Видео

Thanks for your feedback 🥰

আমাদের এই চ্যানেলে ইথিকাল হ্যাকিং রিলেটেড বিভিন্ন প্রকার ভিডিও রয়েছে আপনি সেগুলি দেখতে পারেন যদি কোন বিষয়ে হেল্প লাগে সরাসরি আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ভিডিও ডেসক্রিপশন বক্সে ও ইউটিউব চ্যানেলের এবাউট এ আমাদের সঙ্গে কন্টাক্টের মাধ্যম দেওয়া রয়েছে

Thanks for your feedback 🥰

msbdshop-official.blogspot.com/p/blog-page.html

Thanks for your feedback 🥰

Thanks for your feedback 🥰

Thanks for your feedback 🥰

Thanks for your feedback 🥰

নিট হান্টার ইনস্টল না হওয়ার কারণগুলো বিভিন্ন হতে পারে। আপনি প্রথমে নিচের বিষয়গুলো চেক করুন: 1. আপনার ডিভাইসে নেটওয়ার্ক কানেকশন ঠিক আছে কিনা। 2. ডিভাইসে পর্যাপ্ত স্টোরেজ রয়েছে কিনা। 3. সঠিকভাবে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করা হচ্ছে কিনা। 4. ডিভাইসের নিরাপত্তা সেটিংস অথবা অ্যান্টিভাইরাস ব্লক করছে কিনা। এই বিষয়গুলো চেক করার পরও ইনস্টল না হলে, আমাদেরকে মেসেজ দিয়েন

Thanks for your feedback 💝🥰

আমাদের ইউটিউবে চ্যানেলে এ সম্পর্কে তিনটা ভিডিও দেওয়া রয়েছে

আমাদের চ্যানেলে এই পর্যন্ত তিনটা ওয়াইফাই হ্যা*কিং ভিডিও দেওয়া আছি

সকলের মডেলের ডিভাইস আমাদের হাতের কাছে এভেইলেবল থাকে না তাই আমরা সকল মোবাইলের রুট করার ভিডিও পদ্ধতি দেখাতে পারি না। আমি নিচে কিছু ধাপ রেখে দিচ্ছি এই ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনার ডিভাইসটি রুট করতে পারেন। ↘️ Vivo Y20G রুট করার জন্য আপনাকে কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হবে। এখানে মৌলিক একটি গাইড দেওয়া হল: 1. ব্যাকআপ তৈরি করুন : রুট করার আগে ফোনের গুরুত্বপূর্ণ ডেটার ব্যাকআপ নিন। রুট করার প্রক্রিয়ায় ডেটা হারানোর সম্ভাবনা থাকে। 2. ডেভেলপার অপশন চালু করুন : সেটিংসে যান > About phone এ ট্যাপ করুন। Build number এ সাতবার ট্যাপ করুন যতক্ষণ না আপনি ডেভেলপার মোডে চলে না আসেন। 3. USB ডিবাগিং চালু করুন : সেটিংসে ফিরে যান > System > Developer options এ যান। USB debugging চালু করুন। 4. OEM আনলক চালু করুন: Developer options থেকে OEM unlocking চালু করুন। 5. রুট টুল ডাউনলোড করুন: আপনার কম্পিউটারে একটি রুট টুল যেমন Magisk বা SuperSU ডাউনলোড করুন। 6. ড্রাইভার ইনস্টল করুন: Vivo Y20G এর জন্য USB ড্রাইভার আপনার কম্পিউটারে ইনস্টল করুন। 7. ফোনকে রিকভারি মোডে রাখুন : ফোনটি বন্ধ করুন এবং ভলিউম আপ + পাওয়ার বাটন একসাথে চেপে ধরুন। 8. রুট টুল ব্যবহার করুন : ফোনটিকে কম্পিউটারের সাথে কানেক্ট করুন। আপনার নির্বাচিত রুট টুল ব্যবহার করে নির্দেশনাগুলি অনুসরণ করুন (যেমন Magisk এর জন্য, আপনি Magisk Manager দিয়ে প্যাচ করা ফাইলটি ফ্ল্যাশ করবেন)। 9. ফোন রিস্টার্ট করুন : রুট করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে ফোনটি রিস্টার্ট হবে। নোট : রুট করার প্রক্রিয়া ফোনের ওয়ারেন্টি বাতিল করতে পারে এবং আপনার ফোনের নিরাপত্তা ঝুঁকিতে ফেলতে পারে। তাছাড়া ভুলভাবে রুট করলে ফোন ব্রিক হতে পারে। তাই সাবধানতার সাথে প্রক্রিয়াটি অনুসরণ করুন।

দুঃখিত আপনার মেসেজের রিপ্লাই দিতে দেরি হওয়ার কারণে , আমাদের হাতের কাছে সব ধরনের ডিভাইস থাকে না যার কারণে আমরা ভিডিও তৈরি করে আপনাদের কাছে উপস্থাপন করতে কিছুটা সমস্যার সম্মুখীন হই এবং আপনার ফোনের মডেল অনুযায়ী আমি নিচে নির্দেশনা লিখে দিতেছি যদি কোথাও অসুবিধা হয় সে ক্ষেত্রে আমাদের টেলিগ্রাম whatsapp বা আদার্স কোন কন্টাক্ট মাধ্যমে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন। itel S23 ফোনটি রুট করার জন্য সাধারণত কিছু নির্দিষ্ট পদক্ষেপ অনুসরণ করতে হয়। এখানে একটি সাধারণ পদ্ধতি দেয়া হলো: 1. ফোনের ডাটা ব্যাকআপ নিন: রুট করার আগে সব গুরুত্বপূর্ণ ডাটা ব্যাকআপ করা উচিত। 2. অজানা উৎস থেকে ইনস্টলেশন অনুমতি দিন: Settings > Security > Unknown Sources অপশনটি সক্রিয় করুন। 3. উচ্চ ক্ষমতার ফোন চার্জ করুন: ফোনের ব্যাটারি কমপক্ষে 60% চার্জ করা উচিত। 4. ডেভেলপার অপশন সক্রিয় করুন: Settings > About phone এ যান এবং Build number উপর ৭ বার ট্যাপ করুন। এরপর Settings > Developer options এ গিয়ে USB Debugging এবং OEM Unlocking চালু করুন। 5. রুট করার সফটওয়্যার ডাউনলোড করুন: Magisk অথবা SuperSU সফটওয়্যার ডাউনলোড করুন। এই সফটওয়্যারগুলি মূলত ফোনের রুট ম্যানেজমেন্টের জন্য ব্যবহৃত হয়। 6. TWRP রিকভারি ইন্সটল করুন: আপনার ফোনের জন্য উপযুক্ত TWRP রিকভারি ইমেজ ডাউনলোড করুন। ফোনটি Fastboot মোডে রিস্টার্ট করুন (Volume Down + Power Button একসাথে চেপে ধরে রাখুন)। কম্পিউটারে Fastboot টুল ব্যবহার করে TWRP ইন্সটল করুন। 7. Magisk বা SuperSU ফাইল ফ্ল্যাশ করুন: TWRP রিকভারি মোডে প্রবেশ করুন (Volume Up + Power Button একসাথে চেপে ধরে রাখুন)। Install অপশন থেকে ডাউনলোড করা Magisk বা SuperSU ফাইল নির্বাচন করুন এবং ফ্ল্যাশ করুন। 8. ফোন রিস্টার্ট করুন: ইনস্টলেশন সম্পন্ন হলে ফোনটি পুনরায় চালু করুন। মনে রাখবেন: রুটিং ফোনের ওয়ারেন্টি বাতিল করতে পারে এবং ফোনের নিরাপত্তা ঝুঁকি বৃদ্ধি করতে পারে। এছাড়া, যদি আপনার ফোনে রুট করার সঠিক পদ্ধতি না জানেন বা কোনো ভুল করেন, তাহলে আপনার ফোন নষ্ট হতে পারে। সুতরাং, এই প্রক্রিয়া করার আগে পুরোপুরি জানুন এবং বুঝুন।

