Видео

ভাই আমি আপনার হেদায়াত চাই--- চাই আল কোরআন ভাল করে বুঝুন-- কারো (ইহুদী/খৃষ্টান/হিন্দু/কাফের) দালালি করেন না--- আমি আপনার (১) নম্বর এর উত্তর দিলাম-- অনুগ্রহ করে কোরআন বুঝুন শুধুমাত্র সালাত (১) নম্বর এর জবাব দিলাম - وَالَّذِينَ هُمْ عَلَىٰ صَلَاتِهِمْ يُحَافِظُونَ ১) উত্তর: অশ্লীল ও অপকর্ম থেকে মানুষকে বিরত রাখে-- এটা সত্য (এটা আল কোরআনের আয়াত) আপনি সালাত আদায় করেন দেখবেন আপনার অপকর্ম বন্ধ হয়ে গেছে - আপনি যে সালাত আদায় করেন না , তা লেখনী দেখেই বুঝা যায়-- দেখেন তো আল কোরআনের স্পষ্ট আয়াত মানেন কি না ? ভাই সালাত আল কোরআন এর সালাত ই পড়ুন/আদায় করুন- আল্লাহ কোরআন মাজিদে অনেক স্পষ্ট আয়াত আছে আয়াতগুলি দিলাম একটু দেখুন -- কোরআনের সালাত ই পড়ুন--- (রাসুল এর সালাত লাগবে না) দেখুন আল্লাহ কোরআন মাজিদে স্পষ্ট করে বলেছেন-- ০১ যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬) ০২ পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে ০৩ সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২) ০৪ কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮) ০৫ কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮) ০৬ দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪) ০৭ দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩) ০৮ আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০) ০৯ পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪) ১০ ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪) ১১ রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩) ১২ সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫) ১৩ সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫) ১৪ সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫) ১৫ সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫) ১৬ সালাত্এ আল্লাহ্‌কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯) ১৭ সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮) ১৮ শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১) ১৯ ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭) ২০ কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭) ২১ দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪) ২২ সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১) ২৩ ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১) ২৪ পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১) ২৫ সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭) ২৬ নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮) ২৭ সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০) ২৮ পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২) ২৯ সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫) ৩০ আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫ ৩১ সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯) ৩২ সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯) ৩৩ সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪) ৩৪ আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮) ৩৫ জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত ৩৬ আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪) ৩৭ আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০) আপনার একটা প্রশ্নের জবাব দিলাম, আপনি তো ফেতনাবাজ/বিভ্রান্তকারী , যা কাফের/মুশরিক থেকেও ভয়ন্কর এই ভন্ড গ্রুপ এর , মাঝে মাঝেই সালাত সালাত দুই ওয়াক্ত/০৪ ওয়াক্ত/কোরআনই সালাত/স্বামী স্ত্রীর মিলনই সালাত, এরা উল্টা পাল্টা তাফসির করে - (২ মাস আগে ruclips.net/video/c6QvQhImCJA/видео.html) আয়াতগুলি দিলাম একটু দেখুন -- কোরআনের সালাত ই পড়ুন--- (রাসুল এর সালাত লাগবে না) বিস্তারিত আয়াত দরকার হলে বলেন আমি আপনাকে দিব।

সালামুন আলাইকুম তিবতুম মোবারাকাতান তাইয়্যেবা।

সবাইকে আল্লাহ কোরআন বোঝার তৌফিক দান করুক। ❤

সালামুন ' আলাইকুম স্যার আমি কবে পাবো এই কুরআন ❤❤❤

ভাই কোরআনের এ্যাপস টা কি ছাড়ছেন

আমরা যোগাযোগ করব কি ভাবে ?

একটা বই পাবো না কি আমি India কাছার থেকে ।

সার আমাকে একটা দিতে হবে কোথায় আসবো

ভাইজান আমরা কি পাবো না।।

আয়াতটার অনুবাদ পড়ছি ওখানে লিখা আছে তারা ক্ষমা পেত,আপনি অনুবাদ করছেন ক্ষমা পাবে।।।কোনটা সঠিক?

অসাধারণ আলোচনা।

Not

একটিও না

Salam. Amjad Bhai, you are contradicted yourself. As per my understanding , in order to do Salah you don't need to wash yourself . If the Salah is an abstract then you don't need any physical wash. Please verify the meaning of ayat 5:6 again. I am going to share some critical understanding of the 5:6 from some brothers from the internet. Thank you.

