Видео

বাংলাদেশ থেকে শুনছি।

অনেক সুন্দর হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে শুনছি, এরকম গল্প আর চাই

বাংলার ইতিহাস বইতে ১২ ভুঁইয়া দের নিয়ে মাত্র দুই লাইন লেখা আছে তার বদলে লেখা আছে মুঘল দের বাগান চর্চা করা।

Belphainhargram

জগৎ শেঠরা কি মারোয়াড়ি ছিল

এই ইতিহাস মানুষ ভুলে গেছে বা বলতে হবে ভুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। ইউটিউবেও এই বিষয়ে কেউ ভিডিও বানাইনা। মুর্শিদ কুলি খান সরফরাজ খান কে নবাব হিসেবে তাঁর উত্তরাধীকারী মনোনীত করেন। মুর্শিদ কুলি খান ১৭২৭ সালে মৃত্যুবরণ করনে ও সরফরাজ খানের সিংহাসন লাভের উপক্রম হয়। তখন সুজাউদ্দিন নিজ পুত্রের অধীনে চাকরি করতে বিরক্ত ছিলেন। আলীবর্দী খাঁ ও তার ভাই হাজি, সুজা উদ্দিনকে বলেন এই পদের জন্য তিনিই সবচেয়ে উত্তম ব্যক্তি। আলীবর্দী খাঁ ও হাজির সাহায্যে সুজাউদ্দিন সিংহাসন দখলের প্রস্তুতি নিতে থাকেন। মুর্শিদ কুলি খানের মৃত্যুর পর যখন তিনি সিংহাসনে আরোহণ করবেন তখন জানতে পারেন তার পিতা উড়িষ্যার সুবেদার সুজা উদ্দিন মুহাম্মদ খান ও তার প্রতিনিধি আলীবর্দী খাঁ বিশাল বাহিনী নিয়ে সিংহাসন দখলের জন্য মুর্শিদাবাদ অগ্রসর হচ্ছেন। পরিবারের মধ্যে কলহ এড়ানোর জন্য তাঁর মাতা দেওজার বেগম তাঁর পিতার সম্মানে সিংহাসন ছেড়ে দিতে বলেন। পরবর্তীতে সুজা উদ্দিন ম তাঁর উত্তরাধীকারী হিসেবে সরফরাজকেই মনোনীত করেন এবং ১৭৩৯ সালে পিতার মৃত্যুর পর তিনি সিংহাসনে আরোহণ করেন। এই বিষয়ে আমিও কিছু দিন আগে যানতে পারি যখন আমি বাংলার নবাব দের তালিকা দেখি এবং সেখানে সরফরাজ খান ও সুজা উদ্দিন এর নাম দেখে আর তার পর উইকিপিডিয়া থেকে এ ব্যাপারে জানতে পারি। আরো বেশি অবাক লাগে এটা ভেবে কিভাবে ইতিহাস মুছে ফেলা বা পালতে ফেলা হয়েছে।

Barddhaman

আপনি খুব সুন্দর করে সমস্ত ঘটনাবলি তুলে ধরেছেন বিপ্লবী দের নিয়ে এই রকম আরো ভিডিও দেখতে চাই।

I from kalkata

Dakater golpo amar desh valo lage, tomader kemon lage?

Bangali lathi chere besh durbol hoe gache. Dakat manei chilo ak ak mosto lathial. Dakater golpo amar to darun lage, tomader kemon lage?

বঙ্গভঙ্গের সময় তৎকালীন বাংলা কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল একটি অংশে ছিল পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ওড়িশা আর অন্য অংশে ছিল পূর্ববঙ্গ ও উত্তর পূর্ব ভারত একটা লক্ষ্য করলে দেখা যাবে দুই প্রদেশের মধ্যে বাঙালি হিন্দু দের সংখ্যালঘু তে পরিনত করা হয়েছিল কারণ বাঙালি হিন্দুদের দারা বিপ্লবী আন্দোলন সুরু হয়েছিল তাই জাতিগত ও সাম্প্রদায়িক বিভেদ এর মাধ্যমে বিপ্লবী আন্দোলন দমন করা ইংরেজদের পক্ষে সহজ হতো একদিকে হিন্দু বানাম মুসলমান আর অন্য দিকে বাঙালি বানাম অবাঙালি করে।

