Видео

কিয়ামতের আলামত শিশু বক্তা

আমি এই চ্যানালের মালিক কে বলতে চাই যে আপনি একজন সুন্নি হয়ে কিভাবে এই বক্তার ওয়াজের টাইটেলে দিলেন হাানুর রহমান নকস্রোবনদি র নামে

ভাইরাল হওয়ার লাগি এসব করতেছেন মিয়া নক্সেবন্দী হুজুর ঠিক

মাশাল্লাহ চমৎকার আলোচনা ❤

এবার তো দেহি পটেটু ভাইরাল❤ চা এর পরে এবার পটেটু 😂😂😂😂

!

এই তক্তা কে আনেন তারা পাগল ছাগল ছাড়া আর কিছু না

নক্সাবন্দি মানে তার ভিতরে সয়তান বন্ধি সে একটা সয়তান

হুজুর জায়গায় মাহফিল ছিল এটা

নকশা বন্দী এক নম্বর ভন্ড দরবারী হুজুর

আপনাদের কারণে সুন্নিয়তের বদনাম হয় আপনি নিজেই হাসানুর রহমান হোসাইন নকশিবন্দী হুজুরের সমালোচনা করতেছেন এটা কি ঠিক করছেন আপনি

বাউল বক্তা

জুয়েল আশেকি মুর্খ বক্তা

আহসানুর রহমান হোসাইন নকশি বন্দি জিন্দাবাদ❤❤❤❤❤

নক্সবন্দী এই বেড়ার এলাম নেই , নক্সবন্দী পোরা ঢিলা

নষ্টা বন্দী ভণ্ড --- একদিকে ভণ্ড অন্য দিকে চরিত্রহীন এই ভণ্ড কে ওয়াজ মাহফিলে দাওয়াত করা ঠিক না

টয়লেট বন্দি মাদারচোদ খান কির পোলা মাজার পুজারি কুত্তার বাচ্চা

ঐ সময়তো ওনি কিছু বলতে পারলোনা। এই ধরনের পালতুরা পিছনে পিছনে বকবক করে।সামনা সামনি হলে আর মুখে দিয়া কথা আসেনা। ভুল ওয়াজ করার কারনে হাসান সাহেব স্টেজে চলে আসলেন।চাপাবাজী করে বড়ো সাজতে চায়,যদি কোনদিন তোমারে আবার পায় তাহলে বুঝবা।

সত্য কথা বলছেন

আমিন আমিন

আহসানুর রহমান হোসাইনি সঠিক কথা বলেন

এই হুজুর ওই দিন কিছু বলতে পারেন নাই কেন

😂😂😂চ্ছিরি সাহস কত

নস্টা বনদি

নুকসি বন্দি হজুর জিন্দাবাদ ❤❤

কী একটা অবস্থা, এটা আমার এলাকার মাহফিল, মাহফিলে ৫০ জন ও ছিল না আর এখানে 8 k ভিউ, ভালো ব্যবসা হয় অনলাইনে

মুফতি জুয়েল আহমদ আশেকী উনার কথা বলা স্টাইল টা কাদের কাকুর মত

পড়ালেখা কর বড় মাওলানা। নকশবন্দি সঠিক। ভুল বক্তব্য দিয়েছো লজ্জা পাও না আবার জাহিরি কর

আপনার কথাই বুঝা যায় আপনি একটা মুনাফেক। যখন ভুল ধরেছিল তখন উত্তর দেন নাই কেনো। সাহস থাকলে ওই মাহফিলে কথা বললেনা কেনো। অন্য মাহফি গিয়ে কেন বদনাম করেন ।

হাসানুর রহমান হুসাইনি জিন্দাবাদ

নকশ বন্দির কামই তো এটা

❤❤❤

মাশাআল্লাহ

অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় মায়ার দরদী ভাই আমার ❤❤

বহুত বহুত শুকরিয়া ভাই আমার ❤

নকশে ভন্ডা একটা ইবলিশ।

আসসালামুয়ালাইকুম আপনি তো সমালোচনা করছেন

হাসানুর রহমান হোসাইন নকশো বন্দী জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ ❤❤❤