বিশ্ববাসীর প্রতি আল্লাহর শান্তি বর্ষিত হোক আল্লাহু সকলের জ্ঞানভান্ডার কে বৃদ্ধি করিয়া দিন ।

সালামুন আলাইকুম

সালামুন আলাইকুম ❤❤❤

সালামুন আলাইকুম মাদারীপুর শিবচর থানা থেকে

কোরআন থেকে বহু দুরে সরে যাওয়ার কারণেই তাদের অন্তরে আল্লাহ পর্দা রেখেছেন. এই পর্দা আল্লাহ কেয়ামতের দিন খুলে দিবেন তখন তারা সবই দেখতে পাবে

Mollara Russian der (present Uzbekistan) lekha hadis phalpare. Sob Takar jonno

আমিও অপেক্ষা করছি আপনার কুরআনের এপস এর জন্য।

আমি আপ্রাণ চেষ্টা করছি সাহায্য করার জন্য মহান আল্লাহ আমাকে তৌফিক দান করুন ।।

কোরআনের এ্যাপটির লিংক দেন ভাই,আমার দরকার

আরে ভাই কোন প্রসঙ্গ থেকে কই যায়,আপনার বানানো নামাজ এর বিবরন দেন

সুধি সালামূন আলাইকা। হুরুফে মুকাত্তায়াত এর ব‍্যাখ‍্যা কি যদি বুজিয়ে বলতেন

কে বোঝাবে অন্ধকারে ডুবে থাকা জাতিকে? সারা পৃথিবীতে মানুষ কোরআনে ফিরে আসছে এমনকি বিধর্মীরাও আ্য এই দেশে হাদিস আর কোরআনের পার্থক্য‌ই মানুষকে বোঝাতে গিয়ে মানসম্মান খোয়াতে হয়। এটা বোঝাতেও বিরক্ত হয়ে যেতে হয় যে কোর‌আন মানলে হাদিস মানা সম্ভব না! আপনি কোরআনে শিখানো ওযু বা তায়াম্মুম করলে কিভাবে হাদিস মেনে সেইগুলো করবেন? মিলবে দুইটির নিয়ম? একটাকে আপনাকে ছাড়তেই হবে। কোরআন অনুযায়ী সালাত কিভাবে পড়বেন যদি হাদিস আর অন্যান্য নিয়ম জুড়ে দেন? সালাতের সবকিছু এখন যদি কোরআনে না পান তাহলে কি বলবেন সুরা নাহল ৮৯ আয়াতটি আল্লাহ বলেন নাই? তাহলে যা পাচ্ছেন সেইটুকুই কেন পড়েন না? আয়াতে মূল তিনটি আসন অর্থাৎ দাঁড়ানো আর রুকু এবং সিজদা তো পেয়েছেন। সেই সাথে পেয়েছেন সালাতে দাঁড়িয়ে কোরআন তিলাওয়াতের কথা এমনকি তিলাওয়াতটি যেন জোরে বা ক্ষীণ আওয়াজে না হয় সেই নির্দেশ‌ও পেয়েছেন!

ছালামুন আলাইকুম ❤

ছালামুন আলাইকুম. অনেক মূল্যবান কোরআনের আয়াত গুলি নিয়ে আলোচনা করলেন খুবই ভাল লাগল. আল্লাহ আমাদের সহায়ক হউন

সালামুন আলাইকুম স্যার কুষ্টিয়া থেকে আশরাফুল বলছি কুরআনের অ্যাপস টা কবে পাওয়া যাবে

সালামুন আলাইকা মিরপুর ঢাকা।

ঠিক আছে আল্লাহর কিতাবের প্রত্যেকটা আইন কানুন কে তাওরাত বলে। অতঃপর ইংঞ্জিল অর্থ সুসংবাদ হবে কিনা বুঝিয়ে বলবেন প্রশ্ন রাখলাম?

