Видео

নারে হায়দারী ভালো একটি আলোচনার বিষয়বস্তু এতে করে হেদায়েতের পথে আসার জন্য হবেন বলে বিশ্বাস রাখি

উনি বললেন আকীদা গত দিক থেকে আহলে সুন্নাহ দের থেকে পার্থক্য আছে, এটাই মূল সমস্যা. সবার আগে তো আকীদাই ঠিক করতে হবে. উনি কোন সোর্স থেকে জানলেন যে জিব্রিল আঃ মা ফাতীমার দোলনা দুলে দিত আর দর্জি হিসাবে হাসান হোসাইন এর কাপড় নিয়ে আসছেন. উনি সোর্স বললেন তরিকা যেটা সুফী রা ফলো করে. কি সাথে কি নিয়া আসলো. তাই সকল কে বলবো এই ধরনের ভ্রান্ত আকীদা সম্মপন্ন লোকদের থেকে দূরে থাকতে এবং নিজেকে ভুল পথে নিক্ষেপ থেকে বিরত রাখতে.

আলহামদুলিল্লাহ। আমার একটা ধারণা ছিল যে শিয়ারা কখনোই কাফের হতে পারে না। আমেরিকা ধর্মীয় উগ্রবাদীদের মাধ্যমে শিয়া সম্পর্ক বিষবাক্য সারা মুসলিম বিশ্বে ছড়িয়েছে। আজ বাস্তবে প্রমাণ পেলাম।

মুয়াবিয়া সাহেবকে জলিলুল কদর কে উপাধি দিল? জানতে চাই।।

উনি সুন্দর ভাবে কথাগুলি উপস্থাপন করতে পারছেন না।। উপস্থাপক নিন্ম মানের।। 😡

সব ধর্মের মধ্যে পলিটিক্স রয়েছে।

মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণকারী লোকেরা ইসলাম ত্যাগ করে তাদের অধিকাংশই শিয়া

নাউজু বিল্লাহ, আস্তাগফিরুল্লাহ।

ভাইজান সব মুসলিম দল গুলী একটা দল করা উচিত, সব দলের মাঝেই কিছু ভুল আছে

আমজার হুজুর না

Shia der modde onek dol ase, sect ase.

ওনার দাড়ি কই

জাফর ষাঁড়

ওরা কি মুসলমানদের দলভুক্ত। যাদের আকিদায় গন্ডগোল, তারা কি করে মুসলমান হতে পারে

মাশা আল্লাহ উপস্থাপক অনেক বিচক্ষন , জ্ঞানী

So what is the basic difference between Shia & Sunny ??

ফাতেমা রা: কে মা সম্ভোদন করা কোরআন সাংঘর্ষিক। [৩৩:৬] আল আহ্‌যাব النَّبِيُّ أَولى بِالمُؤمِنينَ مِن أَنفُسِهِم وَأَزواجُهُ أُمَّهاتُهُم وَأُولُو الأَرحامِ بَعضُهُم أَولى بِبَعضٍ في كِتابِ اللَّهِ مِنَ المُؤمِنينَ وَالمُهاجِرينَ إِلّا أَن تَفعَلوا إِلى أَولِيائِكُم مَعروفًا كانَ ذلِكَ فِي الكِتابِ مَسطورًا বায়ান ফাউন্ডেশন: নবী মুমিনদের কাছে তাদের নিজদের চেয়ে ঘনিষ্ঠতর। আর তার স্ত্রীগণ তাদের মাতাস্বরূপ। আর আল্লাহর বিধান অনুসারে মুমিন ও মুহাজিরদের তুলনায় আত্নীয় স্বজনরা একে অপরের নিকটতর। তবে তোমরা যদি বন্ধু-বান্ধবদের সাথে ভাল কিছু করতে চাও (তা করতে পার)। এটা কিতাবে লিপিবদ্ধ আছে। বায়ান ফাউন্ডেশন: নবী মুমিনদের কাছে তাদের নিজদের চেয়ে ঘনিষ্ঠতর। আর তার স্ত্রীগণ তাদের মাতাস্বরূপ। আর আল্লাহর বিধান অনুসারে মুমিন ও মুহাজিরদের তুলনায় আত্নীয় স্বজনরা একে অপরের নিকটতর। তবে তোমরা যদি বন্ধু-বান্ধবদের সাথে ভাল কিছু করতে চাও (তা করতে পার)। এটা কিতাবে লিপিবদ্ধ আছে।

