Видео

খুব সুন্দরভাবে রুপরেখা দেওয়া হয়েছে

ভালো আলাপ

দ্বীনও আমার, জমিনও আমার‍।

আসিফ ভাই, শ্রদ্ধা।

❤❤🔥🔥

আসিফ মাহমুদ ভাইকে অনেক আগে থেকেই ফলো করি ফেইসবুকে। খুবই সুন্দর আলোচনা, বারাকাল্লাহ

বেইসিক্লি

Allahu Akbar

Ma sha allah

✍️বিচিত্রবাভে যে ধার্মিক জনগণ ও ধর্মাবলম্বীরা এই জাতিকে বিজয় এনে দিয়েছে। এই জাতি কি বৈষম্যবিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের বিজয় ধরে রাখতে পারবে? এবং এই শাহবাগিরা কি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সাথে জড়িত ছিল? কারণ বিগত সময়ের ইতিহাস থেকে বুঝা যায়। মুখোশধারী দ্বিমুখী আধিপত্যবাদী শাহাবাগি এজেন্টরা ইসলামকে প্রশ্নবিদ্ধ করে, নাটকীয়ভাবে স্বৈরাচারকে পূর্ণবাসন করে ক্ষমতায় এনেছিল। ১৬ বছর ধরে তারা স্বৈরাচারকে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে আসছে। হঠাৎ করে স্বৈরাচার পতন হয়ে যাবে তারা কল্পনাও করতে পারিনি। এবং এই দেশের সরকারের পালাবদল হলেও কিন্তু এদের ক্ষমতার পালাবদল হয় না। যেভাবে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের পরবর্তী কিছু সময়ের পটভূমিতে তারা ভিন্ন ভিন্ন রূপ ধারণ করে আবির্ভূত হয়েছে। প্রথমে তারা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমর্থক হয়ে দেশের মিডিয়া-সাংবাদিক এদের বলে তোমরা কি কর? সবসময় তোমরা নায়ক-নায়িকার পিছনে পড়ে থাক আর কোন কাম নাই। ছাত্রদের নিউজ করতে পার না। তারপরের দিন রাতে তারা অধিকারের নামে মশাল মিছিল করে এবং পরে তারা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ইতিহাস বিকৃত করার জন্য বিভিন্ন সভা সংবাদ সম্মেলনে ও রাষ্ট্রীয় পদে অংশগ্রহণ করে নিজেদেরকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের দার্কবাহক দাবি করে আসতেছে। তাই, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক ভাইদের কাছে আবেদন। যদি নিজেদের ইতিহাস ধরে রাখতে চান, তাহলে মুখোশধারী আধিপত্যবাদী ডবল স্ট্যান্ডার্ড এজেন্টদের চিন্তিত করে রাখুন এবং নিজেদের মুল লক্ষ্যে কাজ করে যান। এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে আপনাদের চেতনতার স্বীকারোক্তি ইতিহাস সংরক্ষণ করে রাখুন। যেন আধিপত্যবাদী এজেন্টরা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আপনাদের সাথে প্রতারণা করে, আপনাদের মুললক্ষ্যকে ভুলে দিতে না পারে, তার থেকে সচেতন হোন। কারণ বিগত সময়ের ইতিহাসে দেখা যায় আধিপত্যবাদী এজেন্টরা এই দেশের ইতিহাস বিকৃতির বিভাজন ও স্বৈরাচারীদের পক্ষ হয়ে ইন্ডিয়ার প্রজেক্ট বাস্তবায়নে লক্ষ্যে দেশ ও জনগণকে গোলামিতে পরিণত করেছে। কিন্তু এখনও দেখি ইসলামকে প্রশ্নবিদ্ধ করে কোন এক মুখোশধারী শক্তি, প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করতেছে। তাই আপনাদের চিন্তিত করে রাখা দরকার এবং এই দেশের স্বাধীনতা অর্জন ধরে রাখার মূল শক্তি হলো ইসলাম। এবং সঠিকভাবে ইসলামের প্রচার-প্রসারের ভূমিকা রাখুন।

মায়াশাল্লাহ,আল্লাহ আমাদের কবুল করেন।

Very nice

❤❤❤❤❤❤❤❤

অপ্রয়োজনীয় লাইনের ব্যবহার বাদ দিলে ভালো হয়।

মাশাল্লাহ অসাধারণ আলোচনা ছিলো🥰

অত্যন্ত বুদ্ধিবৃত্তিক আলোচনা। আল্লাহ ভাইয়ের ইলমে বারাকাহ দিক। ❤

intro is too long.............

