ভাই তাদের ধন্যবাদ দেয়ার কোন কারণ নাই। It's just a business.. তারা ইসলামের জন্য কিছু করে নাহ। শুধু টাকার জন্যই করে। তারা বরং ইসলামর ধর্মকে নিজের সুবিধা মত করে সাজিয়ে নিয়েছে টাকার জন্য।
'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে রসূল (স:) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন।অথচ পীরেরা নবী(সা:)-র এই আক্বীদাকে বিদাত বলে অপবাদ দিচ্ছে।নাঊজুবিল্লাহ্!
'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে নবী(স:) মুমিনের আক্বীদা বলে গন্য করেছেন।অথচ পীরেরা ইহুদী, খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কিআক্বীদার অধিকারী। যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান",তাদের পিছে সালাত হবে না।কারণ তারা মুশরিক হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান।[খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃ:২২] যারা কুরআন(হাদীস) বিরোধী হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী,খ্রিস্টানের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার প্রচারকারী তারা জাকির নায়েককে কাফের বলে!নাঊযুবিল্লাহ নবী {সঃ} "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের জবাবে “আল্লাহ্ আসমানে” বলাকে প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃআল্লাহ্ আসমানে।..(মুমিনদের আক্বীদা) নবী(স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃআপনি আল্লাহর রসূল। নবী তখন দাসীর মালিককে বললেনঃতুমি তাকে মুক্ত করে দাও।কারণ সে একজন মুমিনাহ। [সহীহ মুসলিম,অনু:মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ,হাদিস:১০৮৬] অথচ আমাদের নবী (সঃ)-র আক্বীদার বিরোধী বিদাতি পীর মাজার পূজারীরা তাদের বুজুর্গদের মনগড়া যুক্তির মাধ্যমে ইহুদী, খ্রিস্টান,বোদ্ধ,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করে।নাঊযুবিল্লাহ নবী(স:) বলেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এ আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে!নাঊজুবিল্লাহ প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও রয়েছেন৷ ভগবান সব কিছুতেই-এই বিশ্বাস নিয়ে হিন্দুরা মূর্তিপূজা করে। হিন্দুদের এই আক্বীদা যদি পীরে বেরেলভী,দেওবন্দ, আব্বাসী, হেফাজতে ছরশিনা ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীরসুফীদের, চরমনাই, কওমীরাও বিশ্বাস করে তাহলেও শির্ক। হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা"কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ তাদের (পীর-মাজারী বেরেলভী,দেওবন্দ) সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ মাক্কীর আক্বীদা দেখুন: "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!!{নাউযুবিল্লাহ} দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে আনা যায়৷ উদাহরন: মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা" যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্। মুমিন ও মুশরিকদের মধ্যে আক্বীদাগত পার্থক্য: হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী,খ্রিস্টান,শিয়াসুফি, পীরদের আক্বিদা: তাদের খোদা সত্তাগতভাবে জমিনেও (সর্বত্র বিরাজমান)। নাঊজুবিল্লাহ্ ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! "ফেরাঊন বলল, ‘হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ প্রাসাদ তৈরী কর, যাতে আমি আসমানে আরোহণে, যেন আমি দেখতে পাই মূসা'র মা‘বূদকে..." (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে..? সূরা মুলক:আয়াত ১৭
