Видео

How can I contact him?

From USA

কেন মুশা(আ:) কে আল্লাহ বলেন নি যে তুমি বুকে উপর হাত বাঁধ। আর আপনি বলছেন যে কোরআনে হাত বুকে বাঁধার কোন আয়াত নাই।আল্লাহ আমাদের শিক্ষা দিচ্ছেন যে "আর আমরা নবী রসুলগণের মধ্যে কোন পার্থক্য করি না " আপনি সঠিক উত্তর দিবেন

Respect

Mutasabihat ortho samonjosso purno ayat.jemon quraner protita ghotona ba stori amra dekhi bivinno rokom.kintu arbeta nie ektu govir vabe dekhle dekha jabe je quraner prottekta ghotona quraner rasul o man maid hadiser skolarder dibet ba torko bitoko.ar prottakti ghotonae rasulke allah bijoi korecen.ar skolarder harie diecen.

৫. সূরা-২৮, কাসাস, আয়াত: ৫৩-৫৫। ৫৩. وَإِذَا يُتۡلَىٰ عَلَيۡهِمۡ قَالُوٓاْ ءَامَنَّا بِهِۦٓ إِنَّهُ ٱلۡحَقُّ مِن رَّبِّنَآ إِنَّا كُنَّا مِن قَبۡلِهِۦ مُسۡلِمِينَ ٥٣ * যখন তাদের নিকট এ (কুরআন) আবৃত্তি করা হয় তখন তারা বলে, ‘আমরা এতে বিশ্বাস করি, নিশ্চয়ই এ আমাদের রব হতে আগত সত্য। আমরা তো পূর্বেও মুসলিম ছিলাম; ৫৪. أُوْلَٰٓئِكَ يُؤۡتَوۡنَ أَجۡرَهُم مَّرَّتَيۡنِ بِمَا صَبَرُواْ وَيَدۡرَءُونَ بِٱلۡحَسَنَةِ ٱلسَّيِّئَةَ وَمِمَّا رَزَقۡنَٰهُمۡ يُنفِقُونَ ٥٤ * তাদেরকে দুইবার পারিশ্রমিক প্রদান করা হবে, যেহেতু তারা ধৈর্যশীল এবং তারা ভালোর দ্বারা মন্দের মুকাবিলা করে ও আমি তাদেরকে যে রিযক দিয়েছি তা হতে তারা ব্যয় করে। ৫৫. وَإِذَا سَمِعُواْ ٱللَّغۡوَ أَعۡرَضُواْ عَنۡهُ وَقَالُواْ لَنَآ أَعۡمَٰلُنَا وَلَكُمۡ أَعۡمَٰلُكُمۡ سَلَٰمٌ عَلَيۡكُمۡ لَا نَبۡتَغِي ٱلۡجَٰهِلِينَ ٥٥ * তারা যখন অসার বাক্য শ্রবণ করে তখন তারা তা উপেক্ষা করে চলে এবং বলে, ‘আমাদের কাজের ফল আমাদের জন্য এবং তোমাদের কাজের ফল তোমাদের জন্য; ‘সালামুন আলাইকুম [তোমাদের প্রতি শান্তি]। আমরা অজ্ঞদের সঙ্গ চাই না। ৬. সূরা-৩৯, যুমার, আয়াত-৭৩। * وَسِيقَ ٱلَّذِينَ ٱتَّقَوۡاْ رَبَّهُمۡ إِلَى ٱلۡجَنَّةِ زُمَرًاۖ حَتَّىٰٓ إِذَا جَآءُوهَا وَفُتِحَتۡ أَبۡوَٰبُهَا وَقَالَ لَهُمۡ خَزَنَتُهَا سَلَٰمٌ عَلَيۡكُمۡ طِبۡتُمۡ فَٱدۡخُلُوهَا خَٰلِدِينَ ٧٣ * ‘যারা তাদের রবকে ভয় করতো তাদেরকে দলে দলে জান্নাতের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে। যখন তারা জান্নাতের নিকট উপস্থিত হবে ও এর দ্বারসমূহ খুলে দেওয়া হবে এবং জান্নাতের রক্ষীরা তাদেরকে বলবে, ‘‘সালামুন আলাইকুম [তোমাদের প্রতি শান্তি]। তোমরা সুখী হও এবং জান্নাতে প্রবেশ করো স্থায়িভাবে অবস্থিতির জন্য।