আপনার ফোনের মডেল নাম্বারটি জানাবেন

@@MSBDSHOP Vai ,,amr phone itl s23

itel S23 ফোনটি রুট করার জন্য সাধারণত কিছু নির্দিষ্ট পদক্ষেপ অনুসরণ করতে হয়। এখানে একটি সাধারণ পদ্ধতি দেয়া হলো: 1. ফোনের ডাটা ব্যাকআপ নিন: রুট করার আগে সব গুরুত্বপূর্ণ ডাটা ব্যাকআপ করা উচিত। 2. অজানা উৎস থেকে ইনস্টলেশন অনুমতি দিন: Settings > Security > Unknown Sources অপশনটি সক্রিয় করুন। 3. উচ্চ ক্ষমতার ফোন চার্জ করুন: ফোনের ব্যাটারি কমপক্ষে 60% চার্জ করা উচিত। 4. ডেভেলপার অপশন সক্রিয় করুন: Settings > About phone এ যান এবং Build number উপর ৭ বার ট্যাপ করুন। এরপর Settings > Developer options এ গিয়ে USB Debugging এবং OEM Unlocking চালু করুন। 5. রুট করার সফটওয়্যার ডাউনলোড করুন: Magisk অথবা SuperSU সফটওয়্যার ডাউনলোড করুন। এই সফটওয়্যারগুলি মূলত ফোনের রুট ম্যানেজমেন্টের জন্য ব্যবহৃত হয়। 6. TWRP রিকভারি ইন্সটল করুন: আপনার ফোনের জন্য উপযুক্ত TWRP রিকভারি ইমেজ ডাউনলোড করুন। ফোনটি Fastboot মোডে রিস্টার্ট করুন (Volume Down + Power Button একসাথে চেপে ধরে রাখুন)। কম্পিউটারে Fastboot টুল ব্যবহার করে TWRP ইন্সটল করুন। 7. Magisk বা SuperSU ফাইল ফ্ল্যাশ করুন: TWRP রিকভারি মোডে প্রবেশ করুন (Volume Up + Power Button একসাথে চেপে ধরে রাখুন)। Install অপশন থেকে ডাউনলোড করা Magisk বা SuperSU ফাইল নির্বাচন করুন এবং ফ্ল্যাশ করুন। 8. ফোন রিস্টার্ট করুন: ইনস্টলেশন সম্পন্ন হলে ফোনটি পুনরায় চালু করুন। মনে রাখবেন: রুটিং ফোনের ওয়ারেন্টি বাতিল করতে পারে এবং ফোনের নিরাপত্তা ঝুঁকি বৃদ্ধি করতে পারে। এছাড়া, যদি আপনার ফোনে রুট করার সঠিক পদ্ধতি না জানেন বা কোনো ভুল করেন, তাহলে আপনার ফোন নষ্ট হতে পারে। সুতরাং, এই প্রক্রিয়া করার আগে পুরোপুরি জানুন এবং বুঝুন।

Thanks for your feedback 🥰

ডেসক্রিপশন বক্স চেক করেন 🙂

Magisk দিয়ে ফ্ল্যাশ করার পর যদি বুটলুপ হয়, তাহলে আপনাকে TWRP বা অন্য কোনো কাস্টম রিকভারি দিয়ে বুট করতে হবে। এরপর Magisk আনইনস্টলার ফ্ল্যাশ করে বুটলুপ সমস্যাটা ঠিক করতে পারবেন। যদি কাজ না করে, তাহলে সম্পূর্ণ রম পুনরায় ফ্ল্যাশ করতে হবে।

@@MSBDSHOP tak vai dorkae nai onk jhamalar kaj ami akbara rom flasg korbo taila ato amr akto ta problem howar kota nah easy boot korta parbo

আপনি যদি সরাসরি রম ফ্ল্যাশ করেন, তবে বুটলুপ বা অন্যান্য সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়। রম ফ্ল্যাশ করলে পুরো সিস্টেমটি নতুনভাবে ইনস্টল হয়, ফলে সাধারণত বুট নিয়ে কোনো জটিলতা দেখা দেওয়ার কথা নয়। তবে এ ক্ষেত্রে নিশ্চিত করতে হবে যে, আপনি সঠিক ওভারভিউ রম ডাউনলোড করেছেন এবং সেটি যথাযথভাবে ফ্ল্যাশ করেছেন। আপনি TWRP বা ফাস্টবুট মুড ব্যবহার করে রম ফ্ল্যাশ করলে সহজেই বুট করতে সক্ষম হবেন।