ওনাদের প্রতিষ্ঠাতা একজন ইহুদী ওনাদেরকে ভুল পথে ট্রেইন করা হচ্ছে।

একটা কু ধর্মের জন্য ভারত ভাগ হয়েছে, ধৰ্মটা ভালো হলে হোতোনা। যাদের দেহে হিন্দুরক্ত বইছে, তারা কুধর্মের জন্য বেশি হিন্দু বিদ্বেষী হয়েছে। জলা দেশের আরও জল চাই, অথচ দিনকে দিন সব নদির জল কমে যাচ্ছে। এসব কথা কুরানি মাথায় ঢোকেনা। কুঁয়ার ব্যাং ভাবে বেশি নাচানাচি করলে, কুঁয়ার জল বেড়ে যাবেযে ধর্মে মানোরঞ্জনের কিছু নাই, তার মতো নিষ্ঠুর ধৰ্ম আর নাই। সুন্দর ছবি আঁকতে পারেনা, সুন্দর মূর্তি বানাতে জানেনা তাকে কুৎসিত ধৰ্ম বলে।যে ধৰ্ম অন্যসব ধর্মকে খাবার চেষ্টা করে, তাকে রাক্ষস ধৰ্ম বলে।দুনিয়ার মালিক কখনো একটা গ্রহ নিয়ে আরসে বসে থাকেনা। একটা মানুষের সঙ্গে বকবক করেনা। একটা বই লেখেনা, নিজের তারিফ কখনো করেনা। কাউকে ভয় দেখায়না, ইমান ইমান করে বেইমানি করতে শেখায়না।ধৰ্ম মানে -ঈশ্বরকে বন্দি রাখার খাঁচা নয়। ধর্মের অসীম মানে, কোনো সীমা দেওয়া যায়না। ধরাধরি করে জীবন যাপন করার নাম ধৰ্ম। শুধু ধরে থাকলে ধৰ্ম হয়না, ধরে থাকার যোগ্যকে ধরতে হবে। কুরানের ধরে থাকার যোগ্যতা নাই - কথায় কথায় কাফের বলে লাথি মারে। ধরাধরির ধৰ্ম না থাকলে কেউ বাঁচতে পারেনা। ভালো জিনিসকে ধরলে ভালো ফল পাবে, খারাপ বা ধরার অযোগ্যকে ধরলে খারাপ ফল পাবে। সবার মধ্যে সু মানে ঈশ্বর, কু মানে শয়তান আছে। যে বা যাকিছু তোমার ভালো করে, তাকে ঈশ্বর জানো। যে ক্ষতি চায় অথবা করে তাকে শয়তান যেনো। অমানুষ না হওয়াটাই মানুষের ধৰ্ম। অন্তরে থাকা অন্তর্যামীকে জানবার চেষ্টা করো।কু রানে - আল্লাহ সস্তা, আল্লার নামে তিনবার কবুল করলে সাদি সস্তা, তিনবার তালাক বললে - আল্লাও রান আউট হয়ে যায়। বাচ্ছা সস্তা, খুন সস্তা, জ্ঞান সস্তা, বিচার বুদ্ধির কোনো দাম নাই। সেটা শুধু আল্লাই করবে! আল্লাহ হেফাজত করে, তবুও মুসলমানের হাতে মুসলমান মড়ে। বাচ্ছা বানাও, আর আল্লার নামে ছেড়ে দাও, এতিমখানা ভরে দাও।আল্লাকে নবী সৃষ্টি করেছে, তাই এখন নবী নাই, আল্লাহর বক বকানি ও নাই। ওহী নাই, ফেরেস্তা নাই, নবীর সঙ্গে সব কেয়ামত শেষ হয়ে গেছে।