বিশ্বের প্রায় ১০০ ভাগ মুসলমান আল কুরআন বর্জনকারী, ইঞ্জিল শরীফের বিকৃত অংশের অনুসারি। সালাম প্রসঙ্গ: আল কুরআন থেকে- ১. সূরা-৬, আনআম, আয়াত-৫৪। * ‘وَإِذَا جَآءَكَ ٱلَّذِينَ يُؤۡمِنُونَ بِـَٔايَٰتِنَا فَقُلۡ سَلَٰمٌ عَلَيۡكُمۡۖ كَتَبَ رَبُّكُمۡ عَلَىٰ نَفۡسِهِ ٱلرَّحۡمَةَ أَنَّهُۥ مَنۡ عَمِلَ مِنكُمۡ سُوٓءَۢا بِجَهَٰلَةٖ ثُمَّ تَابَ مِنۢ بَعۡدِهِۦ وَأَصۡلَحَ فَأَنَّهُۥ غَفُورٞ رَّحِيمٞ ٥ * ‘যারা আমার আয়াতসমূহে ঈমান আনে তারা যখন তোমার নিকট আসে তখন তাদেরকে বলো: সালামুন আলাইকুম (তোমাদের প্রতি শান্তি), তোমাদের রব দয়া করা তাঁর কর্তব্য বলে স্থির করেছেন। তোমাদের মধ্যে কেউ অজ্ঞতাবশত যদি মন্দ কাজ করে, অতঃপর তওবা করে এবং সংশোধন করে তবে তো আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালূ। ২. সূরা-৭, আ‘রাফ, আয়াত-৪৬। * وَبَيۡنَهُمَا حِجَابٞۚ وَعَلَى ٱلۡأَعۡرَافِ رِجَالٞ يَعۡرِفُونَ كُلَّۢا بِسِيمَىٰهُمۡۚ وَنَادَوۡاْ أَصۡحَٰبَ ٱلۡجَنَّةِ أَن سَلَٰمٌ عَلَيۡكُمۡۚ لَمۡ يَدۡخُلُوهَا وَهُمۡ يَطۡمَعُونَ ٤٦ * ‘উভয়ের (জান্নাত ও জাহান্নামের) মধ্যে পর্দা আছে এবং আ‘রাফে কিছু লোক থাকবে যারা প্রত্যেকে লক্ষণ দ্বারা চিনবে এবং জান্নাতবাসীদেরকে সম্বোধন করে বলবে, ‘সালামুন আলাইকুম [তোমাদের প্রতি শান্তি]। তারা তখনও জান্নাতে প্রবেশ করে নি, কিন্তু আকাঙ্খা করে। ৩. সূরা-১৩, রা’দ, আয়াত: ২২-২৪। ২২. وَٱلَّذِينَ صَبَرُواْ ٱبۡتِغَآءَ وَجۡهِ رَبِّهِمۡ وَأَقَامُواْ ٱلصَّلَوٰةَ وَأَنفَقُواْ مِمَّا رَزَقۡنَٰهُمۡ سِرّٗا وَعَلَانِيَةٗ وَيَدۡرَءُونَ بِٱلۡحَسَنَةِ ٱلسَّيِّئَةَ أُوْلَٰٓئِكَ لَهُمۡ عُقۡبَى ٱلدَّارِ ٢ * যারা তাদের রবের সন্তুষ্টি লাভের জন্য ধৈর্য ধারণ করে, সালাত প্রতিষ্ঠিত করে, আমি তাদেরকে যে রিযক দিয়েছি তা হতে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে এবং যারা ভালো দ্বারা