Thanks for your feedback 🥰

Thanks for your feedback 🥰

আপনার সমস্যাটি কী হয়েছে বলবেন ? I'll try my best to help you out ! 💻✨

কোন অ্যাপটি ইনস্টল হইতেছে না, অনুগ্রহ করে সেটার নাম লিখে জানাবেন

ফোন রুট করার প্রসেস ফোন ভেদে ভিন্ন হতে পারে। তাই একটাই প্রসেস সব ফোনের জন্য কাজ নাও করতে পারে। আপনি যদি কোন নির্দিষ্ট ফোনের জন্য রুট করার প্রসেস জানতে চান, তবে মডেল নাম্বারটি দিন, আমি সাহায্য করার চেষ্টা করব।

​@@MSBDSHOP vai amr help korrn plz plz vai amr mobile > Samsung M21 Android version 12 plz plz plz vai

Samsung M21 (Android 12) রুট করা একটি ঝুঁকিপূর্ণ প্রক্রিয়া এবং ডিভাইসের ওয়ারেন্টি বাতিল হতে পারে। সঠিক নির্দেশনা মেনে কাজ করাই বুদ্ধিমানের কাজ। ধাপ ১: ডিভাইস প্রস্তুতি 1. আপনার ডিভাইসের সমস্ত ডেটা ব্যাকআপ নিন। 2. "Settings" → "About Phone" → "Software Information" এ যান এবং "Build Number" এর উপর ৭ বার ট্যাপ করুন ডেভেলপার মোড চালু করতে। 3. "Settings" → "Developer Options" থেকে "OEM Unlocking" এবং "USB Debugging" চালু করুন। ধাপ ২: প্রয়োজনীয় ফাইল ডাউনলোড করুন 1. Magisk Manager ডাউনলোড করুন। 2. Samsung USB ড্রাইভার এবং Odin টুল ডাউনলোড করুন। 3. আপনার ডিভাইসের জন্য সঠিক TWRP ফাইল ডাউনলোড করুন। ধাপ ৩: বুটলোডার আনলক করুন 1. ডিভাইসটি বন্ধ করুন এবং "Power + Volume Down" ধরে রেখে ডাউনলোড মোডে প্রবেশ করুন। 2. সতর্কবার্তাটি আসার পর "Volume Up" চাপুন বুটলোডার আনলক করতে। 3. এটি করার পর ডিভাইসটি রিসেট হবে, আপনাকে পুনরায় ডেভেলপার মোড থেকে OEM Unlocking চালু করতে হবে। ধাপ ৪: TWRP ইনস্টল করুন 1. Odin টুল খুলুন এবং ডিভাইসটি পিসির সাথে কানেক্ট করুন। 2. Odin-এ AP সেকশনে TWRP ফাইল যোগ করুন। 3. স্টার্ট বাটন চাপুন এবং TWRP ইনস্টল হতে দিন। ধাপ ৫: Magisk ইনস্টল করুন 1. ডিভাইসটি TWRP রিকভারি মোডে বুট করুন (Power + Volume Up ধরে রাখুন)। 2. Magisk ফাইলটি SD কার্ড বা ফোনের স্টোরেজে কপি করুন এবং TWRP থেকে ইনস্টল করুন। 3. ইনস্টলেশন শেষ হলে ডিভাইসটি রিবুট করুন। ধাপ ৬: Magisk Manager সেটআপ 1. ডিভাইস রিবুটের পর Magisk Manager অ্যাপ খুলুন। 2. সমস্ত সেটআপ সম্পন্ন করুন এবং নিশ্চিত করুন যে রুট সফল হয়েছে। এটি সফলভাবে সম্পন্ন করার পর আপনার ডিভাইস রুটেড হবে।

@@MSBDSHOP ভাই আমার তিন বছর হয়ে গেলো ওয়ারেন্টি শেষ

তাহলে আপনি রুট করার চেষ্টা করে দেখতে পারেন

Thanks for your feedback 🥰

আমার ফোন নম্বর হলো +8801752022693। তবে, ব্যবসায়িক প্রশ্ন বা সহায়তার জন্য আমাদের অফিসিয়াল হেল্প সেন্টারে যোগাযোগ করুন: 09697301693