Very informative

বেশ ভালো লেগেছে। ❤

informative

সুন্দর উদ্যোগ

💙

❤

Taile manush taratari Engage korte parbe

Shob ek shathe den

Vaii agun nivle video charle hobe?

ফজলে বারী মাসউদ একটা জাহেল, বাটপার।

3:30 Darwin's logic

পর্বেক্ষণযোগ্য হবে কিনা এইটা নিয়েই বাংলাদেশের প্রগতিশীলরা এতো লাফালাফি করে। অ্যাকাডেমিক আলোচনাগুলো খুব প্রয়োজন ছিলো। এক্সিলেন্ট, সীমান্ত ভাই৷

অসাধারণ ভাই!

মুসলিমদের একটি মিডিয়া তৈরি করতে হবে শক্তিশালী

মাক্সের জন্যে ভিডিও দেখতে অশান্তি লাগতাছে

নির্মম বাস্তবতা! তবে মিথ্যা প্রপাগাণ্ডা মেশিন যতই শক্তিশালী হোক, সত্যের উদ্ভাসিত আলোর সামনে অনিবার্য ভাবে সকল মিথ্যাচার হারিয়ে যেতে বাধ্য।

video ta ki edit kore upload dite parbo? audio same thakbe

মুসা আল হাফিজ মানে সূক্ষ্ম সব পয়েন্ট তুলে আনা। অসাধারণ বর্‌ণনা।

খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।

উনার বক্তব্য মিনিমাম ৩০ মিনিট হওয়া উচিৎ ছিল।

এ ধরণের আলোচনা বেশি বেশি চাই।

Neo-liberalism=Secularism+Plutocracy+Democracy+Nationalism+Identity Politics+Corporate Capitalism+Interest based Monetary System+Feminism+Transgenderism+LGBTQ agenda+Concealed White/Anglo-Saxon Supremacy

ধন্যবাদ, গুরুত্বপূর্ণ একটি আলোচনা উপহার দেওয়ার জন্য 😊

জাযাকাল্লাহ

অসন্তুষ্ট হলাম এত ছোট আলোচনা শুনে মুসলিম মাইন্ডের আলহামদুলিল্লাহ সবগুলো শুনেছি কিন্তু এই আলোচনাটা শুনে অসন্তুষ্ট হলাম আলোচনাটা দীর্ঘায়িত হলে ভালো হতো

অসাধারণ, অনেক তথ্য এখানে রয়েছে।

আলহামদুলিল্লাহ এই নীতিতেই জামায়ায়েতে ইসলাম চলছে। তারা কুরআন এবং সুন্নাহর আলোকেই দেশ গড়তে চায়।

❤

মিডিয়া

ইমরান রাইহানের লেখা এত ঝরঝরে! মাশা-আল্লাহ। বারকাল্লহু ফীহ।

চাকরি আর ভালো লাগে না

মাশাল্লাহ সুন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ❤

✍️ কেন আজ মুসলিম উম্মাহ সংখ্যায় বেশি হাওয়ার পরেও রাষ্ট্রীয় ও সমাজে অবহেলিত ও অবজ্ঞার মধ্যে ডুবে রয়েছে। কারণ বিভক্তি ও দ্বিমুখী ইসলাম বিদ্বেষী অপপ্রচারের কারণে। তাই, এই পথ থেকে সরে আসতে হলে সব ইসলামী দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা ও সব মতাদর্শী চিন্তাবিদদের যৌক্তিক মতামতকে পর্যালোচনা করে বুদ্ধিবৃত্তিক ও গঠনমূলক কাজ করা এবং কিভাবে মুসলিম উম্মাহর মাঝে মতাদর্শের দুরত্ব ও প্রতি হিংসা বিভাজন নিরসন করা যায়। যেভাবে নিজের মতের ও মতাদর্শের লোক না হলে, যাকেতাকে। ইহুদীর দালাল,ওহাবী,বিদাআতি,মাজার পূজারী, ১৫ শত বছর পিছনে পড়ে থাকা জনগোষ্ঠী,জামায়াত শিবির, জঙ্গিগোষ্ঠী, সেই আমাদের লোক না, আরও ইত্যাদি। মুসলিম উম্মাহর স্বার্থে এই ধরনের বিকৃত চিন্তা থেকে ফিরে আসতে হবে। এবং শক্তভাবে ইসলামের নামে দ্বিমুখী আধিপত্যবাদী এজেন্ডা ও সহিংসতার রাজনীতি, গুজব ও অপপ্রচার রুখে দেওয়া দরকার।