মন্দ দূরীভূত করে, তাদের জন্য শুভ পরিণাম- ২৩. جَنَّٰتُ عَدۡنٖ يَدۡخُلُونَهَا وَمَن صَلَحَ مِنۡ ءَابَآئِهِمۡ وَأَزۡوَٰجِهِمۡ وَذُرِّيَّٰتِهِمۡۖ وَٱلۡمَلَٰٓئِكَةُ يَدۡخُلُونَ عَلَيۡهِم مِّن كُلِّ بَابٖ ٢ * স্থায়ী জান্নাত, তাতে তারা প্রবেশ করবে এবং তাদের পিতা-মাতা, পতি-পত্নী ও সন্তান-সন্ততিদের মধ্যে যারা সৎকর্ম করেছে তারাও এবং মালাইকা তাদের নিকট উপস্থিত হবে প্রত্যেক দ্বার দিয়ে, ২৪. سَلَٰمٌ عَلَيۡكُم بِمَا صَبَرۡتُمۡۚ فَنِعۡمَ عُقۡبَى ٱلدَّارِ ٢ * [এবং বলবে,] ‘তোমরা ধৈর্য ধারণ করেছে বলে ‘সালামুন আলাইকুম [তোমাদের প্রতি শান্তি]। কত উত্তম এই পরিণাম। ৪. সূরা-১৬, নাহল, আয়াত: ৩০-৩২। ৩০. وَقِيلَ لِلَّذِينَ ٱتَّقَوۡاْ مَاذَآ أَنزَلَ رَبُّكُمۡۚ قَالُواْ خَيۡرٗاۗ لِّلَّذِينَ أَحۡسَنُواْ فِي هَٰذِهِ ٱلدُّنۡيَا حَسَنَةٞۚ وَلَدَارُ ٱلۡأٓخِرَةِ خَيۡرٞۚ وَلَنِعۡمَ دَارُ ٱلۡمُتَّقِينَ ٣ * যারা মুত্তাকী ছিলো তাদেরকে বলা হবে, ‘তোমাদের রব কী অবতীর্ণ করেছিলেন?' তারা বলবে, ‘মহাকল্যাণ'। যারা সৎকর্ম করে তাদের জন্য আছে এই দুনিয়ায় কল্যাণ এবং আখিরাতের আবাস আরও উৎকৃষ্ট এবং মুত্তাকীদের আবাসস্থল কত উত্তম!-- ৩১. جَنَّٰتُ عَدۡنٖ يَدۡخُلُونَهَا تَجۡرِي مِن تَحۡتِهَا ٱلۡأَنۡهَٰرُۖ لَهُمۡ فِيهَا مَا يَشَآءُونَۚ كَذَٰلِكَ يَجۡزِي ٱللَّهُ ٱلۡمُتَّقِينَ ٣١ * তা স্থায়ী জান্নাত যাতে তারা প্রবেশ করবে; তার পাদদেশে নহর প্রবাহিত; তারা যা কিছু কামনা করবে তাতে তাদের জন্য তাই থাকবে। এভাবেই আল্লাহ পুরস্কৃত করেন মুত্তাকীদেরকে, ৩২. ٱلَّذِينَ تَتَوَفَّىٰهُمُ ٱلۡمَلَٰٓئِكَةُ طَيِّبِينَ يَقُولُونَ سَلَٰمٌ عَلَيۡكُمُ ٱدۡخُلُواْ ٱلۡجَنَّةَ بِمَا كُنتُمۡ تَعۡمَلُونَ ٣٢ * মালাইকা যাদের মৃত্যু ঘটায় পবিত্র থাকা অবস্থায়। মালাইকা বলবে, ‘সালামুন আলাইকুম [তোমাদের প্রতি শান্তি]। তোমরা যা করতে তার ফলে জান্নাতে প্রবেশ করো।

