্রথমে উনাকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞেস করা হোক।
প্রশাসন ক্যাডারের একক দৌরাত্ম্য বন্ধ করতে হবে। সকল কেডারের মধ্য থেকে যোগ্যতা মুলক পরিক্ষা র মাধ্যমে উপসচিব থেকে সচিব পর্যন্ত পদোন্নতি করতে হবে
আমলা হবে জনগণের
জন মানুষের
কোনো দলের নয়✊✊
১০০% সঠিক কথা গুলো বলছেন, না বুঝে কেউ মন্তব্য করবেন না!
ইনশাআল্লাহ দেশের আসল সংস্কার হবে।
ডিসি অফিসের এলআর ফান্ডের হিসাব চাই।
এতদিন কই ছিলা মামু।জনগণের প্রশাসন বলতে লজ্জা লাগেনা।আমার দলের লোক খুঁজবো এটা বলার রহস্য ও অনেক।
সব চোরেরা এক জায়গায় হয়েছে। সকলের সম্পদের হিসাব নেওয়া উচিৎ। সকল পদোন্নতি পরিক্ষার মাধ্যমে দেওয়া উচিৎ।
এতদিন পর খাওয়া বন্ধ হয়েছে তো,,তাই গা জ্বলতেছে,,,হাসু আপার হেল্প hending হিসেবে তো ১৭ বছর ছিলই,,তখন তারা কোথায় ছিল এখন কি খাওয়া-দাওয়া ভাগে কম পড়তেছে
যমুনা টিভি কে ধন্যবাদ।
Chakor der sathe alap kiser?
Yes
তুই কে??
🎉
তর বাবা কি চাকরি করে নাহ্, তদের পরিবারের কি কেউ চাকরি করে নি 😂, ছি
তর বাবা কি চাকরি করে নাহ্, তদের পরিবারের কি কেউ চাকরি করে নি 😂, ছি
প্রশাসন ক্যাডারের সকলকে বহিষ্কার করতে হবে।
উপসচিব থেকে সচিব পর্যন্ত পদগুলো প্রশাসন ক্যাডারদের না, গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের। যোগ্যতা অনুযায়ী পরীক্ষার মাধ্যমে পদোন্নতি দেওয়া হোক। বিগত সরকারের সময়ও তারা আখের গুছিয়েছে, ৫ আগস্টের পরেও তারা সবচেয়ে সুবিধাভোগী।
ধন্যবাদ আপনাকে
যাদের স্বার্থের বিরুদ্ধে গেছে তারা উনাকে খারাপ বলতাছে। তার কথা ১০০% সঠিক
check comments . open your eyes people.
এজন্যই তো গত 16 টা বছর হাসুয়া পা চেটে চেটে অর্থে উপরে উঠেছেন
সংস্কার কমিশনকে ধন্যবাদ যে, কেঁচো খুঁড়ে সাপ বের করেছেন, আপনারা সঠিক পথে আছেন , আরেকটু বড় গর্ত করুন ।
এই সরকারী কর্মচারীকে বরখাস্ত করতে হবে।
এই সরকার যেটা চাইবে আমরা জনগণ সেইটা মেনে নেবো। তবে রাষ্ট্র জন্য সেই টা ভালো সিদ্ধান্ত হতে হবে।
প্রশাসন ক্যাডার বিলুপ্ত করতে হবে।
অযথাই একটা ক্যাডার পালা হয়
ওনাদের কী অদ্ভুত আচরণ!! কী হুমকি!! তাঁদের জন্য আচারবিধি অনুযায়ী ব্যবস্হা গ্রহণ করুন।
প্রশাসন ক্যাডারের আস্ফালন বেড়ে গেছে😅
ধন্যবাদ। সহমত।
এত দিন খুব করছেন আমরা দেখছি।
সব গুলা দেশ এর খেয়ে দেশ এর ক্ষতি করছে
খুব সুন্দর কথা বলেছেন
এই মামু গত ১৬ বছর কোথায় ছিল? একাউন্ট চেক করা হউক।
এরাও বিগত ১৬.বছর দেশটাকে ধংশকারী এদের বিচার দাবি জানাচ্ছি..
মুখের কথা আর কাজ আকাশ পাতাল তফাৎ
এরা সরকারের থেকেও ক্ষমতাশালী না হলে এমন প্রতিক্রিয়া জানতে পারত না! সত্যিই বড় আশ্চর্যজনক এই দেশ
ঠিক বলেছে
কথায় যুক্তি আছে একদম সঠিক
বাহ্ চমৎকার সব কথা 🤔🤔🤔
চমৎকার মতামত ❤❤❤❤❤
প্রশাসন ক্যাডারের আধিপত্য বন্ধ করতে হবে। মন্ত্রণালয় যার ক্যাডার তার।
সকল ক্যাডারে সমতা রক্ষা করতে হবে
এদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।
রাষ্ট্রের কর্মচারী হয়ে রাষ্ট্রকে হুমকি দেয়!