Ali ka nam Lana eabadot

আসসালামু আলাইকুম, আমি একজন সুন্নি মুসলমান, আমি শিয়াদের মাজলিসে যাই আমার তাদের মাজলিসে গেলে মনে খুব শান্তি পাই কারন আমার নবী রাসুলুল্লাহ সাঃ এর পরিবার সমন্ধে জানতে পারি এবং তাদের প্রতি হওয়া অত্যাচার গুলা ও শুনতে পারি।এখন কথা হচ্ছে ওইখানে যাওয়ার পর আমার নামায ও কুরআনের প্রতি খুব ভালোবাসা তৈরী হয়েগেছে। একজন সুন্নি হয়ে ওইখানে যাওয়া কি আমার জন্য ঠিক হবে একটু বললে ভালো হতো,অন্য সব বক্তাদের বক্তব্যে সারাসরি বলে শিয়ারা কাফির।

উপস্থাপকও একজন শিয়া

কাদিয়ানী ব্যতীত মুসলিমদের মধ্যে যারা বিভিন্ন গোত্রে বিভক্ত হয়েছে তাদের ইসলামিক স্কলার তাদের সাথে কথা না বলে কোন মন্তব্য করা আসলে সঠিক নয় সঠিক ইসলাম বুঝতে হলে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে কাউকে খাটো করে নয় নিঃসন্দেহে মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম তিনি আমাদের খাতামুন নাবী এতে কোন সন্দেহ নেই সিয়া কিংবা সুন্নী কারো থেকে কেউ আলাদা নয় যারা বিভেদ তৈরি করেছে তারা মাত্র নাম মাত্র আলেম তাদের দুনিয়া এবং আখেরাতের জ্ঞান অতি স্বল্প তাই তারা এরূপ মন্তব্য করে থাকে আমার শিয়াদের ব্যাপারে অনেক ভুল ধারণা ছিল তবে শিয়াদের ব্যাপারে একটি ব্যাপার আমার কাছে অত্যন্ত অবাক লাগে তারা হোসাইনী দিবস পালন করে নিজেদের গায়ে চাবুক মারে এভাবে নিজেদের গায়ে চাবুক মেরে কি ইসলাম প্রতিষ্ঠা হবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম তার জীবদ্দশায় এরকম কোন কি দিবস পালন করেছে তা আমি কখনো জানতে পারিনি সবশেষে একটি কথাই আমাদের সকলকে একসাথে পথ চলতে হবে কাউকে ঘৃণা করে নয় ওহী কখনো ভুল করে আসে না এটা আল্লাহ প্রদত্ত তিনি একজন স্কলার এই সত্য কথাগুলো প্রকাশ করার জন্য তাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জনমনে এ কথাগুলো ঘুরপাক খাচ্ছে যা পরিষ্কার হয়ে গেল মানুষের মধ্য ভুল ধারণা গুলো মুছে যাক ইনশাআল্লাহ আমাদের সকল গোত্রের মুসলিম ভাইদেরকে একযোগে কাজ করার তৌফিক দান করুক আমিন

নিঃসন্দেহে প্ৰত্যেক সাহাবী য়ে নবী জান্নাতি জান্নাতি

Abbasi sahab songa milaw

সব সময় কোরআনের আয়াত নিয়ে আসতেন না। বিভিন্ন বিষয়ে অবগতির জন্য আসতেন।

কাদীয়ানীরা যতগুলো শর্তে বা ভাবে মুহাম্মদ সঃ কে খাতামান নাবিয়্যিন মানা হয় আমরা সব গুলো দিক দিয়ে তা আমরা মানি। আলহামদুলিল্লাহ। মুহাম্মদ সঃ এর পর নবী আসবেনা এমন একটা আয়াত দেন। আমরা কোরআন দিয়ে বুঝিয়ে দিব, ইনশাআল্লাহ

আসলে শেয়ার মধ্যেও বহুৎ ফিরকা আছে এটা জানতে হলে আমাদের ভারতবর্ষে অথবা পাকিস্তানের যান

Ami kono sects mani na kintu jara shirk kore tader allah er waste ghrina kori

আপনার এ কথা বা আক্বীদা গুলো আওয়াম শিয়াদের কাছে বলেন। যাতে তারা ভুল আক্বীদা থেকে ফিরে আসে। কারণ আমাদের দেশে ভন্ড শিয়াদের কারণেই যত সব সমস্যা।

ভাই আমি বলতে চাই যে,বর্তমানে যে বাইন্ডিং করা কোরান আছে তাতে কি ছয় হাজার ছয়শত আয়াত আছে?