বিশ্বের প্রায় ১০০ ভাগ মুসলমান ইঞ্জিল শরীফের বিকৃত অংশের অনুসারি। সালাম প্রসঙ্গ: ইঞ্জিল শরীফ থেকে- ১. ইঞ্জিল শরীফ, ১ম সিপারা : মথি, আয়াত: ২৬:৪৮-৪৯; পৃষ্ঠা-৫৯। ৪৮. ঈসাকে শত্রুদের হাতে যে ধরিয়ে দিয়েছিলো সেই এহুদা ঐ লোকদের সংগে একটা চিহ্ন ঠিক করেছিলো; সে বলেছিলো, ‘যাকে আমি চুমু দেবো সে-ই সেই লোক; তোমরা তাকে ধরবে।’ ৪৯. তাই এহুদা সোজা ঈসার কাছে গিয়ে বললো, ‘আসসালামু আলাইকুম, হুজুর’’ এই কথা বলেই সে ঈসাকে চুমু দিলো। ২. ইঞ্জিল শরীফে, ১ম সিপারা : মথি, আয়াত: ২৮:৮-৯; পৃষ্ঠা-৬৫। ৮. সেই স্ত্রীলোকেরা অবশ্য ভয় পেয়েছিলেন, কিন্তু তবুও খুব আনন্দের সংগে তাড়াতাড়ি কবরের কাছ থেকে চলে গেলেন এবং ঈসার উম্মতদের এই খবর দেবার জন্য দৌড়াতে লাগলেন। ৯. এমন সময় ঈসা হঠাৎ সেই স্ত্রীলোকদের সামনে এসে বললেন, ‘আসসালামু আলাইকুম। ৩. ইঞ্জিল শরীফ, তৃতীয় সিপারা : লূক, আয়াত-২৪:৩৬; পৃষ্ঠা-১৭৫। ৩৬. সেই উম্মতেরা যখন এই কথা বলছিলেন তখন ঈসা নিজে তাঁদের মধ্যে এসে দাঁড়িয়ে তাদের সবাইকে বললেন, ‘আসসালামু আলাইকুম। ৪. ইঞ্জিল শরীফ, ৪র্থ সিপারা : ইউহোন্না, আয়াত-২০:১৯; পৃষ্ঠা-২২৬)। ১৯. সেই একই দিনে, সপ্তার প্রথম দিনের সন্ধ্যাবেলায় উম্মতেরা ইহুদী নেতাদের ভয়ে ঘরের সমস্ত দরজা বন্ধ করে এক জায়গায় মিলিত হয়েছিলেন। তখন ঈসা এসে তাঁদের মাঝখানে দাঁড়িয়ে বললেন, ‘আসসালামু আলাইকুম। ৫. ইঞ্জিল শরীফ, ৪র্থ সিপারা : ইউহোন্না, আয়াত-২০:২০; পৃষ্ঠা-২২৬। ২০. এই কথা বলে তিনি তাঁর দুই হাত ও পাঁজরের দিকটা তাঁর উম্মতদের দেখালেন। ঈসাকে দেখতে পেয়ে উম্মতেরা খুব আনন্দিত হলেন। পরে ঈসা আবার তাঁদের বললেন, ‘আসসালামু আলাইকুম। ৬. ইঞ্জিল শরীফ, ৪র্থ সিপারা : ইউহোন্না, আয়াত-২০:২৬; পৃষ্ঠা-২২৬। ২৬. এর এক সপ্তা পরে উম্মতেরা আবার ঘরের মধ্যে মিলিত হলেন, আর থোমাও তাঁদের সংগে ছিলেন। যদিও সমস্ত দরজা বন্ধ ছিলো তবুও ঈসা এসে তাঁদের মাঝখানে দাঁড়িয়ে বললেন, ‘আসসালামু আলাইকুম। বাংলা অনুবাদ ইঞ্জিল শরীফ [৫০-৫৫ কিংবা ৬৬-৬৯ খ্রীষ্টাব্দ] (বি,বি,এস- ১৯৮০, দ্বিতীয় সংস্করণ-২০২৩, Published by The Bangladesh Bible Society, 390, New Eskaton, Dhaka-1217)।