যিনি বয়ান করছেন উনি আমাদের মসজিদের ইমাম ছিলেন আলহামদুলিল্লাহ ❤❤ মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর বয়ান😊😊

Ma sha allah😊

❤❤❤❤

নক্সেবন্ধী কি খারাপ কিছু বলছে, আপনার ভুল ধরিয়ে দিয়ে আপনার উপকার করছে, আপনি নিজেই বড় বাটপার

❤❤❤❤❤

❤❤❤❤

ইবনে হিশাম (রহঃ) সালমান ফারসী (রা)-এর ইসলাম গ্রহণ রাসূলুল্লাহ (সা) কর্তৃক সালমানকে দাসত্ব থেকে মুক্তি অর্জনের উপদেশ রাসূলুল্লাহ্ (সা) বলেন, এক সময় রাসূল (সা) আমাকে বললেন, সালমান! তুমি মুক্তিপণের বিনিময়ে মুক্তিলাভের উদ্যোগ নাও। তাঁর পরামর্শ অনুসারে আমি আমার মনিবকে মুক্তিপণের বিনিময়ে মুক্তিলাভের ইচ্ছা জানালাম। বিনিময়ে ৩০০টি খেজুরের চারা লাগিয়ে দিতে এবং তাকে ৪০ উকিয়া (৪০ আউন্স) সোনা দিতে স্বীকার করলাম। রাসূলুল্লাহ্ (সা) তাঁর সাহাবীদের বললেন, তোমরা তোমাদের ভাইকে সাহায্য কর। সাহাবীরা তাঁদের সাধ্যমত খেজুর চারা দিয়ে আমাকে সাহায্য করলেন এবং এভাবে ৩০০টি চারাগাছ সংগৃহীত হয়ে গেল। তখন রাসূলুল্লাহ্ (সা) আমাকে বললেন, সালমান! এগুলো নিয়ে যাও এবং যমীন তৈরি কর। তারপর আমার কাছে এসো। আমি নিজ হাতে চারাগুলো লাগিয়ে দিয়ে আসব। সালমান (রা) বলেন: আমি ভূমি তৈরি করলাম এবং এ কাজে আমার সাথীরা আমাকে সাহায্য করলেন। যখন আমি এ কাজ শেষ করলাম, তখন রাসূলুল্লাহ্ (সা)-কে গিয়ে এ খবর জানালাম। তিনি [রাসূল (সা)] আমার সংগে বাগানে আসলেন। তখন আমরা তাঁর হাতের কাছে খেজুর চারা এগিয়ে দিতে লাগলাম আর তিনি স্বহস্তে তা যমীনে রোপণ করতে লাগলেন। এভাবে আমরা একাজ শেষ করলাম। আল্লাহর শপথ! যাঁর হাতে সালমানের জীবন! ঐ তিনশ চারা থেকে একটি চারাও মারা যায়নি।' এভাবে খেজুরের চারা তো লাগানো