ঠিক একদম ঠিক কথা বলেছেন স্যার।
❤ একদম সঠিক কথা বলেছেন ❤ চমৎকার ❤ ধন্যবাদ ❤
এটাই স্বাধীনতা
প্রশাসন ক্যাডারের সবগুলোকে চাকরিচ্যুত করা হোক।
সাব্বাস!! সকল অসংগতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। সবাই মিলে কথা বললেই বাংলাদেশ আগাবে।
একদম সঠিক কথা
জয় বাংলা ❤
চমৎকার কথা বলেছেন
প্রশাসনের সকল ক্যাডার কে অবিলম্বে চাকুরী থেকে অব্যাহতি দেওয়া হোক। আর যারা অবসরে তাদের পেনশন বাতিল করা হোক। এই পনেরো বছরে জাতি তাদের ভূমিকা দেখসে।
সকল Cadre বাধ দিয়ে সরকারি কর্মচারী দের সাধারণ কর্মচারী ঘোষণা করতে হবে
জনগণ যাদের বেতন দেয় রাষ্ট্রের সেই এমপি-মন্ত্রী সহ সকল জনপ্রতিনিধি ও সামরিক-বেসামরিক কর্মচারীর সাথে সেই রাষ্ট্রের জনগণ, যেন প্রভুর সাথে প্রজার মতো আচরণে অভ্যস্ত। অথচ সাধারণভাবে কর্মচারী বেতনের বিনিময়ে দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে তার মালিকের সাথে যেমন আচরণ করে, রাষ্ট্রের কর্মচারীরা জনগণের সাথে তেমন আচরণে অভ্যস্ত হওয়াই ন্যায় সঙ্গত। এই মনস্তাত্ত্বিক পরিবর্তনই রাষ্ট্রের দ্বিতীয় প্রধান সংস্কারের বিষয়। অদক্ষতা ও দূর্নীতিতে নিমজ্জিত, অথচ দূর্নীতি থেকে মুক্ত হওয়ার কথা বলে আকাশচুম্বী বেতন ও সুবিধা দিচ্ছে জনগণের ট্যাক্সের টাকায়।
বাস্তবতার মধ্য দিয়ে আমরা কারা এবং আমরা কি তা স্পষ্ট হয়। পক্ষগুলোর একে অপরের মধ্যে স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচার, দুটোরই সীমা ও পরিধি এবং গণতন্ত্র সম্পর্কে এই জনগোষ্ঠীর ধারণা অষ্পষ্ট, চর্চা নেই বললেই চলে। তারা বাস্তবতার জটিলতা বুঝতে অক্ষম। বাস্তবতা বোঝার প্রক্রিয়ায় যেখানে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি হয়, চিন্তার সেখানেই তারা থেমে যায়; এরপর আর কিছু বোঝার আগ্রহ থাকে না। বিপুল জনগোষ্ঠী নিজেদের দায়িত্ব এড়াতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। এগুলোর শিকড় অবহেলা ও অজ্ঞতা (Ignorance, جهل, अज्ञान, 无知)। আর এই অজ্ঞতায় ও অবহেলায় তারা দূর্নীতি ও ধোঁকার ফাঁদে পড়ে। পরিণতি হলো দ্বন্দ্ব, সংঘাত আর দূঃখ। গনতন্ত্র সংখ্যাগরিষ্ঠের স্বৈরশাসন নয়। ৯৯% জনগোষ্ঠি চাইলো বাকি ১% জনগোষ্ঠির জীবনে ও জবানে অর্থাৎ জীবনযাত্রা ও ভিন্নমত প্রকাশে বাঁধা দিবো, এটা গনতন্ত্র নয় এবং কোন জনগোষ্ঠীই এমন অবিচার মেনে স্থায়ী ঐক্যে অংশগ্রহণ করে না। বিষয়টি আমরা যত অনুধাবন করবো ততই ঐক্যের কাছাকাছি পৌঁছবো। এবং সেই ঐক্য ভিন্ন মত ও পথকে সহ্য করে। ন্যায়বিচার ছাড়া আর কোন্ কোন্ বিষয়ে সকলে একমত? সংখ্যাগরিষ্ঠের স্বৈরশাসনে গণতন্ত্র বা ন্যায়বিচার তো দূরের কথা, ঐক্যই হয় না, যতটুকু আছে তাও থাকবে না। এই উপলব্ধি এবং মনস্তাত্ত্বিক পরিবর্তনই রাষ্ট্রের প্রধান সংস্কারের বিষয়।