আপনি কোরআন এর আলোকে সত্যি কথাটা তুলে ধরবেন

আপনার প্রসঙ্গ ছিল "প্রচলিত নামাজ কি রসূলের দেয়া?" আপনি সব আলোচনাতেই প্রসঙ্গ থেকে বহু দূরে চলে যান। ফলে মূল বিষয় আর জানা হয়না। এটাকি প্রতারণা নয়? যেটা শুরু করবেন সেটা শেষ করবেন স্পষ্টভাবে। বেশি পাণ্ডিত্যের দরকার আমাদের নাই।

❤❤❤❤

রমাদান শব্দের অর্থ গরম মানে গ্রীষ্মকাল

রমাদান শব্দের অর্থ গরম মানে গ্রীষ্মকাল

Salamun alaikum.... Allah যেনো আপনাকে নেক হয়াত দান করেন...

Salaam. You are 100% right. Zajak Allaah.

আহমাদুল্লার ব্যবসায়ি

Masha Allah

এরা কামাছালিল হিমার সুরা জুমা ৫ আয়াত

অনেক অপেকার পর সঠিক বাংলা কোরআন পাবো থ্যাঙ্ক ইউ স্যার

খুশি হলাম জনাব।এপ,স টা যেন আমরা পাই।

সালামুন আলাইকুম ভাই অনেক ধন্যবাদ।

আমাদের অনুবাদকরা যে ভুলটি করে তা হলো- কোরানের ভিন্ন ভিন্ন শব্দের বাংলায় অনুবাদের ক্ষেত্রে একই অর্থ করে, যদিও ঐ আরবি শব্দের আলাদা আলাদা আরবি শব্দ আল্লাহ কোরআনে উল্লেখ করেছেন। যেমন ধরেন - সালাত শব্দটি দোয়া, রহমত, দরুদ, যিকির, নামাজ ইত্যাদি সমার্থক অনুবাদ করে অথচ আল্লাহ দোয়া, রহমত, যিকির এগুলো কোরানে সালাত অর্থে উল্লেখ করেননি। যদিও সালাত শব্দের প্রকৃত অর্থ সংযোগ। একটা কথা মনে রাখতে হবে যে কোরানের মধ্যে কোনো সমার্থক আরবি শব্দ নাই। যদিও আমাদের বাংলা ভাষায় একটু সীমাবদ্ধ রয়েছে। তাই অনুবাদের সময় সাবধানি হবেন। ঐ বই তখনি দুর্বধ্য হয় যখন লেখক একাধিক শব্দ দ্বারা একটি অর্থ প্রকাশ করতে চায়। যদিও ঐ ভিন্ন শব্দগুলোর জন্য ভিন্ন ভিন্ন অর্থ থাকে।।

সালামুন আলাইকুম মাদারীপুর শিবচর থানা থেকে

Iamwithyoualways

Ineedonecopy

সালামুন আলাইকুম, আমরা যারা শুধু কুরআনের অনুসরণ করি তাদের মধ্যেও তো মতোবেদ আছে এবং কারোর সাথে কারোর যোগাযোগ আছে বলেও মনে হয় না।এ ব্যপারে আপনার আলোচনা আশা করছি।

সালামুন আলাইকুম স্যার, কেমন আছেন , আপনাদের অনুবাদটি কিভাবে পেতে পারি, স্যার Singapore থেকে দেখছি

বিশ্ব বাসির প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া বর্ষিত হোক।

সালামুন আলাইকুম কেমন আছেন।

সালামুন আলাইকুম স্যার। রীতিমতো দেখছি সৌদি আরব থেকে ❤ কোরআনের আলো ছড়িয়ে পড়ুক প্রতিটি মানুষের অন্তরে।

হুজুরের বক্তব্যের সাথে আমার মতের মিল আছে, আমি বলতে পারি না হুজুর সুন্দর ভাবে বলতে পারেন। আল্লাহ হুজুরের হায়াত বাড়িয়ে দিন!