সালামুন আলাইকুম স্যার আপনার কোরআনের অ্যাপস টার লিংকটা দেওয়া যাবে কি

সালামুন আলাইকুম আমজাদ ভাই আপনার কোরআনের অ্যাপসটি ইউটিউবে আছে

সালামুন আলাইকুম

এই কাফের দিল্লিতে কি করতে এসেছি

৪:৬৪ এর ভুল তর্জমা করলেন।

আমরা যে পরিবারে জন্ম নিয়েছি সেটাই আমাদের ধর্ম ।হোক সেটা মুসলমান হোক অন্য ধর্ম ।কেহই বাপ মায়ের ধর্ম ত্যাগ করে অন্য মতবাদ গ্রহণ করবে না।এটাই স্বাভাবিক ।এখন প্রশ্ন হচ্ছে হাদিস অর্থ কি?হাদিস অর্থ বাণী বা কথা ।কার বাণী ?আল্লাহর বাণী আর রাসূলের বাণী, প্রশ্ন হচ্ছে কার বাণী মানবো ।আল্লাহ বলেছেন কোরআনে আল্লাহর রাসূলকে অনুসরণ করলে আল্লাহকে অনুসরণ করা হবে| আবার সিয়া সিত্তাহ কিতাবে রাসূল বলছেন আমার উম্মতের মধ্যে ৭৩ টি দল হবে ১ টি দল জান্নাতে যাবে | সেটি কোনটি যে আমাকে ও আমার সাহাবীদের অনুসরণ করবে সেটি সঠিক দল|এখন সমাজে ঝামেলা হচ্ছে আমরা যেটি অনুসরণ করছি সেটি কি আল্লাহর বাণী না রাসূলের নামে তৈরী কৃত বাণী |আমরা সবাই জানি রাসূল আল্লাহর বাণী (উপদেশ) গ্রহণ করেছে এবং প্রচার করেছে| আল্লাহর বাণী প্রচার করার কারণে সে আল্লাহর রাসূল হইছে| এখন প্রশ্ন হচ্ছে আমরা যেটি বাবা মা হতে পাইছি সেটির সাথে আল্লাহর রাসূলের গ্রহণ করা উপদেশ মানছি না অন্য কোনো বেক্তি বা ইসলামের শত্রু এর কথা মানছি |যদি আমাদের ভুল হচ্ছে কিনা সেটা যাচাই করার জন্য আমাদের উপদেশ গুলো কুরআন দিয়ে যাচাই করলে কোনটি ভুল আর কোনটি শুদ্ধ সেটি জানতে পারবো |যেহেতু আমি আলেম নই |তাই স্থানীয় মসজিদের ইমাম যেটা বলে সেটাই ফলো করার চেষ্টা করাই স্বাভাবিক ।আমার বাবা ও মা বুঝে সংশোধন হতে চায় না তাহলে আমি কিভাবে নিজেকে সংশোধন করবো |আমরা তো বাবা মার উপর নির্ভরশীল ।তা না হলে আমি একা একা করতে গেলে আমাকে বাড়ি ও সমাজ থেকে বহিষ্কার করে দিলে আমাকে কে শেল্টার দিবে |তার মানে আমার ইমানে অনেক ঘাটতি ।নেই বললেই চলে ।তাই এখন যে কেউ সংশোধন হতে চাইলে বাংলায় ১০ জন রাইটার এর অনুবাদ সহ কুরআন পড়লে অনেক কিছু সংশোধন করার সুযোগ থাকবে তাও গোপনে গোপনে |যেহেতু আপনারা সমাজে পরিচিত হইছেন রাসুলের নামে প্রচলিত হাদিস অস্বীকারকারী হিসাবে তাই আপনাদের কথা কুরআন অনুযায়ী হলেও মানুষ তা ভিন্ন ভাবে অর্থ মনে করে নিয়ে গ্রহণ করবে না|তা ছাড়া আরবী কুরআন বাংলায় পৃথিবীর কেহই সঠিক ভাবে হুবহু অনুবাদ করতে পারবে না| আপনারা যত টুকু বলেন সেটা আপনাদের দীর্ঘ গবেষণা তাই বলার আগে যদি বলেন এটা আমার বুঝ| কোরআনে প্রচার করার বিধান (১৬:১২৫)থাকায় আপনি দায়িত্ব পালন হিসাবে প্রচার করবেন |কুরআন প্রচার এর পদ্ধতির কারণে দেখবেন সমাজে ফেতনা ফাসাদ যেন না হয় সে দিকে লক্ষ্য রাখবেন|রাসুল বলছে একটি দল জান্নাতে যাবে তাই তার সংখ্যা অনেক কম হবে ।অধিকাংশ লোক (৭২ দল)জাহান্নামে যাবে।কুরআনে আল্লাহর রাসূল বলেছে অধিকাংশ লোক আল্লাহর উপর ঈমান আনার পরও মুশরিক ।তাই আপনি কুরআন আরবি পড়ে ধারাবাহিক ভাবে আপনার বুঝ অনুযায়ী অনুবাদ করে পড়লে ও রেকর্ডিং করে ইউটিউব এ প্রচার করলে যে বুঝতে চায় তাদের বুঝতে সুবিধা হয়।নচেৎ মনে আমাদের মনে হতে পারে আপনার কথা শুনে আমার ইমান যে টুকু আছে তাও নষ্ট না হয়ে যায় । ।যে মানার মানুক আর যে না মানার না মানুক আপনি আপনার দায়িত্ব পালন করেছেন কিনা সেটি আল্লাহ দেখবে।| আর একটি কথা যদি কেউ আপনাকে প্রশ্ন করে যে কোনো আমল নিয়ে সেটি জনসম্মুখে ইউটিউব এ না বলে তার মেসেঞ্জার অথবা whatsapp দিতে পারেন ।তাতে সে করুক না করুক এটা তার ব্যপার।আয়াতের অনুবাদ ধারাবাহিক ভাবে ভিডিও দিলে সব বিষয় চলে আসবে।যার যেখান থেকে যতটুকু দরকার দেখে নিবে ।হয় আপনাকে গালি দিবে অথবা আপনাকে ধন্যবাদ দিবে এটাই দুনিয়ার নিয়ম।তাই দেরি না করে কোরআনের ধারাবাহিক আপনার বুঝ (৩৮:২৯)অনুযায়ী আয়াত প্রচার করুন ।আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিক ।