হাদীসে এসেছে,"আল্লাহ্ তা'আলা তাঁর সৃষ্টিকে অন্ধকারে সৃষ্টি করেছেন।তারপর তিনি তাতে তাঁর নূরের কিছু ঢেলে দিলেন।সুতরাং এ নূরের কিছু অংশ যার উপরই পড়েছে, সে হেদায়াত লাভ করেছে। আর যার উপর পড়েনি সে পথভ্রষ্ট হয়েছে।” [তিরমিযীঃ ২৬৪২] এজন্যই, মাধ্যম হিসেবে সৃষ্টিকুলের পূজা করলে তা বেশি থেকে বেশি অন্ধকারের দিকে নিয়ে যাবে। অন্য দিকে. যদি আপনি directly শুধুমাত্র সৃষ্টিকর্তার (অর্থাৎ যিনি সমস্ত আকাশমণ্ডলী, পৃথিবী এবং যা কিছু আছে সেগুলোর সৃষ্টিকর্তা সেই সত্যিকারের রবের) উপাসনা করেন, তাহলে তা আপনাকে আকাশ, পৃথিবী এবং এর মধ্যবর্তী সমস্ত কিছুর আলোর উৎসের (অর্থাৎ সত্যিকারের রবের) দিকে নিয়ে যাবে। যারা উন্নতি'র উদ্দেশ্যে বা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে ঈসা (আ:), নবী (স:), আলী (রা:), অলি-আউলিয়া ও (কল্পিত) দেব-দেবী, জীন শয়তানদের ডাকে তারাও শির্ককারী! মানবজাতির মধ্যে যারাই এই ধরনের শির্ক করবে তারাই শির্ককারী! কারণ আল্লাহ বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] যারা তাদের সৃষ্টিকর্তার (রবের) প্রতীক হিসেবে প্রাকৃতিক বা সৃষ্ট বস্তুর পূজার মাধ্যমে নিজেদেরকে বিভক্ত করে মানবজাতির ঐক্য বিনষ্ট করে তারা নরকে যাবে। কারণ রসূল (সঃ) বলেনঃ "প্রতিটি শিশু ইসলামী ধর্মবোধের প্রকৃতি নিয়ে জন্ম নেয়।পরে তার মাতা-পিতা তাকে ইয়াহুদী,খ্রিষ্টান বা অগ্নিপূজক বানিয়ে নেয়।..(মুসলিমঃ তকদীর অধ্যায় ) ১৬:৯৩ আল্লাহ ইচ্ছা করলে তোমাদের সবাইকে এক সম্প্রদায়(ধর্মের) করতে পারতেন। কিন্তু,তিনি তোমাদেরকে দেখিয়েছেন সঠিক পথ বেছে নেয়ার স্বাধীন ইচ্ছা দিয়েছেন (এবং তোমাদেরকে এটির জন্য কাজ করতে হবে) “আল্লাহ কিয়ামতের দিন তোমাদের বংশ ও আভিজাত্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবেন না।তোমাদের মধ্যে যে বেশী আল্লাহভীরু সে-ই আল্লাহর কাছে সর্বাধিক মর্যাদার অধিকারী”[ইবনে জারীর:৩১৭৭২] বিদায় হজের ভাষণে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন “হে লোকজন! সাবধান তোমাদের আল্লাহ একজন।কোন অনারবের ওপর কোন আরবের ও কোন আরবের ওপর কোন অনারবের কোন কৃষ্ণাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের ও কোন শ্বেতাঙ্গের ওপর কৃষ্ণঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া। তোমাদের মধ্যে যে সবচেয়ে বেশী আল্লাহভীরু সেই আল্লাহর কাছে সর্বাধিক মর্যাদাবান। আমি কি তোমাদেরকে পৌঁছিয়েছি? তারা বলল, আল্লাহর রাসূল পৌঁছিয়েছেন। তিনি বললেন, তাহলে যারা এখানে উপস্থিত আছে তারা যেন অনুপস্থিত লোকদের কাছে এ বাণী পৌছিয়ে দেয়।” মহান আল্লহ্ মুসলিমদেরকে ব্যাঙ্গ-বিদ্রুপ, গালি-গালাজ, অশ্লীলতা হতে বিরত থেকে [হিকমত ও সদুপদেশ (আল কুরআন)] সত্য প্রচারের মাধ্যমে মানুষকে শান্তির ইসলামের পথে আহবান করতে আদেশ-উপদেশ দিয়েছেন; কারণ হিদায়াতের রাস্তায় পরিচালিত করা আল্লাহর আয়ত্তাধীন। আর তিনিই জানেন যে, কে হিদায়াত গ্রহণকারী, আর কে তা গ্রহণকারী নয়? মুসলিমদের কাজ হচ্ছে সত্য টা জানিয়ে দেয়া যাতে পরকালে জাহান্নামীরা বলতে না পারে যে আমাকে জানানো হয় নাই! জাহান্নামীরা পরকালে তাদের পাপ স্বীকার করবে! মহান আল্লাহ পাক পবিত্র আল-কোরআনে কুরআনে বলেন---"তুমি কি দেখেছো তাকে, যে বিচারদিবসকে মিথ্যা বলে (ইসলাম ধর্মকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করে) ? সে সেই ব্যক্তি,যে এতীমকে গলা ধাক্কা দেয় এবং মিসকীনকে অন্নদিতে উৎসাহিত করেনা।অতএব দুর্ভোগ সেসব নামাযীর যারা তাদের নামায সম্বন্ধে বে-খবর (উদাসীন) যারা তা (কেবলমাত্র) লোক-দেখানোর জন্য করে এবং নিত্য ব্যবহার্য্য বস্তু অন্যকে দেয় না। সূরা মাঊন (১০৭) পৃথিবীতে পাঠানোর আগে আল্লাহ'র সাথে করা কাফিরদের প্রতিশ্রুতির কথা মনে করিয়ে দেয়া প্রকৃত মুমিন-মুসলিমদেরকে দ্বায়িত্ব ও কর্তব্য; পার্থিব জীবনে আল্লাহ'র প্রেরিত নবীদেরকে অনুস্বরণ করার মাধ্যমে জীবন অতিবাহিত করার প্রতিশ্রুতির কথা; আল্লাহ'র প্রেরিত জীবন-বিধান মেনে চলার ওয়াদার কথা অবিশ্বাসীদেরকে স্মরণ করানোর চেষ্টা করে যেতে হবে.. "আর তার চেয়ে অধিক যালিম আর কে হতে পারে, যাকে তার রবের আয়াতসমূহ স্মরণ করিয়ে দেয়া হয়েছে, অতঃপর সে তা থেকে বিমুখ হয়েছে এবং সে ভুলে গেছে যা তার দু-হাত (পরকালের প্রতিদান হিসেবে কি) পেশ করেছে? নিশ্চয় আমি তাদের অন্তরসমূহের উপর পর্দা দিয়ে দিয়েছি, যাতে তারা তা (কুরআন) বুঝতে না পারে। আর তাদের কর্ণসমূহে রয়েছে বধিরতা এবং তুমি তাদেরকে হিদায়াতের প্রতি আহবান করলেও তারা কখনো হিদায়াতপ্রাপ্ত হবে না।" সূরা নং- ১৮ সূরাহ্ কাহাফ আয়াত (৫৭)
সময় টিভি কে ধন্যবাদ,ইসলামের ইতিহাস ও ঐতিহ্য তুলে ধরার জন্য
নবীদের বাপের পরিচয় লাগেনা
ইসা নবী এবং নবী মোহাম্মদ এই দুইজন তার দৃষ্টান্ত
যদি কেউ আমাকে ভুল প্রমাণ করতে চান তাহলে তাদের বাপের নাম পরিচয় নিয়ে আসুন
ভাই তাদের ধন্যবাদ দেয়ার কোন কারণ নাই। It's just a business.. তারা ইসলামের জন্য কিছু করে নাহ। শুধু টাকার জন্যই করে। তারা বরং ইসলামর ধর্মকে নিজের সুবিধা মত করে সাজিয়ে নিয়েছে টাকার জন্য।
এত সুন্দর করে ব্যাখ্যা করার জন্য মুফতি সাহেবকে অনেক ধন্যবাদ।।
এখাত্তর টিভি আমরা এই জন্য বয়কট করছি।
ঐটা হল ইসলাম বিরোধী।
আমরা সবাই সময় টিভি ফলো করব।
@@nasib6408 .l....ll
L
ইসলামিক ভিডিও দেওয়ার জন্য সময় টিভিকে ধন্যবাদ 💕💕
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা তাঁর রাসুলকে টাইম ট্রাভেল করিয়েছিলেন।
কতই না উত্তম বন্ধু আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা!!
'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে রসূল (স:) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন।অথচ পীরেরা নবী(সা:)-র এই আক্বীদাকে বিদাত বলে অপবাদ দিচ্ছে।নাঊজুবিল্লাহ্!
সময় টিভি কে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ইসলামের সৌন্দর্য তু্লে ধরার জন্য...