হল। কিন্তু চল্লিশ উকিয়া (আউন্স) সোনা আমার যিম্মায় বাকী রইল। একদিন কোন একটি খনি থেকে রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর কাছে মুরগীর ডিমের মত এক টুকরা সোনা পেশ করা হল। তখন রাসূলুল্লাহ্ (সা) সাহাবীদের কাছে জিজ্ঞেস করলেন: সেই মুক্তিকামী পারসিক গোলাম তার মুক্তিপণের ব্যাপারে কি করেছে? সালমান (রা) বলেন, এরপর আমাকে রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর কাছে ডাকা হল। আমি তাঁর কাছে গেলে তিনি বললেন: হে সালমান, এটা নিয়ে যাও এবং তোমার বাকী ঋণ পরিশোধ করে দাও। আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ্ (সা)। আমার ঋণের কতটুকু এ থেকে দেয়া যাবে? রাসূলুল্লাহ্ (সা) বললেন: নিয়ে যাও। এ দ্বারা আল্লাহ্ তোমার সমুদয় ঋণ পরিশোধ করে দেবেন। আমি ডিম্বাকৃতির সোনার টুকরাটি নিয়ে গেলাম। আমি সেটি নিয়ে ওযন করলাম। আল্লাহর শপথ! যাঁর হাতে সালমানের জীবন, দেখলাম সেটির ওযন পুরোপুরি ৪০ আউন্স। আমি নিজের মুক্তিপণ সম্পূর্ণ পরিশোধ করে স্বাধীন হয়ে গেলাম। তারপর রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর সংগে খন্দকের লড়াই-এ অংশ গ্রহণ করি। এরপর সকল যুদ্ধে আমি তাঁর সংগী হয়ে অংশগ্রহণ করি। ইবন ইসহাক বলেন: ইয়াযীদ ইব্‌ন আবূ হাবীব আমাকে আবদুল কায়স গোত্রের এক ব্যক্তির কাছ থেকে জানান যে, সালমান বলেন, আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ্ (সা)! এতটুকু ১. মতান্তরে সালমান (রা) নিজ হাতে একটি চারা লাগান। অবশিষ্ট ২৯৯টি চারা লাগান রাসূলুল্লাহ (সা)। সালমান (রা) তাঁর হাতে যে চারাটি লাগান, কেবল সেটি মারা যায় এবং বাকী চারাগুলো বেঁচে যায়। (দ্র. রওযুল উনুফ)।