আল্লাহ কোরান নাজিল করেছেন নবীর ভাষায় যাতে তিনি সহজে বুঝতে পারেন। এমন কথা কোরানে আছে। এমতাবস্থায় আমরা বাঙালিরা তো নবীর ভাষা বুঝিনা। তাহা বুঝাবুঝি নিয়ে আমাদের এত মাথা ঘামিয়ে সময় নষ্ট করার কি যৌক্তিকতা আছে? নবীর ভাষায় নাজিল করেছেন নবী বুঝবে তার আরবের লোকেরা বুঝলেই তো হয়ে গেল। তাদের ভাষার কোরআন,তারা মানবে কি না মানবে আল্লাহ তাদের নিকট জবাব চাইতে পারতেন। আমরা বাঙালি, আমাদের ভাষায় নাজিল করেনি , তা স্বত্ত্বেও আমাদের নিকট জবাব চাইলে তা কি ন্যায় সঙ্গত হবে?

আতিউল্লাহা ও আতিউর রসুল" এই বাক্যটি কোরআন মেনে চলার প্রতিবন্ধী আয়াত। এই আয়াতের কারণে কিছু মুসলিম কোরআন হাদিস দুটোই পালন করা ছেড়ে দিয়েছে। সারা বাংলাদেশে বড় বড় রথিমহা রথিরা এই আয়াত নিয়ে মহা তর্কবিতর্কের জন্ম দিয়েছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে সন্দেহের সৃষ্টি করে দিয়েছে। দেশের মানুষ প্রকৃত পক্ষে কেন মসজিদে গিয়ে লোক দেখানো নামাজ পড়ে? তারা ইসলামের জন্য এ নামাজ পড়ে না। তারা পড়ে এটা সামাজিক রীতি নীতি হিসেবে। মারা গেলে জানাজা হবে না। সেকারনে লোক দেখানো নামাজ পড়ে আর দেদারছে চুরি ও মিথ্যা কথা বলে।