অসংখ্য ধন্যবাদ সময় টিভিকে ইসলামের ইতিহাস ও ঐতিহ্য তুলে ধরার জন্য।
ধন্যবাদ এই ধরনের ইসলামিক বিষয় তুলে ধরার জন্য।
সময় টিভিকে অনেক ধন্যবাদ জানাই এ সুন্দর ভিডিওটি উপস্থাপন করার জন্য
ধন্যবাদ, ইসলামের ইতিহাস ও ঐতিহ্য তুলে ধরার জন্য
পৃথিবীর সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ
আল কুরআন ❤
ঁ? &
'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে নবী(স:) মুমিনের আক্বীদা বলে গন্য করেছেন।অথচ পীরেরা ইহুদী, খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কিআক্বীদার অধিকারী।
যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান",তাদের পিছে সালাত হবে না।কারণ তারা মুশরিক হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে।
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান।[খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃ:২২]
যারা কুরআন(হাদীস) বিরোধী হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী,খ্রিস্টানের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার প্রচারকারী তারা জাকির নায়েককে কাফের বলে!নাঊযুবিল্লাহ
নবী {সঃ} "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের জবাবে “আল্লাহ্ আসমানে” বলাকে প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়?
দাসী বললঃআল্লাহ্ আসমানে।..(মুমিনদের আক্বীদা)
নবী(স:) বললেনঃ আমি কে?
সে বললঃআপনি আল্লাহর রসূল।
নবী তখন দাসীর মালিককে বললেনঃতুমি তাকে মুক্ত করে দাও।কারণ সে একজন মুমিনাহ।
[সহীহ মুসলিম,অনু:মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ,হাদিস:১০৮৬]
অথচ আমাদের নবী (সঃ)-র আক্বীদার বিরোধী বিদাতি পীর মাজার পূজারীরা তাদের বুজুর্গদের মনগড়া যুক্তির মাধ্যমে ইহুদী, খ্রিস্টান,বোদ্ধ,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করে।নাঊযুবিল্লাহ
নবী(স:) বলেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এ আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে!নাঊজুবিল্লাহ
প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত।
ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও রয়েছেন৷
ভগবান সব কিছুতেই-এই বিশ্বাস নিয়ে হিন্দুরা মূর্তিপূজা করে। হিন্দুদের এই আক্বীদা যদি পীরে বেরেলভী,দেওবন্দ, আব্বাসী, হেফাজতে ছরশিনা ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীরসুফীদের, চরমনাই, কওমীরাও বিশ্বাস করে তাহলেও শির্ক।
হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা"কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ
তাদের (পীর-মাজারী বেরেলভী,দেওবন্দ) সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ মাক্কীর আক্বীদা দেখুন: "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!!{নাউযুবিল্লাহ}
দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে আনা যায়৷ উদাহরন: মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা" যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্।
মুমিন ও মুশরিকদের মধ্যে আক্বীদাগত পার্থক্য: হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী,খ্রিস্টান,শিয়াসুফি, পীরদের আক্বিদা: তাদের খোদা সত্তাগতভাবে জমিনেও (সর্বত্র বিরাজমান)। নাঊজুবিল্লাহ্
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল!
"ফেরাঊন বলল, ‘হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ প্রাসাদ তৈরী কর, যাতে আমি আসমানে আরোহণে, যেন আমি দেখতে পাই মূসা'র মা‘বূদকে..." (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে..? সূরা মুলক:আয়াত ১৭
☝️☝️☝️লুচ্চা নবীকে নিয়ে আমি ভিডিও বানাই ।
হে আল্লাহ তুমি আমাদের সবাই কে তুমার সেরা বনদা বানাও
ইতিহাসে ইসলাম সিরিজ টি খুব খুব ভালো লাগে।
ধন্যবাদ সময়টিভি কে, দারুণ সিরিজ টির জন্য।
মহান আল্লাহ তায়ালা সকল ক্ষমতার মালিক💛
অসংখ্য ধন্যবাদ।আল্লাহ এরকম আরো সুন্দর অনুষ্ঠান প্রচারের তাওফিক দান করুন
এমন ইসলামের ইতিহাস এর ভিডিও সবসময় চাই, অসংখ্য ধন্যবাদ
❤️❤️❤️। এইগুলো অস্বীকার কারার মতো কোন উপায় নেই।
খুব ভালো লাগলো আলহামদুলিল্লাহ।
(﷽)
🌹لآ اِلَهَ اِلاَّ اللَّهُ مُحَمَّدُ رَّسُوْلُ اللَّهْ (ﷺ)🌹
🖤লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সাঃ)🖤
হুজুরের বক্তব্যটি অনেক সুন্দর লেগেছে
❤️আল্লাহু আকবার❤️
❤️লা ইলাহা ইল্লাল্লহু মুহাম্মাদুর রসূলুল্লহ্(সাঃ)❤️
❤️আলহামদুলিল্লহ্❤️
সময় টিভি কে ধন্যবাদ ইসলামিক এই তথ্যগুলো দেয়ার জন্য
ধন্যবাদ সময় টিভিকে।
প্রিয় সাংবাদিক ভাই প্রোন ঢালা অভীনন্দন এমন একটা সুন্দর ভিডিও আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য ৷ আময়া আশা বাদি আরো এমন সুন্দর ভিডিও ক্রিয়েট করবেন
vai banam ato bhul?