ইবনে হিশাম (রহঃ) সালমান ফারসী (রা)-এর ইসলাম গ্রহণ ২০৩ রাসূলুল্লাহ (সা) কর্তৃক সালমানকে দাসত্ব থেকে মুক্তি অর্জনের উপদেশ রাসূলুল্লাহ্ (সা) বলেন, এক সময় রাসূল (সা) আমাকে বললেন, সালমান। তুমি মুক্তিপণের বিনিময়ে মুক্তিলাভের উদ্যোগ নাও। তাঁর পরামর্শ অনুসারে আমি আমার মনিবকে মুক্তিপণের বিনিময়ে মুক্তিলাভের ইচ্ছা জানালাম। বিনিময়ে ৩০০টি খেজুরের চারা লাগিয়ে দিতে এবং তাকে ৪০ উকিয়া (৪০ আউন্স) সোনা দিতে স্বীকার করলাম। রাসূলুল্লাহ (সা) তাঁর সাহাবীদের বললেন, তোমরা তোমাদের ভাইকে সাহায্য কর। সাহাবীরা তাঁদের সাধ্যমত খেজুর চারা দিয়ে আমাকে সাহায্য করলেন এবং এভাবে ৩০০টি চারাগাছ সংগৃহীত হয়ে গেল। তখন রাসূলুল্লাহ্ (সা) আমাকে বললেন, সালমান। এগুলো নিয়ে যাও এবং যমীন তৈরি কর। তারপর আমার কাছে এসো। আমি নিজ হাতে চারাগুলো লাগিয়ে দিয়ে আসব। সালমান (রা) বলেন: আমি ভূমি তৈরি করলাম এবং এ কাজে আমার সাথীরা আমাকে সাহায্য করলেন। যখন আমি এ কাজ শেষ করলাম, তখন রাসূলুল্লাহ্ (সা)-কে গিয়ে এ খবর জানালাম। তিনি [রাসূল (সা)। আমার সংগে বাগানে আসলেন। তখন আমরা তাঁর হাতের কাছে খেজুর চারা এগিয়ে দিতে লাগলাম আর তিনি স্বহস্তে তা যমীনে রোপণ করতে লাগলেন। এভাবে আমরা একাজ শেষ করলাম। আল্লাহর শপথ! যাঁর হাতে সালমানের জীবন! ঐ তিনশ চারা থেকে একটি চারাও মারা যায়নি। এভাবে খেজুরের চারা তো লাগানো হল। কিন্তু চল্লিশ উকিয়া (আউন্স) সোনা আমার যিম্মায় বাকী রইল। একদিন কোন একটি খনি থেকে রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর কাছে মুরগীর ডিমের মত এক টুকরা সোনা পেশ করা হল। তখন রাসূলুল্লাহ্ (সা) সাহাবীদের কাছে জিজ্ঞেস করলেন: সেই মুক্তিকামী পারসিক গোলাম তার মুক্তিপণের ব্যাপারে কি করেছে? সালমান (রা) বলেন, এরপর আমাকে রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর কাছে ডাকা হল। আমি তাঁর কাছে গেলে তিনি বললেন: হে সালমান, এটা নিয়ে যাও এবং তোমার বাকী ঋণ পরিশোধ করে দাও। আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ্ (সা)। আমার ঋণের কতটুকু এ থেকে দেয়া যাবে? রাসূলুল্লাহ্ (সা) বললেন: নিয়ে যাও। এ দ্বারা আল্লাহ্ তোমার সমুদয় ঋণ পরিশোধ করে দেবেন। আমি ডিম্বাকৃতির সোনার টুকরাটি নিয়ে গেলাম। আমি সেটি নিয়ে ওযন করলাম। আল্লাহর শপথ! যাঁর হাতে সালমানের জীবন, দেখলাম সেটির ওযন পুরোপুরি ৪০ আউন্স। আমি নিজের মুক্তিপণ সম্পূর্ণ পরিশোধ করে স্বাধীন হয়ে গেলাম। তারপর রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর সংগে খন্দকের লড়াই-এ অংশ গ্রহণ করি। এরপর সকল যুদ্ধে আমি তাঁর সংগী হয়ে অংশগ্রহণ করি। ইবন ইসহাক বলেন: ইয়াযীদ ইব্‌ন আবূ হাবীব আমাকে আবদুল কায়স গোত্রের এক ব্যক্তির কাছ থেকে জানান যে, সালমান বলেন, আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ্ (সা)। এতটুকু ১. মতান্তরে সালমান (রা) নিজ হাতে একটি চারা লাগান। অবশিষ্ট ২৯৯টি চারা লাগান রাসূলুল্লাহ্ (সা)। সালমান (রা) তাঁর হাতে যে চারাটি লাগান, কেবল সেটি মারা যায় এবং বাকী চারাগুলো বেঁচে যায়। (দ্র. রওযুল উলুফ)।