10:41 মুজিবুর রহমান, ঠিক বুঝতে পারলাম না বঙ্গভঙ্গের সময় তো তাঁর জন্ম হয়নি।

রঘুদা ডাকাতের এই ঘটনাটা খুবই ভালো লাগলো এবং হৃদয় স্পর্শী কারণ সে যতই ডাকাতি করুক কিন্তু গরিব মানুষের জন্য কিছু করেছে এটাই বড় কথা এমন তোর ডাকাত গ্রামে গঞ্জে শহরে রাস্তাঘাটে শত শত হওয়া দরকার

Naihsti

আমরা যুদ্ধ করে রক্ত দিয়ে স্বাধীনতা পেয়েছি যদিও কিছু লোক বলে এটা গান্ধীর দেশ আমরা অহিংসার মাধ্যমে স্বাধীনতা লাভ করেছি। আমার মতে আমাদের এখনো মল্লযুদ্ধ, মুষ্টি যুদ্ধ, লাঠিখেলা প্রভৃতি অনুশীলন করা উচিত আর বীরাষ্টমী ব্রত পালন করা উচিত।

ইংরেজ শাসনের প্রধান শক্তি ছিল ভারতীয় পুলিশ ও সেনাবাহিনীর মধ্যে সবাই ভারতীয় ছিল আদেশ করা অফিসার ইংরেজ ছিল কিন্তু যারা গুলি চালিয়ে ছিল তারা সবাই ভারতীয় ছিল।

বেহালা ঠাকুরপুকুর

শিলচর, অসম থেকে শুনলাম, দেখলাম, খুব ভালো লাগলো।

পলাশীর যুদ্ধ না হলে আজ কেউ সিরাজদ্দৌলা কে মনে রাখতো না মুলত ইতিহাস বই, নাটক, গল্পের মাধ্যমে তাকে হিরো বানানো হয়েছে কিন্তু বাস্তবে সিরাজদ্দৌলা কোন ভালো মানুষ ছিলেন না এমনকি স্বয়ং ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর সিরাজদ্দৌলার অত্যাচার এর কথা তুলে ধরেছেন আর তৎকালীন সময়ে দেশীয় আর বিদেশী সব লেখকই তার চরিত্র সম্পর্কে ভালোর থেকে খারাপ কথা বেশি লিখেছে। আর সিরাজদ্দৌলা কোন বাঙালি ছিল না তিনি ছিলেন তুর্কি বংশের আর নবাব দের প্রধান ভাষা ছিল ফার্সি আর খাদ্য, পোশাক, সংস্কৃতি কোন দিক দিয়ে বাঙালি দের সঙ্গে তার কোনো মিল নেই । আর নবাবরা ছিল মুঘল দের অধিনে যদিও সমস্ত নবাব সুধু মাত্র মুঘল বাদশাহ দের মৌখিক আনুগত্য দেখিয়ে স্বাধীন ভাবে শাসন করতেন আর মুঘল দের তখন নবাব কে নিয়ন্ত্রন বা দমন করার ক্ষমতা ছিল না কিন্তু তা সত্ত্বেও কোনো নবাব নিজেকে স্বাধীন বলে ঘোষণা করেনি। তিনি খুব অল্প বয়স থেকে ভোগ বিলাসে দুবে গিয়েছিলেন আর তার বেক্তিগত চরিত্র সম্পর্কে খুব একটা ভালো কথা জানা যায়না আর প্রশাসনিক, সামরিক বা কুটনৈতিক দক্ষতার দিকদিয়ে ও তিনি নবাব আলীবর্দী খানের ধারেকাছে ছিল না। তার কার্যাকলাপের জন্য সেই সময়ের জমিদার, ব্যাবসায়ী, রাজকর্মচারী এমন কি নবাব এর পরিবার ও আত্মীয় সবাই সিরাজদ্দৌলার বিরুদ্ধে চলে যায় আর ইংরেজরা এইটার সুযোগ নিয়ে ছিলো তখন বাংলায় যদি কোন শক্তিশালী ও বুদ্ধিমান শাসক থাকতো তাহলে ইংরেজরা কখনো সফল হতে পারতো না।

সম্রাট ললিতাদিত্য মুক্তপিড় কেন বাংলার রাজাকে হত্যা করেছিলেন তাকে হত্যা করার তো কোন কারণ বুঝতে পারলাম না আর যে সম্রাট আরব, তুর্কি, তিব্বতিদের যুদ্ধ পরাজিত করে ছিলেন তার তো এমন কাজের প্রয়োজন ছিলো না।

I am seeing from sonarpur 24 pgs(s)