ভাই সুরা ২/৪৬ সলা খুব কঠিন কাজ

আমাদের এই দীন ইসলাম মুছে দেওয়ার জন্য ইহুদিরা সুকৌশলে এই হাদিস গুলো আমাদের ভিতরে ছড়িয়ে দিয়েছে,যেন আমার পথভ্রষ্ট হয়ে পড়ি।

আরে বোকা তার তো হজ্ব কবুল হয়নি।হাদিস ঠিক আছে কিন্তু ব্যখ্যা ভুল করা হয়েছে।

আল্লাহ্ কোরআন নিয়ে গবেষণা করতে বলেছে অথচ এরা তা মানে না। আল্লাহ্ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।

আলহামদুলিল্লাহ ❤

Salamun alaikum tibrum mubarakan taiyaban. Great explain

Salamun aliequm sir. Onek din dhore ai ayieatgulor tafsir shunte chechilam jajakallah.

Hujur Ami apnar class e join Korte chai .please process ta janaben.ami Australia theke dekse.

Jonab mashallah .apnar boktobbo kube shottik please apne beshe beshe kore quraner pr0char chalet Jan amra asi apnar shathe. Orato narider quran er knowledge or Jonny korte daina hujhr as salam

Even Allah did not mention Fard for some other things, if it's in the Quran, that is Fard.

আলহামদুলিল্লাহ আপনার তফসির টা পেল অত্যন্ত খুশি হবো।

ভাই আপনারা কি ধরনের ফেতনা শুরু করছেন। সুরা ফাতেহার তাফসির বলবেন আর মানুষে ভুলভাল বুঝাবেন। রাসূল এটাও বলছে যে যদি জুতার ফিতাও ছিড়ে যায় তাহলে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাও। এটার মানে এই নয় যে আল্লাহ আপনার জুতার ফিতা বেদে দিব। আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুলের অর্থই তো আমরা বুঝি না। আপনি যেভাবে বলতেছেন তাহলে চাকরি-বাকরি চাষাবাদ কিছুই করা লাগবে না আল্লাহর উপর ভরসা করে বসে থাকেন। ফেতনা করতে করতে এদের ফেতনাবাজি আর শেষ নাই।ঈমানী শিখলাম না ভাই আমরা এখনো। এজন্য আলেম ওলামার সহবত লাগবে। যারা সব সময় কোরআন হাদিস নিয়ে চর্চা করে। কিসের সাথে কি বলে দিলেন। নেশার সাথে না বোঝার গল্প।