অসংখ্য ধন্যবাদ সময় টিভির সাংবাদিক কিভাবে ছড়িয়ে দাও ইসলামের আলো ঘরে ঘরে
Alhamdulillah eto sundor video dewar jonno
আল্লাহ মহান
হে আল্লাহ তুমি আমাদের তোমার সেরা বান্দা ও মহানবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সেরা উম্মত বানিয়ে দাও
সময় টিভির সবচেয়ে সুন্দর অনুস্ঠান ♥️🇧🇩♥️
Thanks somoy TV
সময় টিভি কে অসংখ্য ধন্যাবাদ
সময় টিভিকে অভিনন্দন দেশের প্রথম টিভি চ্যানেল হিসেবে ১৫ মিলিয়ন সাবসক্রাইবার পূর্ণ হওয়ার জন্য
thanks somoy tv
সুন্দর সব ভিডিও দেওয়ার জন্য সময় টিভি কে ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ সময় টিভি এরকম সুন্দর একটা ভিডিও উপস্থাপন করার জন্য
এই জন্যই সময় টিভি কে অনেক ভালো লাগে
সময় টিভিকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন ভাবে ইসলামের প্রচার এবং সৌন্দর্য তুলে ধরার জন্য
আল্লাহু আকবর 🤩🖤
নবীদের বাপের পরিচয় লাগেনা
ইসা নবী এবং নবী মোহাম্মদ এই দুইজন তার দৃষ্টান্ত
যদি কেউ আমাকে ভুল প্রমাণ করতে চান তাহলে তাদের বাপের নাম পরিচয় নিয়ে আসুন
masahallah,,,,,,, islam k tule dorar jonno,,,, onk onk donnobad
ধন্যবাদ সময়
Subhan Allah.
Quran জ্ঞানের শহ্ র আর বিজ্ঞান তার বিকাশ মাএ।
সময় টিভি কে অসংখ্য ধন্যবাদ
ধন্যবাদ সময় টিভিকে,,,গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরছে।
মা শা আল্লাহ। হুজুরের খুব সুন্দর উপস্থাপন।
সময় কে ধন্যবাদ
Thanks Somoy TV
অনেক অনেক ধন্যবাদ সময় টিভিকে
Subhan Allah ❤
ধন্যবাদ রিপোর্টার ভাই কে এবং চ্যানেল কর্তৃপক্ষকে
সময় টিবি কে আমি এই জন্যোই ভালোবাসি কারন তারাঁ ইসসলাম ও প্রচার করে।🥰🥰🥰🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰
🤲🤲🤲👍
Somoy tv ke onek onek donobad
অসাধারণ একটা ভিডিও ।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অনেক ধন্যবাদ হজুর এত সুন্দর করে বুঝিয়ে বলার জন্য ভালো থাকবেন ইনশাআল্লাহ
Best of luck somoy tv
❤
Dhonnobad shomoy tv k
সময় চ্যনেল কে ধন্যবাদ
Thanks Somoy TV.