😢

মুন্সীগঞ্জ থেকে

10:35 এখানে একটু ভুল হলো বাংলা, বিহার, উড়িষ্যা এই তিনটি আলাদা সুবা ছিল পরে এই তিনটি সুবা নিয়ে তৈরি হয়েছিল নবাবের রাজ্য।

আস্তে আস্তে মারাঠা সাম্রাজ্যর নের্তৃত্বে চলে যায় ভাট, সিন্ধিয়া, হোলকার, ভোঁসলে, গায়কোয়ার প্রভৃতি কয়েকটি পরিবারের হাতে যারা সুধু নিজের স্বার্থ বুঝতো সেই জন্য হয়তো মারঠা সেনাবাহিনী এতোটা অত্যাচারী হয়ে উঠেছিল।

ভালো লাগলো। অনেক নতুন তথ্য জানলাম। 👍👍

রঘু ডাকাতের কালী বাড়ির পাশ থেকে দেখছি।

শশাঙ্ক কে প্রথম বাঙালি সম্রাট বলা হয় তারমানে কি তার আগে কোন বাঙালি বাংলায় শাসন করেনি।

অনেক দিন আগে একটা হিন্দি খবর দেখেছিলাম এখন সেই কথা মনে পড়ে গেলো উত্তর ভারতে পৃথ্বীরাজ চৌহান কে কেন্দ্র করে উত্তর ভারতে জাতীয়ভিত্তিক দাঙ্গার সম্ভবনা দেখা গিয়েছিল কারণ রাজপুত আর গুর্জর উভয় জাতি পৃথ্বীরাজ চৌহান এর উপর দাবি করছিল পৃথ্বীরাজ চৌহান কোন জাতির লোক তা নিয়ে জাতি ভিত্তিক দাঙ্গা দেখা গিয়েছিল।

ইতিহাসের ইতিকথা জানতে চাইলে 🌍 Creative Soul শুনতেই হবে।। অনেক কৃতজ্ঞতা ।।

অথ : লাঠালাঠি সমাচার 👍 দমদম থেকে অনেক সমৃদ্ধ হলাম ।।

Valo legesrfrom Bangladesh

বাংলায় দেশি বিদেশি ডাকাত লুটেরাদের এতো প্রভাব যে বাংলা কে ডাকাতদের ভূমি বা দস্যু ভূমি বলা ভুল হবে না

আত্মা রক্ষা করার জন্য লাঠী খুব ভালো অস্ত্র যদিও বন্দুক এর যুগে লাঠি হার মেনেছে কিন্তু সাপ বা ছোট খাট পশুর আক্রমণ বা ছুরি চাকু নিয়ে আসা চোর-ছিনতাইবাজ দের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য লাঠী খুব ভালো অস্ত্র।

লাঠীখেলা এক জিনিস আর লাঠীবাজী আরেক, অনেকসময় একটা বলতে গিয়ে আরেকটা হয়ে যায়, আপনাদের প্রচেষ্টা সাধু। এই ধরনের দক্ষতা ও তার প্রয়োগের গল্প অদ্ভূত রোমাঞ্চ জাগায়। চালিয়ে যান।

বিষ্ণুপুরের মল্লরাজবংশ কতোটা ঠিক বড় এলাকায় শাসন করতেন এবং বর্তমান সময়ে তার অবস্থান

ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ইরান তো বুঝতে পারলাম কিন্তু বাংলাদেশ কোহিনুর হিরের দাবি করে কিসের ভিত্তিতে

ভাবতে ও অবাক হয়ে যায় মহারাজা সীতারাম রায় কে ইতিহাস থেকে পুরোপুরি মুছে ফেলা হয়েছে।

শাহ আলম কে সম্রাট বলা ভুল হবে কারণ সেই সময় ছোট রাজ্যের রাজা দের কাছে ও তার থেকে বেশি ক্ষমতা ছিল এই কিছু দিন আগে একটা ছরা শুনেছিলাম "সুলতানাত-এ-শাহ আলম, আজ দিল্লি তা পালাম," অর্থাত শুধুমাত্র পুরনো দিল্লি থেকে দিল্লির শহরতলী পালাম ( বর্তমানে যেখানে ইন্দিরা গান্ধী বিমানবন্দর অবস্থিত) পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।

কিন্তু দুরভাগ্য এমন এক নারী চরিত্র ইতিহাস বইয়ে স্থান পায়নি।

বাংলার বর্ন বেবস্থা এবং বিভিন্ন জতির সামাজিক অবস্থান নিয়ে অর ভারতের অন্যান্য অঞ্চলের থেকে বাংলার বর্ণব্যাস্থা কেন এতো বেশী আলাদা এই নিয়ে একটা ভিডিও বানালে ভালো হতো।