সালামুন আলাইকুম

ভাই অসাধারন আলোচনা করেছেন , জাজাকাল্লাহু খাইরান। কিছু জানার ছিলঃ ভিডিওর ১.৩৭ মিনিটে ২টা দল বলেছেন , কিন্ত আমরা জানি প্রথমে আত্মসমরপিত দের (ইসলামে) দল তো ছিল একটা ই। আর ছিল মুনাফিক রা । এর পরে ভাগ হয় , আত্মসমরপিত (আরবিতে বলে মুসলমান )আর দলত্যাগি আলাদা (আরবিতে বলে খারেজি ) । খারিজিরা বলত আল্লাহ আর কোরআন ছাড়া অন্য কিছু মানি না । এটা বলে নিজের মতাদর্শ অন্যের উপর চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে । সিরিক ও বিদাতের দমনের নামে । এরপর ৩য় খলিফা ওসমান হত্যার সময় আরও ২ ভাগে ভাগ হয় , ১ আলির দল ( শিয়ানে আলি ) ২ মুয়াবিয়ার দল ( শিয়ানে মুয়াবিয়া ) । শিয়া অর্থ দল । বর্তমানে শিয়া সাইনবোর্ড দেয়া হয় কাদের , তা আমরা সবাই জানি । প্রশ্ন হল : শিয়ানে মুয়াবিয়া দলটা আমরা কোথাও খুজে পাবো না একদম গায়েব, ভ্যানিস । কিভাবে সম্ভব? মুয়াবিয়া তার দলের নতুন নাম দিয়ে ছিল , সে নাম আর একটু আলংকারিক হয়ে আজও আছে , ওইটা যেদিন খুজে পাবেন সেদিন আপনি আপনার তকদির দেখতে পাবেন ! আপনি নবীর পক্ষে না নবীর বিরোধী পক্ষে । ইসলামের ইতিহাস বুঝতে হলে আমাদের হাসেমি বংশের সাথে উমাইয়া বংশের খুনাখুনির ইতিহাস আগে বুঝতে হবে । উসমান হত্যার বিচারের দাবীতে ২টা রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ হয়। আলি বনাম আয়েশা জামালের যুদ্ধ ! ১০ হাজার এর মত সাহাবি প্রান হারান । প্রশ্নঃ দায় কাকে দেবেন ? ২ জন ই তো হকের পক্ষে থাকতে পারে না ? নব্য খারেজি মোল্লা আপনাকে উত্তর দেবে " ওটা কিছু না সামান্য ভুল বোঝা বুঝি হয়েছিল ! সিফফিনের যুদ্ধের মূল কারন ছিল মুয়াবিয়া বলেছিল যে আগে উসমান হত্যার বিচার করতে হবে। আলি বনাম মুয়াবিয়া সিফফিন এর যুদ্ধ । ৭৫ হাজার এর মত সাহাবি প্রান হারান , দায় কাকে দেবেন ? ২ জন ই তো হকের পক্ষে থাকতে পারে না । নিশ্চয়ই একজন হক অন্য জন বাতিল । নব্য খারেজি মোল্লা আপনাকে উত্তর দেবে " ওটা কিছু না সামান্য ভুল বোঝা বুঝি হয়েছিল " ! প্রায় ৮৫ হাজার সাহাবি নিহত হয় ২টা যুদ্ধে , আর আমাদের বোঝানও হয় " ওটা কিছু না সামান্য ভুল বোঝা বুঝি হয়েছিল " মুয়াবিয়া রাজা হবার পরে কি উসমান হত্যার বিচারের বিষয়ে বিন্দু মাত্র পদক্ষেপ নিয়েছিল ? নিজেকে প্রশ্ন করুনঃ কোরআন অনুসারে জনগণের সম্পদ হলো বাইতুল মাল , কখন থেকে বাইতুল মাল এর সম্পদ রাজার সম্পদে পরিণত হলো । নব্য খারিজি মোল্লা সবাই একই সুরে কথা বলে , ইহুদি , খ্রিস্টান দের অনুকরন করা যাবে না , হারাম । ওহাবই মোল্লা যাকে গুরু মানে তারা ছিল সেই খ্রিস্টান দের গোলাম । যে তাকে বাদসা বানিয়েছে । ইতিহাস সাক্ষী। রাজকীয় ওয়েব সাইটে গেলেই পাবেন । সব লেখা আছে। নব্য খারিজি মোল্লা সবাই একই সুরে কথা বলে , ইহুদি , খ্রিস্টান দের অনুকরন করা যাবে না , হারাম । নিজেরা সবাই পাঞ্জাবি , জোব্বার উপরে খ্রিস্টান দের পোশাক " কোট ও প্যান্ট " পরে । ছবি তোলা হারাম ও সিরিক বলে আবার নিজেরা ক্যামেরার সামনে সারাদিন বসে থাকে । অতীব দুঃখের বিষয় কিন্তু নির্মম সত্য এটাই যে "আত্মসমর্পণ" এর ধর্মটা (আরবিতে যার নাম ইসলাম ) অনেক আগেই ৭৩ ভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছে । "তোমাদের এই দীন ( জীবন বিধান ) তো একই দীন ( জীবন বিধান )। আর আমি তোমাদের রব, (প্রভু) অতএব তোমরা আমাকে ভয় কর।" [ ২৩ . সুরা মুমিনুন -আয়াত -৫২ ] " তারপর লোকেরা তাদের মাঝে তাদের দীনকে ( জীবন বিধান ) বহুভাগে বিভক্ত করেছে। প্রত্যেক দলই তাদের কাছে যা আছে তা নিয়ে উৎফুল্ল ।" [ ২৩ সুরা মুমিনুন -আয়াত-.৫৩ ] ৪ .১৪ মিনিটে বলেছেন কোরআন সবাই মানে । সঠিক, কিন্ত প্রতিটি দলই তাদের মত করে অনুবাদ ও ব্যাখ্যা তৈরি করে নিয়েছে। যেমনঃ তাফসীরে নঈমী, তাফসীরে ঈবণে কাঁসির, তাফসীরে কাশশাফ , তাহফীমূল কোরান , আল কোরান মর্ম বাণী । দলের নাম ঊল্লেখ করলাম না । সব থেকে জগাখিচুড়ী অবস্থা হয়েছে অনুবাদের ক্ষেত্রে । আপনি চার বা পাঁচটা তাফসির একসাথে সামনে নিয়ে বসলে দেখবেন আরবি বাক্য হুবহু মিল। বাংলা অনুবাদের লাইন গুলি একটা আরেকটার সাথে অমিল । ইংরেজি অনুবাদের লাইন গুলি একটা আরেকটার সাথে অমিল । হুজুর বা শায়খ উপাধি প্রাপ্ত ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করলে আস্তে করে বলে " এই সব বিষয় এত প্রশ্ন করলে ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে" অথচ কোরআন বলেছে " নিশ্চয় এতে চিন্তাশীলদের জন্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে। [সুরা হিজর -আয়াত - ৭৫] " তবে কি তারা কুরআন নিয়ে গভীর চিন্তা- ভাবনা করে না? নাকি তাদের অন্তরসমূহে তালা রয়েছে? [সুরা মুহাম্মাদ - ৪৭:২৪] কোরআন চিন্তা করতে উৎসাহিত করছে আর উনারা ঈমান নষ্টের ভয় দেখিয়ে চিন্তা করতে নিষেধ করছেন ! [ লোকটা আপনাকে কখনই বলবে না যে এই বিষয়টা আমার জানা নাই ]।

আসসালামুয়ালাইকুম সময় উপযোগী কথা বলার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ

They will eat by Aajan

"وَأَنزَلْنَا إِلَيْكَ الْكِتَابَ تِبْيَانًا لِكُلِّ شَيْءٍ وَهُدًى وَرَحْمَةً وَبُشْرَى لِلْمُسْلِمِي ১৬ঃ৮৯ বাংলা অনুবাদ: "আর আমরা তোমার প্রতি কিতাব (কুরআন) অবতীর্ণ করেছি, যাতে সব কিছুই স্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়, এবং তা হিদায়েত, রহমত এবং মুসলিমদের জন্য সুসংবাদ।"

মোবাইল নং দিন আপনার সাথে যোগাযোগ করতে চাই । এবং আমি তো সত্য দীন গ্রহণ করতে চাই । 55:57

সালামুন আলাইকুম তিবতুম মোবারাকাতান তাইয়্যেবা। সুন্দর আলোচনার জন্য মারহাবা।