সময় টিভি কে ধন্যবাদ মাশাল্লাহ্
"শুকরান" সময় টিভি💖
ধন্যবাদ সময় টিভি ❤️❤️❤️ হুজুর খুব সুন্দর ভাবে ব্যাখা করেছে।
অসাধারণ, অসাধারণ একটা প্রতিবেদন করেছেন ।
Thanks for this news
ধন্যবাদ সময় টিভি কে এমন একটা জিনিস তুলে ধরার জন্য
আলহামদুলিল্লাহ। সময় টিভি কে ধন্যবাদ।
Love u somoi tv
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ খুব ভালো লাগলো এই ভিডিওটি।
মাশাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সময় টিভি কে ধন্যবাদ
ইসলামের র্ধমের কুরআনের বানী সারা বিশ্বের জন্য নেয়ামত সুবাহানআল্লাহ আল্লাহু আকবার
সময় টিভিকে ধন্যবাদ
ay karone somoy tv ❤️❤️❤️❤️❤️
সুবাহান আল্লাহ, আল্লাহু আকবর।
আলহামদুলিল্লাহ, অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরলেন।
আলহামদুলিল্লাহ
Alhamdulillah. MA Sha Allah.
মাশাআল্লাহ। হুজুরের কথাগুলো খুব ভালো লাগলো।
সময় টেলিভিশন ❤❤❤
Allahamdillah 🤲🏻
Somoy chanel k oshonkho dhonnobad
অসংখ্য ধন্যবাদ
সকল নবীর সেরা নবী মুহাম্মদ সাঃ 💖💖
Tnq u for this vdo. Subahanallah
নবী(স:) বলেনঃজমিনবাসীর প্রতি দয়া কর,যিনি আসমানে তিনি(আল্লাহ) তোমাদেরকে দয়া করবেন।তিরমিযীঃ২০০৬!অথচ নবীর এ আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে!নাঊজুবিল্লাহ'
"আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (স:) মুমিনের আক্বীদা বলে গন্য করেছেন।অথচ পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান, বৌদ্ধ,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার অধিকারী। নাঊজুবিল্লাহ্।
যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান",তাদের পিছে সালাত হবে না।কারণ তারা মুশরিক হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে।
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান।[খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃ:২২]
যারা কুরআন(হাদীস) বিরোধী হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী,খ্রিস্টানের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার প্রচারকারী তারা জাকির নায়েককে কাফের বলে!নাঊযুবিল্লাহ
নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়?
দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে।..(মুমিনদের আক্বীদা)
নবী (স:) বললেনঃ আমি কে?
সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)।
নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও।
কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)।
[সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
অথচ আমাদের নবী (সঃ)-র আক্বীদার বিরোধী বিদাতি পীর মাজার পূজারীরা তাদের বুজুর্গদের মনগড়া যুক্তির মাধ্যমে ইহুদী, খ্রিস্টান,বোদ্ধ, মুশরিক হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊযুবিল্লাহ্
প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত।
ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও রয়েছেন৷
ভগবান সব কিছুতেই-এই বিশ্বাস নিয়ে হিন্দুরা মূর্তিপূজা করে। হিন্দুদের এই আক্বীদা যদি পীরে বেরেলভী,দেওবন্দ, আব্বাসী, হেফাজতে ছরশিনা ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীরসুফীদের, চরমনাই, কওমীরাও বিশ্বাস করে তাহলেও শির্ক।
হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ
তাদের (পীর-মাজারী বেরেলভী,দেওবন্দ) সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ মাক্কীর আক্বীদা দেখুন: "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!!{নাউযুবিল্লাহ}
দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে আনা যায়৷ উদাহরন: মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা" যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্।
মুমিন ও মুশরিকদের মধ্যে আক্বীদাগত পার্থক্য: হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী,খ্রিস্টান,শিয়াসুফি, পীরদের আক্বিদা: তাদের খোদা সত্তাগতভাবে জমিনেও (সর্বত্র বিরাজমান)। নাঊজুবিল্লাহ্
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল!