মারাঠারা সেই সময় অন্যান্য রাজাদের কাছথেকে রাজস্ব আদায় করতো এবং তাদের অভ্যন্তরীণ বেপারে হস্তক্ষেপ করতো এবং কারুর পরামস্য যানতো না এই কারণে অন্যান্য রাজারা মারাঠা দের সাহায্য করেনি। এর সবচেয়ে ভালো উদাহরণ বাংলায় ও উরিসার উপর মারাঠা আক্রমণ বা শৃঙ্গেরীর মঠ ও মন্দির লুটপাট করা বাস্তবে মারাঠা নিজেদের ভুলের জন্য হরেছিল কারণ তারা দীর্ঘদিন কোন যুদ্ধ হারেনি ফলে স্বাভাবিক ভাবেই তাদের মধ্যে অহংকার শৃষ্টি হয়

0:20 মানুষ যতদিন থাকবে ততদিন যুদ্ধ থাকবে

Malda

আমার বাড়ি ভারতে Tripura রাজ্যে

টিপু সুলতান কে স্বাধীনতা সংগ্রামী বা বিপ্লবী বলা ভুল হবে কারণ ১) টিপু সুলতান নিজের সিংহাসন জন্য যুদ্ধ করেছিল এর সঙ্গে দেশপ্রেম বা জাতীয়তাবাদ এর কোন সম্পর্ক ছিল না। ২) সেই সময় প্রতেক রাজ, মহারাজা নবাব যেকোনো উপায়ে নিজেদের রাজ্য বাঁচানোর চেষ্টা করছি তাহলে কেন সুধু একজনের নাম বিশেষভাবে নেওয়া হবে। ৩) ইংরেজদের বিরুদ্ধে টিপু এবং তার সেনাবাহিনীর এবং প্রশাসনের সঙ্গে যুক্ত লোকেরা যুদ্ধে নেমেছিল কিন্তু এর সঙ্গে সাধারণ মানুষের কোন সম্পর্ক ছিল না তাই একে বিপ্লব বলা যায় না। ৪) টিপু সুলতান ইংরেজদের বিরুদ্ধে ফরাসিদের সাহায্য চেয়ে ছিল আর সেই সময় ইংরেজ ও ফরাসি উভয় শক্তি পৃথিবীতে তাদের উপনিবেশ বিস্তারের প্রতিযোগিতায় নেমেছিল আর ভারতের উপর ব্রিটিশ, ফরাসি, পোর্তুগীজ, স্পেনিশ, ডাচ, ওলোন্দাজ সমস্ত সাম্রাজ্যবাদি শক্তির নজর ছিল তাই জদি টিপু জিততো তাহলে ভারতে ফরাসি প্রভাব আর ফরাসি সাম্রাজ্য বিস্তার লাভ করতো। ৫) বলাহয় টিপু সুলতান ফরাসি বিপ্লবের আর্দশের দারা প্রভাবিত ছিল কিন্তু বাস্তবে ফরাসি বিপ্লবের মুল আদর্শ "স্বাধীনতা, সাম্য ও মৈত্রী" এর প্রতিষ্ঠা তিনি করেননি বাস্তবে তিনি ছিলেন একজন স্বৈরাচারী শাসক মহীশূরের সাধারণ জনগণ কে তিনি "স্বাধীনতা, সাম্য ও মৈত্রী" এর অধিকার তিনি দেননি ফরাসি বিপ্লব কে সুধু মৌখিক সমর্থন করে ছিলেন তাও রাজনৈতিক কারণে। ৮) আর টিপু সুলতান এর সঙ্গে সুধু ইংরেজ দের যুদ্ধ হয়নি বরং মারাঠা, হায়দ্রাবাদের নিজাম এবং ত্রাভাঙ্কোর, কর্নাটিক, মালাবার, বেদনোর এবং কোডাগুর শাসকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন। ৯) আর টিপু সুলতান যে হিন্দু ও খ্রিস্টান দের উপর অত্যাচার করতেন বা তিনি আফগান শাসককে ভারত আক্রমণ এর জন্য আহ্বান জানিয়েছিলেন এই কথা গুলো একে বারে উরিয়ে দেওয়া জায়না।

জয়পুরহাট, বাংলাদেশ

ডামোণডহারবার

রঘু ডাকাত এর প্রতিষ্ঠিত শিব মন্দির ও বাসস্থান বনহুগলি থেকে শুনছি