Видео

❤❤❤❤❤❤❤❤মাসা আল্লাহ

মৌলানা সাহেব আপনি যা বলছেন সুনে মনে হচ্ছে। হাজার হাজার বছর আগের মানুষ দের জন্য ঠিক আছে। এই দুই হাজার পঁচিশ সালের মধ্যে এসে মানুষ এর ইমান আমান মন বিশ্বাস বলে কিছু নেই। এখন আর এই ধরনের কথা বা আইন তৈরি বা চালু করা ঠিক হয়নি বা হচ্ছে না। মানুষ আর মানুষ নেই হুশ হারা জ্ঞান পাপি জ্ঞান হীন লজ্জা সরম বলে কিছু নেই মানবতা ও মানুষের নেই। এখন আর মানুষ অগ্য ঈমান দারিসে সত্যি কথা বলে চলতে পারে না। সব সময় ছুঁতো খুঁজে বের করে চলার চেষ্টা করে এবং ছলচাতুরি আর মিথ্যা কথাই বলতে জানে ।বর রৈল বিদেশে কনে রৈল দেশের ঘরে বসে। মোবাইল দেখে বিশ্বাস করে বিয়ে করাটা ঠিক হবে না। বিদেশে যিনি আছেন তিনি যদি অন্য কোনো মেয়ে কে বিয়ে করে সংসার করে বাচ্চা পয়দা করে দেশের বাড়ি ফিরে কিছু বললনা। কোনো মানুষ কি বুঝাতে পারবে জানতে পারবে। তিনি বললেন পরে এসে নিয়ে যাবো। কি বলবেন ঐ মানুষ টি কে বিশ্বাস ঘাতক বেঈমান মিথ্যা সব সময় মনে বাসা বেঁধে থাকে। নিজের ঘরের শামী কোথায় কি করেন তা বুঝে উঠতে পারে না। আর এ তো দূর দেশের খবর। মেয়েদের গলাই দোপাট্টা দড়ি বেঁধে পানিতে ফেলে দেওয়া হবে। ঐ রকম ভাবে বিয়ে হলে। কার কপালে কি আছে তা আমার জানা নেই। তবুও সাবধানে থেকো সবাই মেয়েদের মা বাবা ভাই বোন সবাই।

আপনার কথা মেনে নিতে পারলাম না। চোখে দেখে সামনে বসে আওয়াজ বের করেন যদি তবেই সঠিক হবে। ভিডিও তে দেখে যদি বিয়ে হয়ে যায়। তাহলে কেনো এতো কষ্ট করে রোজকার করে লোক জন বর কনে কে নিয়ে বিয়ের জন্য তৈরি করা হয়। এ কোন গ্রহের নতুন নিয়ম চালু করে গেলেন। এটা কি সত্যি সত্যি ঠিক ঠাক বাস্তব জীবনের সত্যি কথা বা কাজ নীতি নিয়ম পালন করা হলো। আমার মনে হচ্ছে কোথাও ভুল হচ্ছে। ভালো করে জেনে বুঝে বিশ্লেষণ করে মিডিয়ার সামনে বক্তব্য পেস করেন।

তোমরা তো সাহাবা বিদ্ধেষী

ওনারা এখন সাহাবীদের আমল দিয়ে দলীল মারতাছে, কিন্তু আবার সময় মত ফতুয়া মারে যে, সাহাবীরা কোন দলীল না, তারা ও গুনাহ করছে,

Bhai uposthapok, apni doya kore kom kotha bolben. Monojog kete jai.

হুজুরদের ব্যখ্যা শুনলে হুজদেরই লাভ। কবরের মিথ্যা আজাবের কথা শুনিয়ে মসজিদ মাদ্রাসা নামে সমাজে জটিলতা তৈরি। দুনিয়াতে টাকা নাই যার শান্তি নাই তার।

জনাব আবুল কালাম আজাদ সাহেব আপনি বললেন দুই এক জন সাহাবী ফজরের ইকামত হওয়ার পরও সুন্নাত পড়েছেন বললেন কিন্তু দলিল কেন দিলেন না। আর যদি দলিল না থাকে তাহলে আপনার কথা বিশ্বাস করে লক্ষ লক্ষ মানুষের যে গুনাহ হবে তার সম পরিমাণ গুনাহ আপনার একার কাঁধেই পড়বে এটা কি জানা নাই।

সাহাবি থেকে মনে হয় আবুল বাশার বেশি বুঝেন?