"ফেরাঊন বলল, ‘হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ প্রাসাদ তৈরী কর, যাতে আমি আসমানে আরোহণে, যেন আমি দেখতে পাই মূসা'র মা‘বূদকে..." (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে..? সূরা মুলক:আয়াত ১৭
হাদীসে এসেছে,"আল্লাহ্ তা'আলা তাঁর সৃষ্টিকে অন্ধকারে সৃষ্টি করেছেন।তারপর তিনি তাতে তাঁর নূরের কিছু ঢেলে দিলেন।সুতরাং এ নূরের কিছু অংশ যার উপরই পড়েছে, সে হেদায়াত লাভ করেছে। আর যার উপর পড়েনি সে পথভ্রষ্ট হয়েছে।” [তিরমিযীঃ ২৬৪২] এজন্যই, মাধ্যম হিসেবে সৃষ্টিকুলের পূজা করলে তা বেশি থেকে বেশি অন্ধকারের দিকে নিয়ে যাবে।
অন্য দিকে. যদি আপনি directly শুধুমাত্র সৃষ্টিকর্তার (অর্থাৎ যিনি সমস্ত আকাশমণ্ডলী, পৃথিবী এবং যা কিছু আছে সেগুলোর সৃষ্টিকর্তা সেই সত্যিকারের রবের) উপাসনা করেন, তাহলে তা আপনাকে আকাশ, পৃথিবী এবং এর মধ্যবর্তী সমস্ত কিছুর আলোর উৎসের (অর্থাৎ সত্যিকারের রবের) দিকে নিয়ে যাবে।
যারা উন্নতি'র উদ্দেশ্যে বা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে ঈসা (আ:), নবী (স:), আলী (রা:), অলি-আউলিয়া ও (কল্পিত) দেব-দেবী, জীন শয়তানদের ডাকে তারাও শির্ককারী!
মানবজাতির মধ্যে যারাই এই ধরনের শির্ক করবে তারাই শির্ককারী! কারণ আল্লাহ বলেন:
"অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
যারা তাদের সৃষ্টিকর্তার (রবের) প্রতীক হিসেবে প্রাকৃতিক বা সৃষ্ট বস্তুর পূজার মাধ্যমে নিজেদেরকে বিভক্ত করে মানবজাতির ঐক্য বিনষ্ট করে তারা নরকে যাবে।
কারণ রসূল (সঃ) বলেনঃ "প্রতিটি শিশু ইসলামী ধর্মবোধের প্রকৃতি নিয়ে জন্ম নেয়।পরে তার মাতা-পিতা তাকে ইয়াহুদী,খ্রিষ্টান বা অগ্নিপূজক বানিয়ে নেয়।..(মুসলিমঃ তকদীর অধ্যায় )
১৬:৯৩ আল্লাহ ইচ্ছা করলে তোমাদের সবাইকে এক সম্প্রদায়(ধর্মের) করতে পারতেন। কিন্তু,তিনি তোমাদেরকে দেখিয়েছেন সঠিক পথ বেছে নেয়ার স্বাধীন ইচ্ছা দিয়েছেন (এবং তোমাদেরকে এটির জন্য কাজ করতে হবে)
“আল্লাহ কিয়ামতের দিন তোমাদের বংশ ও আভিজাত্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবেন না।তোমাদের মধ্যে যে বেশী আল্লাহভীরু সে-ই আল্লাহর কাছে সর্বাধিক মর্যাদার অধিকারী”[ইবনে জারীর:৩১৭৭২]
বিদায় হজের ভাষণে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন “হে লোকজন! সাবধান তোমাদের আল্লাহ একজন।কোন অনারবের ওপর কোন আরবের ও কোন আরবের ওপর কোন অনারবের কোন কৃষ্ণাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের ও কোন শ্বেতাঙ্গের ওপর কৃষ্ণঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া। তোমাদের মধ্যে যে সবচেয়ে বেশী আল্লাহভীরু সেই আল্লাহর কাছে সর্বাধিক মর্যাদাবান। আমি কি তোমাদেরকে পৌঁছিয়েছি? তারা বলল, আল্লাহর রাসূল পৌঁছিয়েছেন। তিনি বললেন, তাহলে যারা এখানে উপস্থিত আছে তারা যেন অনুপস্থিত লোকদের কাছে এ বাণী পৌছিয়ে দেয়।”
মহান আল্লহ্ মুসলিমদেরকে ব্যাঙ্গ-বিদ্রুপ, গালি-গালাজ, অশ্লীলতা হতে বিরত থেকে [হিকমত ও সদুপদেশ (আল কুরআন)] সত্য প্রচারের মাধ্যমে মানুষকে শান্তির ইসলামের পথে আহবান করতে আদেশ-উপদেশ দিয়েছেন; কারণ হিদায়াতের রাস্তায় পরিচালিত করা আল্লাহর আয়ত্তাধীন।
আর তিনিই জানেন যে, কে হিদায়াত গ্রহণকারী, আর কে তা গ্রহণকারী নয়?