আপনি Kali Nethunter ইনস্টল করতে সমস্যা পাচ্ছেন। এখানে কিছু সহজ স্টেপ দেওয়া হলো: 1. ডাউনলোড চেক করুন : সর্বশেষ ভার্সন ডাউনলোড করেছেন কিনা দেখুন। 2. গাইডলাইন অনুসরণ করুন : ভিডিওর বিবরণে দেওয়া লিংকগুলো চেক করুন। 3. এডমিন পারমিশন : ফোনে রুট পারমিশন আছে কিনা নিশ্চিত করুন। 4. স্টোরেজ চেক করুন : পর্যাপ্ত স্টোরেজ নিশ্চিত করুন। 5. ফোরাম বা কমিউনিটি : সমস্যার সমাধানে Kali Nethunter ফোরাম বা কমিউনিটি গ্রুপ দেখুন। আরও সাহায্যের জন্য আমাকে জানান।

আপনার আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ ! আমি কম্পিউটারে ল্যাব সেটআপ নিয়ে ভিডিও বানানোর পরিকল্পনা করছি। ভিডিও আপডেট পেতে আমার চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং নোটিফিকেশন অন রাখুন। ধন্যবাদ !

ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য 🥰, 'আমরা কোন প্রকার কোর্স করাই না ' আমরা শুধু এদিক্যাল হ্যাকিংয়ের বেসিক ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করি

Thanks for your feedback 🥰

হ্যাকাররা সাধারণত বিভিন্ন টুলস ও অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে গেম হ্যাকিং বা চিটিং করে থাকে। কিছু সাধারণ অ্যাপ্লিকেশন এবং টুলস যা হ্যাকাররা ব্যবহার করে গেমের কোড ম্যানিপুলেট করার জন্য: 1. Cheat Engine : - এটি একটি ওপেন সোর্স টুল যা ব্যবহারকারীদের গেমের মেমোরি স্ক্যান করে গেমের ভেরিয়েবলস পরিবর্তন করতে দেয়, যেমন গেমে থাকা পয়েন্ট, হেলথ বা অন্য কোন উপাদান। 2. Game Guardian : - এটি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের জন্য একটি চিটিং অ্যাপ্লিকেশন, যা ব্যবহারকারীদের গেমের মেমোরি ম্যানিপুলেট করতে দেয়। 3. Lucky Patcher : - এই অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করে ব্যবহারকারীরা ইন-অ্যাপ পারচেস, লাইসেন্স ভেরিফিকেশন, এবং অন্যান্য নিরাপত্তা সিস্টেম বাইপাস করতে পারে। 4. APK Editor Pro : - এই টুল ব্যবহার করে ব্যবহারকারীরা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনগুলোর এপিকে ফাইলগুলো ডিকম্পাইল করে পরিবর্তন করতে পারে এবং পুনরায় কম্পাইল করতে পারে। 5. Frida : - এটি একটি ডায়নামিক ইন্সট্রুমেন্টেশন টুলকিট, যা হ্যাকাররা গেমের কোড বিশ্লেষণ এবং মডিফাই করার জন্য ব্যবহার করতে পারে। 6. Xposed Framework with Modules : - এটি একটি ফ্রেমওয়ার্ক যা ব্যবহারকারীদের ডিভাইসের অপারেটিং সিস্টেম বা গেমের আচরণ পরিবর্তন করার সুযোগ দেয়, নির্দিষ্ট মডিউলস ব্যবহার করে। 7. IDA Pro : - এটি একটি ডিজঅ্যাসেম্বলার টুল যা হ্যাকাররা প্রোগ্রামের বাইনারি কোড বিশ্লেষণ করার জন্য ব্যবহার করে থাকে, যা তাদের কোডে দুর্বলতা খুঁজে বের করতে এবং হ্যাকিং করতে সাহায্য করে। 8. Nox Player বা BlueStacks (Emulators) : - কিছু হ্যাকার অ্যান্ড্রয়েড ইমুলেটর ব্যবহার করে নিরাপদ পরিবেশে গেম বা অ্যাপ্লিকেশন পরীক্ষা ও ম্যানিপুলেট করে। তবে মনে রাখা উচিত যে, এই ধরনের কার্যকলাপ আইনবিরুদ্ধ এবং এটি অন্যদের ক্ষতির কারণ হতে পারে। হ্যাকিং বা চিটিংয়ের মাধ্যমে অন্যদের গেমিং অভিজ্ঞতায় বিঘ্ন ঘটানো আইনগত ও নৈতিকভাবে সঠিক নয়।