ফজরের সুননাত এর গুরুত্ব ও মর্যাদা অন্যান্য সুননাত থেকে আলাদা তাই দেখতে হবে এক রাকাত পেলও চলবে

আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন। এত সুন্দর সাবলীল ব্যাখার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

যদি চাচা আর চাচার ছেলেরা ওই বাবা মরা মেয়েদের খেয়াল না করেন তাইলে ওইটা নিয়া কুরানে কিছু বলা নাই? যদি স্পষ্ট ভাব্র কোন কিছু বলা না থাকে তাইলে এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি করা আপনাদের উচিত না। আল্লাহ যেহেতু মেয়ের নামে সম্পদ লিখে দেয়া নিয়ে নিষেধ করেন নাই তাই আজাইরা তর্ক করবেন না। হুজুরদের এসব আজাইরা প্যচালের জন্য এখন ওদের কথা শুনতেই ভালো লাগেনা

ইকামত হয়ে গেলে অন্য কোন সালাত নেই।

এর একটি সমাধান হলো ফজরের সুন্নত বাশা থেকে পরে মসজিদে যাওয়া।

হুজুর আপনি বল্লেন যে কথা, বাংলাদেশে অনেক আলেম বলেছে যে,ফজরের ফরজ শুরু হওয়ার পরেও সুন্নত পরতে বলেছে,এর মধ্যে এক জন হলেন মাওলানা আহাম্মদ উল্লাহ সাহেব আপনি দয়া করে তাকে জিগ্গাসা করবে

এই মৌলভি হাদিস পড়ে নাই

ভুল ব্যাখ্যা দিয়েছে, ভালো আলেমের কাছে পড়াশোনা করার পরামর্শ দিচ্ছি।

মা বাবা যদি তাদের সন্তানদের (ছেলে বা মেয়ে বা দুজনই) ভালমত মানুষ করে নিজের পায়ে দাড় করে দিতে পারে, তাহলে সেই সন্তানেরা কখনোই তাদের (মা,বাবার) সম্পওির দিকে তাকাবেও না, complain ও করবে না। বরং তারা নিজেদের অর্জিত সম্পদ নিয়েই ব্যস্ত থাকবে এবং মা বাবার সেবা যত্ন করবে। (এই কথাগুলো আমি বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের জন্য লিখেছি, অন্যদের জন্য নয়)। Thanks!

কোন কোন ভাই , ফজর সালাত এর আগে সুন্নাত এর গুরুত্ব বোঝাতে বাশার সাহেব এর প্রতি রুষ্ট দৃষ্টিতে তাকিয়ে তাকে আরও অধ্যয়নের পরামর্শ দিয়েছেন। এখন আমার প্রশ্ন সেই মুসল্লি ভাইদের প্রতি , যারা ফজর সালাতে ফরজ এর সুন্নাত এর গুরুত্ব বেশি দিয়ে থাকেন। আমার প্রথম প্রশ্ন হলো - আল্লাহর মর্যাদা বেশি নাকি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মর্যাদা বেশি ? দ্বিতীয় প্রশ্ন - মৃত্যুর পর ফরজ এর জন্য জবাবদিহি করতে হবে নাকি সুন্নাত ও নফল এর জন্য জবাবদিহি করতে হবে ? আর তৃতীয় প্রশ্ন - আমরা কি আল্লাহর সৃষ্টির ইবাদত করব নাকি স্রষ্টার ইবাদত করব ? একটি কথা স্মরণ রাখবেন , সুন্নাত এর গুরুত্ব অবশ্যই আছে ,তাই বলে ফরজ এর চেয়ে বেশি নয়। ফজর সালাতের সুন্নাত এর গুরুত্ব অস্বীকারের উপায় নেই। কিন্তু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনও বলেননি যে, এটি ফরজ এর চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

ছেলে যদি বাবা-মায়ের প্রতি দায়িত্ব পালন না করে, মেয়েরা যদি দায়িত্ব পালন করে তাহলে সে ক্ষেত্রে কেন ছেলে মেয়ের চেয়ে বেশি সম্পত্তি পাবে?

❤❤❤❤❤

❤❤❤

নামাজ পড়েছি শান্তির জায়গা মন ভরে যায়

মাই টিভি ইসলামিক না থাকার উৎস এই ভিডিওটি।

সাহাবারা ফরজ চালু হলে সুন্নাত পড়তেননা।এমনকি ফজরের সময়েও সাহাবারা সুন্নাত না পড়ে ফরজের পরে সুন্নাত পড়েছেন

যে ভাই জীবন দশায় কোন খবর নেয় না।সুযোগ পেলে ঠকিয়ে পালিয়ে যায় একাধিক বার।পৈতৃক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করে ।

Cele Meyera dhoni hoile tader ke warish na korle e ki problem hobe? Jehetu tara rich karur nikot hat patte hobe na xxx jehetu ora onneyer nikotte hat patar dorkar hobe na

Jibon kale sompod bontito hoile fetna theke bachano jabe

Cele meye cara keho jibon kale kono help paoa jayna Seba korbe cele Meyera r warish hobe second class warish