আমরা স্বভাবে শক্তের ভক্ত, নরমের যম, নগন্য ব্যতিক্রম ছাড়া। ফলস্বরূপ, ন্যায্য আচরণ, ন্যায্য দাবি বা একসঙ্গে থাকার গণতান্ত্রিক আচরণে আমরা অভ্যস্ত নই। এমনকি জনগণ এসব আচরণ কীভাবে করতে হয়, তাও জানে না। যোগ্য ও স্বনীর্ভর হওয়ায় মনোযোগ ও লক্ষ্য নেই। উদাহরণ হিসেবে, পরীক্ষায় অংশ না নিয়েই উত্তীর্ণ হওয়া, পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা না নেওয়া, চাকুরি স্থায়ীকরণ, বেতন-সুবিধা বাড়ানো, মাজার ভাঙা, অথবা শরিয়া আইনের দাবি তোলা-যা একটি জনগোষ্ঠীর ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান, নিয়ম-কানুন, বিশ্বাস ও কর্মকাণ্ড অন্যদের বা সবার ওপর চাপিয়ে দেওয়ার প্রয়াস-এসব কর্মকাণ্ড মৌলিক দুর্বলতাকে আরো স্পষ্ট করে। এর পাশাপাশি, আসামিদের আদালতে নেওয়ার পথে তাদের লাঞ্ছিত করা বা আইনজীবীদের হেনস্থার মতো কর্মকাণ্ডও এই দুর্বলতার অংশ। এসব কার্যকলাপ যে দুর্নীতি এবং স্বৈরাচারী আচরণ, তা বোঝার ক্ষমতাও নেই, লজ্জাবোধ তো দূরের কথা।
রাষ্ট্র বল প্রয়োগ না করলে, একদল আরেক দলকে যেকোনো উপায়ে নিশ্চিহ্ন করার পরিকল্পনা, দ্বন্দ্ব এবং সংঘাতে লিপ্ত হয়। ক্ষমতা না থাকলে তারা কষ্ট সহ্য করে, কিন্তু ক্ষমতা পেলেই অসহনশীলতা হয়ে ওঠে। বিশ্বের সফল রাষ্ট্রগুলোর জনগণের তুলনায় আমাদের সামষ্টিক সহনশীলতা, সংবেদনশীলতা ও দূরদর্শিতা খুবই নিম্নমানের। বৃহত্তর স্বার্থে কষ্ট সহ্য করার, অপেক্ষা করার এবং জটিলতা বুঝার মানসিকতায় এই জনগোষ্ঠী এখনও আদিম পর্যায়ে রয়ে গেছে। ভবিষ্যতে হয়তো উন্নতি হবে।
জনগণের পরিশ্রমের টাকার ন্যায্য ও সর্বোত্তম ব্যবহার এবং জনগণের অগ্রাধিকার নিশ্চিত করতে ন্যায্যতা, যোগ্যতা ও সামর্থ্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া আবশ্যক। কিন্তু আমরা তা বুঝি না; বরং রাষ্ট্র বল প্রয়োগ না করলে, দূর্বল ভেবে জনগণের অর্থ থেকে অবিলম্বে একটু বেশি সুবিধা আদায় করে নিতে চাই। ২০২৪-এর অভ্যুত্থান-পরবর্তী সরকার আগের মতো (১) শক্তি প্রয়োগ করতে পারবে না এবং (২) আমাদের মত প্রকাশ বা সমাবেশে বাধা দিতে পারবে না। অথচ আমরা এমন পরিবেশে একসঙ্গে থাকায় অভ্যস্ত নই। আমরা কেউ কেউ প্রত্যাশা করি, সরকার শক্তি প্রয়োগ করুক, বা ন্যায্যতা যাচাই না করে দাবি পূরণ করুক, কিংবা কখনো কখনো দুই পক্ষকে চাপ দিয়ে আমাদের সমস্যার সমাধান করে দিক।
রাইট
কথা গুলো ভালো লাগলো।
এদের চাকরিচ্যুত করা উচিত এখনই
সঠিক কথা।
পুনর্নিয়োগ দেয়।
Thank you so much
প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হক।
মাশাআল্লাহ ❤
জয় বাংলা ✌️
একদম সঠিক কথা বলছেন
ধন্যবাদ তাই সাংবাদিক ভাইকে ধন্যবাদ
প্রশাসন ক্যাডার বাতিল করা হোক