হ্যাকাররা সাধারণত বিভিন্ন টুলস ও অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে গেম হ্যাকিং বা চিটিং করে থাকে। কিছু সাধারণ অ্যাপ্লিকেশন এবং টুলস যা হ্যাকাররা ব্যবহার করে গেমের কোড ম্যানিপুলেট করার জন্য: 1. Cheat Engine : - এটি একটি ওপেন সোর্স টুল যা ব্যবহারকারীদের গেমের মেমোরি স্ক্যান করে গেমের ভেরিয়েবলস পরিবর্তন করতে দেয়, যেমন গেমে থাকা পয়েন্ট, হেলথ বা অন্য কোন উপাদান। 2. Game Guardian : - এটি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের জন্য একটি চিটিং অ্যাপ্লিকেশন, যা ব্যবহারকারীদের গেমের মেমোরি ম্যানিপুলেট করতে দেয়। 3. Lucky Patcher : - এই অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করে ব্যবহারকারীরা ইন-অ্যাপ পারচেস, লাইসেন্স ভেরিফিকেশন, এবং অন্যান্য নিরাপত্তা সিস্টেম বাইপাস করতে পারে। 4. APK Editor Pro : - এই টুল ব্যবহার করে ব্যবহারকারীরা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনগুলোর এপিকে ফাইলগুলো ডিকম্পাইল করে পরিবর্তন করতে পারে এবং পুনরায় কম্পাইল করতে পারে। 5. Frida : - এটি একটি ডায়নামিক ইন্সট্রুমেন্টেশন টুলকিট, যা হ্যাকাররা গেমের কোড বিশ্লেষণ এবং মডিফাই করার জন্য ব্যবহার করতে পারে। 6. Xposed Framework with Modules : - এটি একটি ফ্রেমওয়ার্ক যা ব্যবহারকারীদের ডিভাইসের অপারেটিং সিস্টেম বা গেমের আচরণ পরিবর্তন করার সুযোগ দেয়, নির্দিষ্ট মডিউলস ব্যবহার করে। 7. IDA Pro : - এটি একটি ডিজঅ্যাসেম্বলার টুল যা হ্যাকাররা প্রোগ্রামের বাইনারি কোড বিশ্লেষণ করার জন্য ব্যবহার করে থাকে, যা তাদের কোডে দুর্বলতা খুঁজে বের করতে এবং হ্যাকিং করতে সাহায্য করে। 8. Nox Player বা BlueStacks (Emulators) : - কিছু হ্যাকার অ্যান্ড্রয়েড ইমুলেটর ব্যবহার করে নিরাপদ পরিবেশে গেম বা অ্যাপ্লিকেশন পরীক্ষা ও ম্যানিপুলেট করে। তবে মনে রাখা উচিত যে, এই ধরনের কার্যকলাপ আইনবিরুদ্ধ এবং এটি অন্যদের ক্ষতির কারণ হতে পারে। হ্যাকিং বা চিটিংয়ের মাধ্যমে অন্যদের গেমিং অভিজ্ঞতায় বিঘ্ন ঘটানো আইনগত ও নৈতিকভাবে সঠিক নয়।