Morar por ke warish hobe tato jana nai

ডঃ আবুল কালাম আজাদ বাসার গংদের যথেষ্ট পরিমাণ অঙ্ঘ।এই সব মূর্খদের কারনে সমাজে ভয়াবহ ফেতনা।

subhanallah 😢

বাই অথবা ভাতিজারা জীবিত থাকা অবস্থায় যদি তার প্রতি দায়িত্বশীল না থাকে তাহলে সে কিসের আশায় বাই ভাতিজার জন্য সম্পদ রেখে যাবে ওই ব্যক্তি মারা যাওয়ার পরে ওই ব্যক্তির স্ত্রীর কি হবে

ভাই যদি ভাইয়ের দায়িত্ব পালন না করে তাহলে ভাইয়ের অংশ কিভাবে পায়।

ফিতনার আরেক নাম আবুল কালাম আজাদ বাশার।

আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ❤❤❤

সমাজের যে অবস্হা ""তাতে ছেলে মেয়েদের মাঝে সমান ভাগে ভাগ করে দিলে অসূবিধা কি????

Faltu

বাবা না দিলে চাচারা ঠকায় মেয়েদের বর্তমানে

না মেয়েকে লিখে দেয়া যাবে না, হুজুর ঠিক বলেন নি!

আমি কলকাতা থেকে বলছি। আমার শামী পেনশন পান। তিনি আছেন ছোট ছেলে কে নিয়ে। তার দুই ছেলে মেয়ে দের নিয়ে ইস্কুলে যেতে হয়। বড়ো ছেলে থাকে অন্য জায়গায়। তার যা পাওনা মিটিয়ে দিয়েছেন। আমার এবং মেয়ের ও অংস কম বেশী সবাই কে দিয়ে তিনি পেনশন নিয়ে ছোট ছেলের কাছে থেকে। আমি আমার মেয়ের একটা ছোট ছেলে আছে। মেয়ে চাকুরি করে। আমি ঐ বাচ্চা টির সাথে ঘুরে থাকতে হয়। আমার যা কিছু আছে সবই নিয়ে এই মেয়ের কাছে নিজেকে সঁপে দিয়ে খুশি মনে জীবন যাপন করার চেষ্টা করছি। এইবার আমার যা কিছু ছিল সব নিয়ে একটা ফিলাট কিনে নিয়েছি তাতে হাপ টাকা মেয়ের। দুই জন এর নাম দিয়ে কেনা হয়। এখন আমি যদি আমার সব কিছু ঐ মেয়েকে লিখে বা মুখে বলে দিয়ে দিই। তাহলে কি আমি ভুল করছি না করব। আমার মৃত্যু পর্যন্ত এই মেয়ে দেখতে হবে বা চাই মেয়েও।???

আমার সম্পদ আমি খুশি করতে পারবো, কাউকে ঠকানোর উদ্দেশ্যে নয়

নিশ্চয়ই এই বেডা ২ টার ভাই এবং চাচাদের শুধু মেয়ে আছে, তাই সেই মেয়ের সম্পত্তিতে ভাগ বসানোর জন্য এই প্রশ্ন উত্তরের আয়োজন করছে। এই বিশেষ করে উপস্থাপক বেডা টা। তার কথা শুনেই বুঝা যাচ্ছে সে তার ভাই এর সম্পত্তিতে ভাগ বসানোর জন্য বসে আছে।

Discussion incomplete. I don't understand what my brothers HAQ from my assets.

বাশার সাহেব আপনি যে হাদীস বললেন এমন তো হতে পারে যে এই হাদিস টা ইসলামের শুরুর দিকের, আর ছাহাবারা যে আমল করেছেন সেটা রছুলের শেষ জুগের আমল,আর আমার জানি শুরুর দিকের অনেক হাদিসের হুকুম বাতিল হয়েছে, আপনি কিভাবে জানলেন যে ছাহাবাদের কাছে এই হাদিস পৌছেনায়, কাজেই বুঝে শুনে কথা বলুন

যাইব না,কিছু আললার ১নং বানদা 420 হুজুরগো দেয়া অফুুরনত ছবাব !

ডঃ সাহেব অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন। আসলে জীবিত থাকা কালে স্বাধীনতা আছে।

কুরআনের কোথায় নেই, শুধুমাত্র মেয়েদের দেওয়া যাবে না ।

আমার জীবদ্দশায় আমি আমার সম্পদ যাকে খুশি দিতে পারবো, ভন্ডামি হুজুরগিরি চূদাবি না নটির পুত।

সম্পদের মাঝে আল্লাহ যার যার হক প্রদান করেছেন তাকে বাদ দিয়ে অন্য কে দান করা যাবে না,এটাই আল্লাহর বিধান ামান্য করা,,এটা কবিরা গুনা,,কারো হক নস্ট করলে গুনা হবে না কে বলেছে