ইবনে হিশাম (রহঃ) সালমান ফারসী (রা)-এর ইসলাম গ্রহণ রাসূলুল্লাহ (সা) কর্তৃক সালমানকে দাসত্ব থেকে মুক্তি অর্জনের উপদেশ রাসূলুল্লাহ্ (সা) বলেন, এক সময় রাসূল (সা) আমাকে বললেন, সালমান! তুমি মুক্তিপণের বিনিময়ে মুক্তিলাভের উদ্যোগ নাও। তাঁর পরামর্শ অনুসারে আমি আমার মনিবকে মুক্তিপণের বিনিময়ে মুক্তিলাভের ইচ্ছা জানালাম। বিনিময়ে ৩০০টি খেজুরের চারা লাগিয়ে দিতে এবং তাকে ৪০ উকিয়া (৪০ আউন্স) সোনা দিতে স্বীকার করলাম। রাসূলুল্লাহ্ (সা) তাঁর সাহাবীদের বললেন, তোমরা তোমাদের ভাইকে সাহায্য কর। সাহাবীরা তাঁদের সাধ্যমত খেজুর চারা দিয়ে আমাকে সাহায্য করলেন এবং এভাবে ৩০০টি চারাগাছ সংগৃহীত হয়ে গেল। তখন রাসূলুল্লাহ্ (সা) আমাকে বললেন, সালমান! এগুলো নিয়ে যাও এবং যমীন তৈরি কর। তারপর আমার কাছে এসো। আমি নিজ হাতে চারাগুলো লাগিয়ে দিয়ে আসব। সালমান (রা) বলেন: আমি ভূমি তৈরি করলাম এবং এ কাজে আমার সাথীরা আমাকে সাহায্য করলেন। যখন আমি এ কাজ শেষ করলাম, তখন রাসূলুল্লাহ্ (সা)-কে গিয়ে এ খবর জানালাম। তিনি [রাসূল (সা)] আমার সংগে বাগানে আসলেন। তখন আমরা তাঁর হাতের কাছে খেজুর চারা এগিয়ে দিতে লাগলাম আর তিনি স্বহস্তে তা যমীনে রোপণ করতে লাগলেন। এভাবে আমরা একাজ শেষ করলাম। আল্লাহর শপথ! যাঁর হাতে সালমানের জীবন! ঐ তিনশ চারা থেকে একটি চারাও মারা যায়নি।' এভাবে খেজুরের চারা তো লাগানো হল। কিন্তু চল্লিশ উকিয়া (আউন্স) সোনা আমার যিম্মায় বাকী রইল। একদিন কোন একটি খনি থেকে রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর কাছে মুরগীর ডিমের মত এক টুকরা সোনা পেশ করা হল। তখন রাসূলুল্লাহ্ (সা) সাহাবীদের কাছে জিজ্ঞেস করলেন: সেই মুক্তিকামী পারসিক গোলাম তার মুক্তিপণের ব্যাপারে কি করেছে? সালমান (রা) বলেন, এরপর আমাকে রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর কাছে ডাকা হল। আমি তাঁর কাছে গেলে তিনি বললেন: হে সালমান, এটা নিয়ে যাও এবং তোমার বাকী ঋণ পরিশোধ করে দাও। আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ্ (সা)। আমার ঋণের কতটুকু এ থেকে দেয়া যাবে? রাসূলুল্লাহ্ (সা) বললেন: নিয়ে যাও। এ দ্বারা আল্লাহ্ তোমার সমুদয় ঋণ পরিশোধ করে দেবেন। আমি ডিম্বাকৃতির সোনার টুকরাটি নিয়ে গেলাম। আমি সেটি নিয়ে ওযন করলাম। আল্লাহর শপথ! যাঁর হাতে সালমানের জীবন, দেখলাম সেটির ওযন পুরোপুরি ৪০ আউন্স। আমি নিজের মুক্তিপণ সম্পূর্ণ পরিশোধ করে স্বাধীন হয়ে গেলাম। তারপর রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর সংগে খন্দকের লড়াই-এ অংশ গ্রহণ করি। এরপর সকল যুদ্ধে আমি তাঁর সংগী হয়ে অংশগ্রহণ করি। ইবন ইসহাক বলেন: ইয়াযীদ ইব্‌ন আবূ হাবীব আমাকে আবদুল কায়স গোত্রের এক ব্যক্তির কাছ থেকে জানান যে, সালমান বলেন, আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ্ (সা)! এতটুকু ১. মতান্তরে সালমান (রা) নিজ হাতে একটি চারা লাগান। অবশিষ্ট ২৯৯টি চারা লাগান রাসূলুল্লাহ (সা)। সালমান (রা) তাঁর হাতে যে চারাটি লাগান, কেবল সেটি মারা যায় এবং বাকী চারাগুলো বেঁচে যায়। (দ্র. রওযুল উনুফ)।