মুসলিমদের কাজ হচ্ছে সত্য টা জানিয়ে দেয়া যাতে পরকালে জাহান্নামীরা বলতে না পারে যে আমাকে জানানো হয় নাই! জাহান্নামীরা পরকালে তাদের পাপ স্বীকার করবে!
মহান আল্লাহ পাক পবিত্র আল-কোরআনে কুরআনে বলেন---"তুমি কি দেখেছো তাকে, যে বিচারদিবসকে মিথ্যা বলে (ইসলাম ধর্মকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করে) ? সে সেই ব্যক্তি,যে এতীমকে গলা ধাক্কা দেয় এবং মিসকীনকে অন্নদিতে উৎসাহিত করেনা।অতএব দুর্ভোগ সেসব নামাযীর যারা তাদের নামায সম্বন্ধে বে-খবর (উদাসীন) যারা তা (কেবলমাত্র) লোক-দেখানোর জন্য করে এবং নিত্য ব্যবহার্য্য বস্তু অন্যকে দেয় না। সূরা মাঊন (১০৭)
পৃথিবীতে পাঠানোর আগে আল্লাহ'র সাথে করা কাফিরদের প্রতিশ্রুতির কথা মনে করিয়ে দেয়া প্রকৃত মুমিন-মুসলিমদেরকে দ্বায়িত্ব ও কর্তব্য;
পার্থিব জীবনে আল্লাহ'র প্রেরিত নবীদেরকে অনুস্বরণ করার মাধ্যমে জীবন অতিবাহিত করার প্রতিশ্রুতির কথা; আল্লাহ'র প্রেরিত জীবন-বিধান মেনে চলার ওয়াদার কথা অবিশ্বাসীদেরকে স্মরণ করানোর চেষ্টা করে যেতে হবে..
"আর তার চেয়ে অধিক যালিম আর কে হতে পারে, যাকে তার রবের আয়াতসমূহ স্মরণ করিয়ে দেয়া হয়েছে, অতঃপর সে তা থেকে বিমুখ হয়েছে এবং সে ভুলে গেছে যা তার দু-হাত (পরকালের প্রতিদান হিসেবে কি) পেশ করেছে? নিশ্চয় আমি তাদের অন্তরসমূহের উপর পর্দা দিয়ে দিয়েছি, যাতে তারা তা (কুরআন) বুঝতে না পারে। আর তাদের কর্ণসমূহে রয়েছে বধিরতা এবং তুমি তাদেরকে হিদায়াতের প্রতি আহবান করলেও তারা কখনো হিদায়াতপ্রাপ্ত হবে না।" সূরা নং- ১৮ সূরাহ্ কাহাফ আয়াত (৫৭)
Thanks. Somoy. TV
Alhamdhulillah
Thanks for somoytv
Alhamdulila he rabbil alamin ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
মাশাল্লাহ চমৎকার আলোচনা
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
সঠিক শিক্ষা ইউটিউব চ্যানেল
Right Concept . It’s not for showing. But it expresses by willing of Allah for welfare of nation
Right
SUBAHANALLAH
আমাদের একমাত্র আদর্শ ও নেতা
হযরত মুহাম্মদ সা.💟
আল্লাহ তায়ালা সকল ক্ষমতার মালিক💛
কি সুন্দর করে বিশ্লেষণ
মাশাআল্লাহ
যালিকাল কিতাবু লারইবা ফিহ 💯, আল্লাহু আকবার।
আলহামদুলিল্লাহ।
আমি ভালোবাসি আল্লাহ তোমায়, তোমার রাসুল কে এবং তোমার ইসলাম কে
জাজাকাল্লাহ খায়ের