আতিউল্লাহা এবং আতিউর রাসুল " এই কথা আল্লাহ নাজিল করেছেন।এই কথা শুনে মানুষের মগজ এলেমেলে হয়ে গিয়েছে।। আল্লাহ যদি শুধু আতিউল্লাহা বলতেন তবে কোন প্রশ্নের সৃষ্টি হত না। এমন ভাবে আয়াত নাজিল করলে মানুষের মধ্যে মতভেদ সৃষ্টি হবেনা কেন? এমন আয়াতের কারণে আমলের গড়মিল হবে, তর্কবিতর্কের সৃষ্টি হবে এসব কি আল্লাহ জানতেন না? আল্লাহ তো এমন এমন অনেক আয়াত নাজিল করেছছন যে সকল আয়াত নিয়ে মতভেদ কিয়ামত পর্যন্ত সমাধান হবে না। আল্লাহ কি জানতো না এমন ভাবে আয়াত নাজিল করলে মানুষের মধ্যে মতভেদ সৃষ্টি হবে? আমরা লাহুয়াল হাদীস বাদ দিয়ে যদি একমাত্র কোরানের অনুসরণ করি তবুও কোরানের আয়াত বুঝাবুঝি নিয়ে মুসলিম জাতির মধ্যে পারমাণবিক যুদ্ধ শুরু হয়ে যেতে পারে!! মুসলিমদের মধ্যে এত এত মতভেদের একমাত্র কারণ আল্লাহর নাজিল করা কোরানের আয়াত। আল্লাহ তো মুসলিমদের মাঝে শান্তি বজায় থাকুক এমন ভাবে আয়াত নাজিল করেন নাই। তিনি চেয়েছেন এ জাতি কোরানের আয়াত নিয়ে মতভেদ সৃষ্টি করুক, তর্কবিতর্ক করুক, গন্ডগোল, মারামারি করুক,দলে দলে বিভক্ত হয়ে ছন্নছাড়া হয়ে মারামারি করে ধংস হয়ে যাক। সেটাই তো বাস্তবে দেখতে পাচ্ছি। কোরআন মানতেও দ্বিধা দ্বন্দ্ব । লাহুয়াল হাদীস মানতেও দ্বিধা দ্বন্দ্ব। দ্বিধা দ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়ে মুসলিম জাতি কুরআন হাদীস মেনে চলেছে। কি মানে আর কি মানেনা তা তারা নিজেরাই জানেনা। এই তো আমাদের ইসলাম। আল্লাহ বলেছেন ইসলামকে তোমাদের জন্য একমাত্র জীবন বিধান হিসেবে নির্ধারণ করে দিলাম। অন্য বিধান গ্রহণ করা হবে না। যে বিধান পালন নিয়ে তর্কবিতর্কের শেষ নাই, মতবিরোধের শেষ নাই , সে বিধান পালন করতে যাবে কোন পাগলে? এই তো আপনি কোরানের কথা বলছেন একভাবে। এই আয়াতের কথা অন্য নামিদামি হুজুর বলেন অন্যভাবে। আমি তো দেখছি এ সব আয়াত তিনি মানুষের শান্তির জন্য নাজিল করেন নাই । আশন্তির জন্য-ই নাজিল করেছেন। যার ফলে মুসলিম জাতির শিক্ষিত সন্তানেরা গোঁজা মিলের কোরআন ইসলাম ছেড়ে দিচ্ছে (অপ্রকাশ্যো) এমন কি অনেক মাদ্রাসা পড়ুয়া শিক্ষিত হাফেজ কারি, মাওলানা, মুফতিরাও প্রকাশ্যে অপ্রকাশ্যে ইসলাম ছেড়ে দিচ্ছে। ইসলাম, কোরআন, বানানো হাদীস আগের দিনের মানুষ পড়তে জানতো না, তাই মোল্লারা যাহা বলতো মেনে নিত। বর্তমানে তো তেমন নয়। তারা অনেক বুঝে তাদের নিকট অযৌক্তিক বিষয় স্থান পাবে না।

* সালা-মুন আলাইকুম তিব্বতুম মূবা-রাকাতান তাইয়্যেবা।

যারা হাদিস মানে না তারা আবার হাদিস ও ইতিহাসের নবী কে মানছেন এটা কি ঠিক বরং পার্থক্য করা শিখুন বিস্তারিত জানতে কোরান এবং কাবার পথে লিখে এবং আপনার জানার কি চাহিদা সেটা লিখে সার্চ দিন

কাবার নিয়মে নামাজ পড়তে হবে দলিল ইমরান আয়াত 96 এখানে আল্লাহ বলছেন কাবা সকল মানুষ কে হেদায়েত করে অর্থাৎ কাবা হলো সংসদ অর্থাৎ নবী ইব্রাহিম এর শিখানো নিয়ম পদ্ধতি অর্থাৎ কাবা কে অনুসরণ করতে হবে এবং নবী ইব্রাহিম সকল যুগের ইমাম বাকারার 124 এবং 125 এ আল্লাহ বলছেন তোমরা নবী ইব্রাহিম এর কায়েম করা নামাজ নিয়ে নাও এখানে সঠিক অর্থ নিতে হবে অর্থাৎ এখানে মুছাললা অর্থ কায়েম কিরিত ছালাত

তার ছেড়া লেকচারার

কোরআনের কথা শুনলেই মনটা ভরে যায়❤❤

আমাদের রোগা ধরা অন্তর একটু তাজা হয়ে উঠছে এই কথা গুলো শোনে❤❤❤

আপনাদের মত কিছু ওস্তাদ আছে বলেই আজ সত্যটা বুঝার চেষ্টা করছি❤❤❤❤❤🎉

সুদ কাহাকে বলে, কোরআনের আলোকে জানতে চাই।

সালামুন আলাইকুম, স্যার, আজকে সাউন্ড খুবই সুন্দর! ধন্যবাদ স্যার।

আল্লাহর, সান্তি, আপনার, উপর, বোরসিতহোক, খুবী, আনন্দিত, হোয়েছি, এই, খবরটা, শুনার, অপেক্ষাইছিলাম, আল্লাহ, আপনাকে, নেক, হাইয়াত, দানকরুন