ইবনে হিশাম (রহঃ) সালমান ফারসী (রা)-এর ইসলাম গ্রহণ রাসূলুল্লাহ (সা) কর্তৃক সালমানকে দাসত্ব থেকে মুক্তি অর্জনের উপদেশ রাসূলুল্লাহ্ (সা) বলেন, এক সময় রাসূল (সা) আমাকে বললেন, সালমান! তুমি মুক্তিপণের বিনিময়ে মুক্তিলাভের উদ্যোগ নাও। তাঁর পরামর্শ অনুসারে আমি আমার মনিবকে মুক্তিপণের বিনিময়ে মুক্তিলাভের ইচ্ছা জানালাম। বিনিময়ে ৩০০টি খেজুরের চারা লাগিয়ে দিতে এবং তাকে ৪০ উকিয়া (৪০ আউন্স) সোনা দিতে স্বীকার করলাম। রাসূলুল্লাহ্ (সা) তাঁর সাহাবীদের বললেন, তোমরা তোমাদের ভাইকে সাহায্য কর। সাহাবীরা তাঁদের সাধ্যমত খেজুর চারা দিয়ে আমাকে সাহায্য করলেন এবং এভাবে ৩০০টি চারাগাছ সংগৃহীত হয়ে গেল। তখন রাসূলুল্লাহ্ (সা) আমাকে বললেন, সালমান! এগুলো নিয়ে যাও এবং যমীন তৈরি কর। তারপর আমার কাছে এসো। আমি নিজ হাতে চারাগুলো লাগিয়ে দিয়ে আসব। সালমান (রা) বলেন: আমি ভূমি তৈরি করলাম এবং এ কাজে আমার সাথীরা আমাকে সাহায্য করলেন। যখন আমি এ কাজ শেষ করলাম, তখন রাসূলুল্লাহ্ (সা)-কে গিয়ে এ খবর জানালাম। তিনি [রাসূল (সা)] আমার সংগে বাগানে আসলেন। তখন আমরা তাঁর হাতের কাছে খেজুর চারা এগিয়ে দিতে লাগলাম আর তিনি স্বহস্তে তা যমীনে রোপণ করতে লাগলেন। এভাবে আমরা একাজ শেষ করলাম। আল্লাহর শপথ! যাঁর হাতে সালমানের জীবন! ঐ তিনশ চারা থেকে একটি চারাও মারা যায়নি।' এভাবে খেজুরের চারা তো লাগানো হল। কিন্তু চল্লিশ উকিয়া (আউন্স) সোনা আমার যিম্মায় বাকী রইল। একদিন কোন একটি খনি থেকে রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর কাছে মুরগীর ডিমের মত এক টুকরা সোনা পেশ করা হল। তখন রাসূলুল্লাহ্ (সা) সাহাবীদের কাছে জিজ্ঞেস করলেন: সেই মুক্তিকামী পারসিক গোলাম তার মুক্তিপণের ব্যাপারে কি করেছে? সালমান (রা) বলেন, এরপর আমাকে রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর কাছে ডাকা হল। আমি তাঁর কাছে গেলে তিনি বললেন: হে সালমান, এটা নিয়ে যাও এবং তোমার বাকী ঋণ পরিশোধ করে দাও। আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ্ (সা)। আমার ঋণের কতটুকু এ থেকে দেয়া যাবে? রাসূলুল্লাহ্ (সা) বললেন: নিয়ে যাও। এ দ্বারা আল্লাহ্ তোমার সমুদয় ঋণ পরিশোধ করে দেবেন। আমি ডিম্বাকৃতির সোনার টুকরাটি নিয়ে গেলাম। আমি সেটি নিয়ে ওযন করলাম। আল্লাহর শপথ! যাঁর হাতে সালমানের জীবন, দেখলাম সেটির ওযন পুরোপুরি ৪০ আউন্স। আমি নিজের মুক্তিপণ সম্পূর্ণ পরিশোধ করে স্বাধীন হয়ে গেলাম। তারপর রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর সংগে খন্দকের লড়াই-এ অংশ গ্রহণ করি। এরপর সকল যুদ্ধে আমি তাঁর সংগী হয়ে অংশগ্রহণ করি। ইবন ইসহাক বলেন: ইয়াযীদ ইব্‌ন আবূ হাবীব আমাকে আবদুল কায়স গোত্রের এক ব্যক্তির কাছ থেকে জানান যে, সালমান বলেন, আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ্ (সা)! এতটুকু ১. মতান্তরে সালমান (রা) নিজ হাতে একটি চারা লাগান। অবশিষ্ট ২৯৯টি চারা লাগান রাসূলুল্লাহ (সা)। সালমান (রা) তাঁর হাতে যে চারাটি লাগান, কেবল সেটি মারা যায় এবং বাকী চারাগুলো বেঁচে যায়। (দ্র. রওযুল উনুফ)। Reply

Sunni mane binudon. jahel murkho.

Hi.....