হ্যাকাররা সাধারণত বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে ফেসবুক পাসওয়ার্ড বের করতে চেষ্টা করে, কিন্তু এসব পদ্ধতি বেআইনি এবং কারো গোপনীয়তা লঙ্ঘন করে। আমি কয়েকটি সাধারণ পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা দিতে পারি, তবে মনে রাখবেন, এগুলো শেখা বা প্রয়োগ করা আইনবিরোধী। 1. ফিশিং (Phishing) : হ্যাকাররা একটি নকল লগইন পেজ তৈরি করে, যা আসল ফেসবুকের মতো দেখতে হয়। ব্যবহারকারী যখন ওই পেজে লগইন করেন, তখন তাদের তথ্য হ্যাকারদের হাতে চলে যায়। 2. কী লগার (Keylogger) : এটি একটি সফটওয়্যার যা ব্যবহারকারীর কীস্ট্রোক ট্র্যাক করে। ব্যবহারকারী যা টাইপ করেন, সেটা রেকর্ড হয় এবং হ্যাকাররা সেই তথ্য পায়। 3. Brute Force Attack : এই পদ্ধতিতে হ্যাকাররা বিভিন্ন পাসওয়ার্ড ট্রাই করে, যতক্ষণ না সঠিক পাসওয়ার্ড খুঁজে পায়। এটি অনেক সময়সাপেক্ষ এবং সাফল্যের হার কম। 4. Social Engineering : হ্যাকাররা মানসিক কৌশল ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর কাছ থেকে সরাসরি পাসওয়ার্ড বা ব্যক্তিগত তথ্য বের করার চেষ্টা করে। এগুলো শুধু উদাহরণ, কিন্তু আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। হ্যাকিং করা বেআইনি এবং সাইবার অপরাধের আওতায় পড়ে। আইনের প্রতি সম্মান রেখে, কারো গোপনীয়তা রক্ষা করা উচিত। হ্যাকিং করলে আপনি আইনি জটিলতায় পড়তে পারেন, তাই এসব কাজ থেকে দূরে থাকা ভালো। এর পরিবর্তে, সাইবার নিরাপত্তা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা এবং নিজের বা অন্যের তথ্য সুরক্ষিত রাখার জন্য সচেতন হওয়া ভালো।

@@MSBDSHOP but Vai onkei Dekhi Mobile phone diye kno apps/ Website use Kore Facebook id hack kortece seta kivbe Hy taholee???

আপনার মতো এই ধরনের প্রশ্ন অনেকেই করে থাকেন, কিন্তু আসলে মোবাইল অ্যাপ বা ওয়েবসাইট ব্যবহার করে সহজে ফেসবুক আইডি হ্যাক করা সম্ভব নয়। এগুলো সাধারণত ফাঁদ হিসেবে কাজ করে, যেখানে আপনাকে বলা হবে যে আপনি অন্যের আইডি হ্যাক করতে পারবেন। তবে, বাস্তবে এসব অ্যাপ বা ওয়েবসাইটই আপনার তথ্য চুরি করার চেষ্টা করবে। অনেক সময় দেখা যায় যে, এই ধরনের অ্যাপ বা ওয়েবসাইট নিজেই ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার ছড়ায়, যা আপনার মোবাইল বা ডিভাইসকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। এছাড়া, এসব প্রক্রিয়া বেআইনি এবং আপনি আইনি সমস্যায় পড়তে পারেন। ফেসবুকের নিরাপত্তা ব্যবস্থা অনেক শক্তিশালী, এবং এই ধরনের সহজ পদ্ধতিতে অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা প্রায় অসম্ভব। তাই এমন কোনো অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে বিশ্বাস করবেন না, যা ফেসবুক হ্যাকিংয়ের প্রতিশ্রুতি দেয়। বরং সাইবার নিরাপত্তা সম্পর্কে সচেতন হোন এবং আপনার নিজের অ্যাকাউন্টের সুরক্ষার দিকে মনোযোগ দিন।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য! ব্রুটসফুট টুলের সমস্যা সম্পর্কে শুনে দুঃখিত। টুলটি ব্যবহার করার সময় নির্দিষ্ট সেটআপ বা কনফিগারেশন প্রয়োজন হতে পারে, যা অনেক সময় চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। এছাড়া, টুলটির প্রাপ্যতা নিয়ে সমস্যার মুখোমুখি হলে আপনি বিকল্প টুল যেমন Hydra, Medusa বা John the Ripper চেষ্টা করতে পারেন। আশা করি এটি আপনার জন্য সহায়ক হবে। যদি আরও সাহায্যের প্রয়োজন হয়, তবে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

আপনি এগুলো টুলের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে পারেন।

এই টুলগুলো ফ্রিতে ডাউনলোড এবং ব্যবহার করা যায়। আপনি এগুলো টুলের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে পারেন।

Thanks for your feedback 🥰

সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। ইনশাল্লাহ ভবিষ্যতে আরও ইথিক্যাল হ্যাকিং ভিডিও নিয়ে আসবো আপনাদের কাছে 🎉🥰

ইনশাল্লাহ ভবিষ্যতে আরো ইথিক্যাল হ্যাকিং ভিডিও নিয়ে আসব আশা করি এ সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সঙ্গেই থাকবেন