গদীরে খুম কি?

৬৬৬৬ আছে কি না দয়া করে একটু গুনে দেখার অনুরোধ করছি 😊

উপসম্পাদক এত নড়াচড়া করছে কেনো ? তার কি গুঁড়া কৃমি হয়েছে ?

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী

কোটা আন্দোলনে পর্দার আড়াল থেকে সকল ধরনের পথ নির্দেশ দিয়েছেন, এটা ছিল তাদের অস্তিত্বের লড়াই হয়, বাংলাদেশ থেকে মুছে যাবো,আর না হয় স্বৈরাচার মুছে যাবে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ

আল্লাহ কি তার নবীদের দূনিয়াতে পাঠানোর আগে রুহ জগৎে বানায় নি????? শিয়াদের ইমান এর দূবল যে।।। ফেরেশতা ভুল করবে তাও আল্লাহর মনোনিত নবীকে ওহী দিতে ভুল করবে?? এগুলা শিয়াদের বানানো কথা। এসব নিয়ে কথা বারানোই ভুল! যে নবীর কথা আদম হতে সবাই বলেছেন সে দূনিয়াতে আসবে সে ও তার বাবা মায়ের নাম কি হবে?? এতো সব কি ভুল?? তাই শিয়া হতে দূরে থাকুন

মিথ্যা গুজব যে কত ভয়াবহ তা আজ আবার বুঝতে পারলাম

শুনে কত ভালো লাগছে,, আমাদের আলেমরা শুধু এদের নামে মিথ্যাচার করে যাচ্ছে,, নিজেদের ক্ষমতা নেই ঐক্যবদ্ধ হবার আছে শুধু ফতুয়া নিয়ে

Shia and Hindu are equal.... Shia can not claim that they are Muslim........

এই অনুষ্ঠান বন্ধ কর

এই বাংলাদেশের জমিনে উপস্থাপক তুই এই অনুষ্ঠান করতে পারবি না তোকে সর্তক করলাম

নাউজুবিল্লাহ মিন যা আলে

নাস্তিক আসল কথা বল তুই রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে মানস কিনা

এই লোকটি কি সিয়া ইস্কলার,উনি কি আসল জাহান্নামী।

Jodi amir e muavia ke sahabi boltay Hoy Tahole to Abu LAhab keo sahabi bolte hoy. Muabia zinda quran,kulle iman ,"wa an fusana''er Ali (a.s)sathe jang kore deen e islam theke khariz hoye gache.

জনাব উপস্থাপক, উনি একজন আলেম - কিন্তু উনি সঠিক জানেন না কোরআনে কতটা আয়াত আছে। আর দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে, আপনি নিজেও জানেননা।

শিয়াদের কালিমায় হযরত আলীর নাম নেয়, এই হজুরটা নেয় নি কেন, নিজেকে বাচানোর জন্য।

Alhamdulillah

জিবরাইল আল্লাহ রাসূল সাঃ কাছে কালাম নিয়ে এসেছে ৯৬০০০ টি।আর কোরানের আয়াত ৬৬৬৬ টি।কোরান নজিল হওয়ার পর বিদায় হজ হয়।তার পর গদিরে ঘুমে কোরানে শেষ আয়াত নাজিল হয়।সে খানে মাওলা আলী আঃ কে মুমিনদের মাওলা কথা হুজুর সাঃ বলে গিয়েছেন।মা ফাতিমা আঃ, হাসাইন আঃ,হুসাইন আঃ কথা বলেছেন।তারা আমাদের অভিভাক। তার পর হুজুর সাঃ আরো এক বছর পর পর্দা নেন। তার ভিতর জিবরাইল আঃ এসে ছিলেন।সে কথা গুলো কালম, আল্লাহ কথা।